1. banglapostbd@gmail.com : admin :
  2. admin@purbobangla.net : purbobangla :
বছরে ১৬ লাখ টন চাল নষ্ট হচ্ছে ছাঁটাই কলে : খাদ্যমন্ত্রী - পূর্ব বাংলা
সোমবার, ২৪ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ০৮:২৬ অপরাহ্ন
ব্রেকিং নিউজ
ইউনেস্কো ক্লাব এর উদ্যোগে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস পালিত ক্ষমতার সামনে দাঁড়িয়ে সত্য বলার সাহস থাকাই হলো সাংবাদিকতা ক্ষমতার সামনে দাঁড়িয়ে সত্য বলার সাহস থাকাই হলো সাংবাদিকতা শহীদ সালাহউদ্দিন কাদের চৌধুরীর কবর জিয়ারত করলেন বিএনপি নেতা বিপ্লব মাওলানা শাহ সুফি মুহাম্মদ জামাল উদ্দিন মমিন (রঃ) এবং কবরবাসী স্বরণে ১ম বার্ষিক দোয়া মাহফিল ইউনেস্কো ক্লাব এর উদ্যোগে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস পালন বায়েজিদ বোস্তামী ও মালেক শাহ (র.) ওরশ সম্পন্ন চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশন ফোরকানিয়া মাদরাসা শিক্ষক সমিতির কার্যকরী কমিটির সভা অনুষ্ঠিত  আল্লামা আবুল খাইর ফাউন্ডেশন ২৬৫ জন রোগীর ছানি অপারেশন করালেন

বছরে ১৬ লাখ টন চাল নষ্ট হচ্ছে ছাঁটাই কলে : খাদ্যমন্ত্রী

পূর্ব বাংলা ডেস্ক
  • প্রকাশিত সময়ঃ বুধবার, ২১ ডিসেম্বর, ২০২২
  • ১৩৩ বার পড়া হয়েছে

ছাঁটাই করতে গিয়ে দেশে বছরে ১৬ লাখ টন চাল নষ্ট হচ্ছে বলে জানিয়েছেন খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার। এ কাজ বন্ধ হলে বিদেশ থেকে চাল আমদানি করতে হতো না বলেও জানিয়েছেন তিনি।
মঙ্গলবার ২০ ডিসেম্বর রাজধানীর আগারগাঁওয়ে পর্যটন কনফারেন্স হলে এক পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে মন্ত্রী এ কথা বলেন।
গেইন ও হার্ভেস্টপ্লাসের সহযোগিতায় খাদ্য অধিদফতর এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করে।
অনুষ্ঠানে বায়োফর্টিফায়েড জিংক রাইস উৎপাদন, প্রক্রিয়াজাতকরণ ও বাজারজাতকরণে বিশেষ অবদানের স্বীকৃতি হিসেবে ১১ জন কৃষক, তিনজন রাইস মিলার এবং খাদ্য বিভাগের ১০ কর্মকর্তাকে পুরস্কার দেওয়া হয়।
খাদ্যমন্ত্রী বলেন, দেশে বছরে চার কোটি টন ধান ক্রাসিং হয়। মিল মালিকদের হিসাবে, চাল চিকন করতে গিয়ে ৪-৫ শতাংশ উধাও হয়ে যায়। সে হিসাবে বছরে ১৬ লাখ টন চাল নষ্ট হয়ে যায়।
তিনি বলেন, দেশের মিল মালিকরা ভোক্তাদের চাহিদা অনুযায়ী চিকন চাল বাজারে সরবরাহ করে থাকে। কারণ গ্রাহকরা জিংক চালের জন্য উৎসাহ দেখান না এবং কৃষকরাও এই ধান চাষ করতে আগ্রহী হন না। কারণ জিংকসমৃদ্ধ ধানের চাল একটু মোটা হয়ে থাকে। গ্রাহক চিকন আর চকচকে চাল পছন্দ করে। সাধারণ চালেও পুষ্টি থাকে, তবে চাল চিকন করতে গিয়ে পুষ্টির অংশ ছেঁটে ফেলা হচ্ছে।
সাধন চন্দ্র মজুমদার বলেন, আজকাল আমরা রাসায়নিকভাবে তৈরি করা জিংক খাচ্ছি। কিন্তু ভাতের মাধ্যমে যে এই উপাদানটি আমরা প্রাকৃতিকভাবে পেতে পারি, তা জানি না। এই বিষয়ে জনসচেতনতা তৈরি করা দরকার।
তিনি বলেন, বায়োফর্টিফায়েড জিংক রাইসের মাধ্যমে দেশের মানুষের জিংকের ঘাটতি পূরণ সম্ভব। পুষ্টিহীনতা দূর করতে কৃষকদের জিংকসমৃদ্ধ ধানের আবাদ বাড়াতে হবে। আর জিংকসমৃদ্ধ চালে ভোক্তাকে আকৃষ্ট করতে গণমাধ্যমকে এগিয়ে আসতে হবে।
খাদ্য মন্ত্রণালয়ের সচিব ইসমাইল হোসেনের সভাপতিত্বে খাদ্য অধিদফতরের মহাপরিচালক সাখাওয়াত হোসেন, ধান গবেষণা ইনস্টিটিউটের মহাপরিচালক শাহজাহান কবীর, কৃষি সম্প্রসারণ অধিদফতরের মহাপরিচালক বেনজির আহম্মদ, হার্ভেস্টপ্লাসের কান্ট্রি ডিরেক্টর এ কে এম খায়রুল বাশার, গ্লোবাল অ্যালায়েন্স ফর ইমপ্রুভড নিউট্রিশনের (গেইন) কান্ট্রি ডিরেক্টর রুদাবা খন্দকার অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন।

শেয়ার করুন-

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category
© All rights reserved © 2021 purbobangla