1. admin@purbobangla.net : purbobangla :
শনিবার, ২৭ এপ্রিল ২০২৪, ০২:৪০ পূর্বাহ্ন
ব্রেকিং নিউজ :
তাপদাহে পুড়ছে দেশ, ভাঙল ৭৬ বছরের রেকর্ড রাজধানীর সৌদি দূতাবাসে আগুন উত্তর চট্টগ্রামে এই প্রথম ফ্যাকো অপারেশন শুরু করছে চট্টগ্রাম গ্রামীণ চক্ষু হাসপাতাল সীতাকুণ্ডে বৃষ্টির জন্য ইস্তাহার নামাজ আদায় শনিবারও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলা রাখার সিদ্ধান্ত সীতাকুণ্ড উপজেলা পরিষদের নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে দুই প্রতিদ্বন্দ্বী মধ্যে ভোটের যুদ্ধ সন্দ্বীপে পরকীয়ার অভিযোগ তুলে স্ত্রীকে শ্বাসরোধে হত্যা অভিযুক্ত স্বামী গ্রেফতার  চট্টগ্রামে র‌্যাবের নাম ভাঙিয়ে চাঁদাবাজি, গ্রেফতার ৪ চট্টগ্রামের বিভিন্ন মহাসড়কে অবৈধ গাড়ির অরাজকতা বন্ধ করতে আবারো বিআরটিএ’র অভিযান আমি আজ কথা দিচ্ছি  আপনাদের একা রেখে পালিয়ে যাব না, সুখে দুঃখে আপনাদের পাশে থাকব, আমি আপনাদের এই ভালোবাসার প্রতিদান দিতে চাই- ওয়াসিকা

ইসলামে যার অবদান অবিস্মরণীয় : ইসলামের প্রথম খলিফা হজরত আবু বকর সিদ্দীক (রা.)

পূর্ব বাংলা ডেস্ক
  • প্রকাশিত সময়ঃ শনিবার, ২১ জানুয়ারি, ২০২৩
  • ২০৬ বার পড়া হয়েছে

 

হে আল্লাহ! আপনি নবী মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ও তাঁর বংশধরদের ওপর রহমত বর্ষণ করুন যেরূপভাবে আপনি ইব্রাহিম আলাইহিস সালাম ও তার বংশধরদের ওপর রহমত বর্ষণ করেছিলেন। নিশ্চয়ই আপনি প্রশংসিত সম্মানিত।

জমাদিউস সানি হিজরী সালের ৬ষ্ঠ মাস। এই মাসের ধর্মীয় বৈশিষ্ট্য ও ঐতিহাসিক গুরুত্ব অপরিসীম। এছাড়া প্রথম ইসলাম গ্রহণকারী ও প্রথম খলীফা এবং সর্বশেষ নবী-রসূল হযরত মুহাম্মদ (সা.)-এর অনন্তসঙ্গী ও প্রিয় সাহাবি হযরত আবু বকর সিদ্দীক (রা.)-এর ওফাত হয় এই মাসের ২২ তারিখে। ইসলামের প্রথম খলিফা হজরত আবু বকর (রা.) ৫৭৩ সালে মক্কার কুরাইশ বংশের বনু তাইম গোত্রে জন্মগ্রহণ করেন। তার বাবার নাম আবু কুহাফা ও মায়ের নাম সালমা বিনতে সাখার।

মুসলিম বিশে এই দিবসটির গুরুত্ব ও তাৎপর্য ব্যাখ্যা করা নিষ্প্রয়োজন। মহানবী হযরত মুহাম্মদ (সা.)-এর সব কথা ও ঘটনা সর্বপ্রথম যিনি বিনা বাক্যে এবং বিনা দ্বিধা-সংকোচে সত্য বলে স্বীকার করেছিলেন হুজুর (সা.)-এর পবিত্র জবানে তাকে সিদ্দীক উপাধিতে ভ‚ষিত করেছিলেন এবং খোদ তিনিই যাকে আফজালুল বাশার বা মানব শ্রেষ্ঠ আখ্যায়িত করেছিলেন তার পবিত্র জীবনাদর্শ আলোচনা-স্মরণ করার জন্য কোনো বিশেষ দিন-তারিখ বা সময় নির্দিষ্ট করারও প্রয়োজন পড়ে না। সবসময়ই তার আদর্শের কথা স্মরণ করা প্রত্যেক মুসলমানের নৈতিক দায়িত্ব। তথাপি বলতে হয় হযরত আবু বকর সিদ্দীক (রা.)-এর ওফাত দিবসটি কেবল মুসলমানদের জাতীয় পর্যায়ে নয় আন্তর্জাতিক পর্যায়েও যথাযথ মর্যাদায় পালিত হওয়ার দাবি রাখে। অথচ দুঃখের বিষয় এ দেশে দিবসটি প্রায় নীরবে চলে যায় লৌকিকতা প্রদর্শন হিসেবেও দিবসটির অধিকাংশ মুসলমানই কোনো খোঁজ খবর রাখে বলে মনে হয় না।

খাতামুন-নবীয়্যীন সর্বশেষ নবী-রসূল (সা.)-এই প্রথম মুসলমানের পরিচয় দিয়েছেন এবং প্রশংসা করেছেন এভাবে রসূলুল্লাহ (সা.)-কে প্রশ্ন করা হয় আপনার দৃষ্টিতে কে সবচেয়ে বেশি প্রিয়? তিনি বলেন আয়েশা (রা.)। লোকেরা আরজ করল আমাদের উদ্দেশ্য পুরুষদের মধ্যে কে ? হুজুর (সা.) বললেন তার ( আয়েশার রা.) পিতা, রসূলুল্লাহ (সা.)-প্রায় বলতেন যারা আমার প্রতি কোন প্রকারের এহসান বা উপকার করেছে আমি তাদের প্রতিদান দিয়েছি আবু বকর (রা.)-ব্যতীত। আমার উপর তার বিরাট উপকার রয়েছে তার প্রতিদান কেয়ামতের দিন স্বয়ং আল্লাহতালা দেবেন। রসূলুল্লাহ (সা.)-এর উল্লিখিত বক্তব্যের ব্যাখ্যা তার অপর একটি উক্তিতে বিদ্যমান। তিনি বলেন আমার প্রতি কারো উপকার আবু বকর (রা.) অপেক্ষা অধিক নয়। তিনি তার জান-মাল দিয়ে আমার সাহায্য করেছেন উপরন্তু তার কন্যাকে আমার সঙ্গে বিয়ে দিয়েছেন।

উমমুল মোমেনীন হযরত আয়েশা (রা.)-বলেন একরাত আসমানে নক্ষত্ররাজি ঝকঝক করছিল আমি নিবেদন করলাম হে আল্লাহর রসূল! আপনার উম্মতের মধ্যে কারো নেকী বা পূণ্য কি আসমানের তারকারাজির সমান হবে ? তিনি বললেন হ্যাঁ আয়েশা ! উমর ফারুক (রা.) এর পূণ্যগুলো আসমানের তারকারাজির সমান হবে। হযরত আয়েশা (রা.) বলেন আমার ধারণা ছিল যে হুজুর (সা.) আমার আব্বাজানের নাম উল্লেখ করবেন। কিন্তু আমি প্রশ্ন করলাম হে আল্লাহর রাসূল ! তাহলে আমার আব্বাজানের? হুজুর বললেন বিচলিত হওয়ার কিছু নেই আয়েশা! আবু বকর (রা.)-এর কেবল হিজরত রজনীর পূণ্যগুলো উমর (রা.)-এর সমগ্র জীবনের পূণ্যগুলোর অধিক হবে।

হযরত আবু বকর সিদ্দীক (রা.) এর পক্ষে হুজুর (সা.) এর নৈকট্য লাভের যত সুযোগ হয়েছিল তিনি হুজুর (সা.)-এর প্রকাশ্য ও গোপন বিষয়াদি সম্পর্কে যত বেশি অবহিত ছিলেন এবং হুজুর (সা.) এর প্রতি তার যে গভীর আস্থা ও বিশস ছিল তা আর কারো ছিল না। রসূলুল্লাহ (সা.) গভীর রাত পর্যন্ত তার কাছে বসে মুসলমানদের সমস্যাবলী এবং বিভিন্ন বিষয় সম্পর্কে আলাপ-আলোচনা করতেন এবং অধিকাংশ সময় তার পরামর্শকে অত্যন্ত গুরুত্ব প্রদান করতেন। বস্তুত: যদি কেউ এই বিষয়ের যোগ্য হতো যে হুজুর (সা.) এর দৃষ্টিতে সে অতিপ্রিয় তা হলে হযরত আবু বকর সিদ্দীক (রা.) এ বিষয়ে সবচেয়ে যোগ্য বলে বিবেচিত হতেন। হুজুর (সা.)-এর নিকট তিনি কত উচ্চ মর্যাদার অধিকারী ছিলেন হুজুর (সা.)-এর উল্লিখিত কয়েকটি উক্তি ও মন্তব্য হতে তা সহজে অনুমান করা যায়। রসূলুল্লাহ (সা.)-এর নিকট এত বড় মর্যাদার অধিকারী আর কোনো সাহাবী ছিলেন না।

তিনি ছিলেন তাঁর গোত্রের অত্যন্ত জনপ্রিয়, বন্ধুবৎসল ও অমাযকি ব্যক্তি। তিনি ছিলেন ব্যবসায়ী, দানশীল ও চরিত্রবান। জাহিলী যুগেও কখনো শরাব পান করেননি। তাঁর অমায়িক মেলামেশা, পান্ডিত্য ও ব্যবসায়িক দক্ষতার কারণে অনেকেই তাঁর সাথে বন্ধুত্ব ও সখ্যতা স্থাপন করতো। তাঁর বাড়ীতে প্রতিদিন মক্কার বিশিষ্ট ব্যক্তিদের নিয়মিত বৈঠক বসতো।

প্রথম খলীফা আমীরুল মোমেনীন হযরত আবু বকর (রা.) এর দুটি উপাধি সর্বাধিক পরিচিত আবু বকর এবং সিদ্দীক এ দুটি উপাধি জাহেলিয়াত ও ইসলাম উভয় যুগেই সর্বাধিক পরিচিতি লাভ করে। তার অপর একটি উপাধি ছিল আতীক অতি সুন্দর খুবসুরতকে আতীকও বলা হয়। হযরত আবু বকর (রা.) ছিলেন অতি সুদর্শন-সুন্দর। আবার এ কথাও বলা হয় যে শব্দটির মূল হচ্ছে ইতক যার মানে হচ্ছে আজাদ করা। এদিক থেকে আতীক মানে আজাদ-মুক্ত। তার পিতা আবু কোহাফা (রা.) কর্তৃক এই নামকরণের কারণ হিসাবে বলা হয়ে থাকে যে তাদের কোনো সন্তান জীবিত থাকত না। আবু বকর (রা.) যখন জন্মগ্রহণ করেন তখন তার পিতা তাকে কোলে করে কেবলামুখী হয়ে দোয়া করেছিলেন যার মর্ম এই হে আল্লাহ! এই সন্তান তোমার দোজখ হতে আজাদ বা মুক্ত তুমি তা আমাকে দান কর।

তাছাড়া কোনো কোনো বর্ণনা হতে জানা যায় যে জাহেলিয়াত যুগে হযরত আবু বকর (রা.) এর নাম ছিল আবদুল কাব। কিন্তু ইসলাম যুগে এই নাম পরিবর্তন করে আব্দুল্লাহ রাখা হয়। হুজুর (সা.) তার আতীক নামটি একারণেই অক্ষুণ রাখেন যে হুজুর তাকে আগুন হতে মুক্ত বলে সুসংবাদ জানিয়ে ছিলেন। অর্থাৎ আশারায়ে মোবাশশারা বা জীবদ্দশায় যে দশজন বেহেশতের সুসংবাদ প্রাপ্ত হযরত আবু বকর (রা.) তাদের মধ্যে প্রথম।
হযরত আবু বকর (রা.) এর জীবনকে দুইভাগে ভাগ করা হয় ইসলামের পূর্বে ও পরের যুগ। মুসলমান হওয়ার পূর্বে তিনি যেমন আরবের সম্মানিত সন্তান ও নানা গুণের অধিকারী ছিলেন তেমনি ইসলাম গ্রহণের পরও তিনি বহুক্ষেত্রে উচ্চ সম্মান ও শ্রেষ্ঠত্বের অধিকারী হন। তিনি জাহেলী যুগের আরবে প্রচলিত পাপাচারে কখনও লিপ্ত হননি। ইসলামের আবির্ভাবের এক বছর পূর্বে রসূলুল্লাহ (সা.)-এর খেদমতে তার আসা-যাওয়া হতে থাকে এবং ইসলাম গ্রহণের পর তিনি হুজুর (সা.)-এর নির্দেশে তবলীগ প্রচারের দায়িত্ব পালন করতে থাকেন। বদর, ওহোদ ও হোনায়ন যুদ্ধে তার বীরত্বপূর্ণ ভমিকার দৃষ্টান্ত বিরল। তাবুক যুদ্ধের সময় হযরত আবু বকর (রা.) তার ঘরের সমস্ত সম্পদ হুজুর (সা.) এর খেদমতে উপস্থিত করেন। হুজুর (সা.) জিজ্ঞাসা করেন পরিবার-পরিজনের জন্য তুমি কি রেখে এসেছো? জবাবে বললেন আল্লাহ ও তার রসূলকে রেখে এসেছি।

ইসলামের জন্য হযরত আবু বকর সিদ্দীক (রা.)-তার মাল-দৌলত কতটা অকাতরে দান করতেন তার আরেকটি ঘটনা বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য। হযরত ইবনে উমর (রা.)-বর্ণনা করেন উমমুল মোমেনীন হযরত আয়েশা (রা.)-এর মহান পিতা যখন ইসলাম গ্রহণ করেন তখন তার কাছে বাণিজ্যিক আসবাবপত্র ছাড়া চল্লিশ হাজার দীনার মওজুদ ছিল। কিন্তু মক্কা হতে মদীনায় হিজরত করার পর তিনি ইসলামের প্রচার-প্রসার দরিদ্র মুসলমানদের সাহায্য এবং অত্যাচারী প্রভাবশালী কোরেশদের গোলামী হতে মুসলমানদের মুক্তির জন্য সে সময় পর্যন্ত ৩৫ হাজার দীনার ব্যয় করেছিলেন। তাছাড়া মসজিদে নববীর জমীনও তিনি নিজের অর্থ দিয়ে খরীদ করে ওয়াকফ করে দেন।

হযরত আবু বকর সিদ্দীক (রা.)-এর সৌভাগ্য হয়েছিল যে হুজুর (সা.)-তাকে হিজরী নবম সালে নিজের প্রতিনিধি রূপে আমীরুল হজ মনোনীত করে মক্কায় প্রেরণ করেন এবং ইন্তেকালের পূর্বে তিনি ১৭ ওয়াক্ত নামাজের ইমামতি করেন। তার শ্রেষ্ঠত্বের কথা পবিত্র কোরআনের ১৭টি স্থানে ইশারা ইঙ্গিতে বলা হয়েছে। তিনি ছিলেন উজ্জ্বল গৌরবর্ণ, পাতলা ছিপছিপে ও প্রশস্ত ললাট বিশিষ্ট। শেষ বয়সে চুল সাদা হয়ে গিয়েছিল। মেহেন্দীর খিজাব লাগাতেন। অত্যন্ত দয়ালু ও সহনশীল ছিলেন।
রসূলুল্লাহ (সা.)-এর ওফাতের পর মুসলমানগণ আমীরুল মোমেনীন ও খলীফা হিসাবে হযরত আবু বকর সিদ্দীক (রা.) কে মনোনীত করেন। তার খেলাফত কাল ছিল দুই বছর তিন মাস ১১ দিন। খেলাফতের এই গুরুত্বপূর্ণ পদ গ্রহণের পর তিনি সর্বপ্রথম যে তিনটি গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখেন সেগুলো হচ্ছে প্রথমত : জাকাত অস্বীকারকারীদের বিরুদ্ধে জেহাদ দ্বিতীয়ত : নবুওয়াতের মিথ্যা দাবিদারদের মূলোৎপাটন তৃতীয়ত : মুর্তাদ দমন। তাছাড়া কোরআন সংকলন ও হুজুর (সা.)-কর্তৃক সর্বশেষ ঘোষিত ওসামা অভিযান পরিচালনা করা যা হুজুর (সা.)-এর ওফাতের কারণে স্থগিত হয়ে গিয়েছিল। তাঁর যোগ্য নেতৃত্বের ফলে খুব সহজেই ধর্মত্যাগীদের ফেতনা দমন করা সম্ভব হয়। ইসলামের প্রথম খলিফা হজরত আবু বকর (রা.)-৬৩৪ সালের ২৩ আগস্ট ইনতিকাল করেন। আয়েশা (রা.)-এর ঘরে নবী মুহাম্মদ (সা.)-এর পাশে তাকে দাফন করা হয়।

পরিশেষে : পৃথিবীর ইতিহাসে আমাদের প্রিয়নবীর (সা.)-পর অনন্য চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য,মাধুর্য ব্যবহার,ব্যক্তিত্বের বলিষ্ঠতা, অগাধ জ্ঞানের গভীরতা,কালজয়ী আদর্শিক একনিষ্ঠতা, কুরআন-সুন্নাহর নীতি-জ্ঞানে পরিপক্কতা, দায়িত্ব পালনে কর্তব্য-নিষ্ঠা, অমায়িক, সাবলীল, দৃঢ়, মিতব্যীয়, দানশীল, স্বাধীনচেতা ও মনোবলি ব্যক্তিত্ব, নিঃস্বার্থ প্রজা পালনে সমগ্র পৃথিবীব্যাপী যত রাষ্ট্রনায়ক সুখ্যাতি অর্জন করেছেন তাঁদের মধ্যে সর্বপ্রথম যাঁর নামটি শ্রদ্ধার সঙ্গে উচ্চারিত হয় তিনি হলেন ইসলামী খেলাফাতের প্রথম খলীফা হযরত আবু বকর সিদ্দীক্ব (রা.)।
তাঁর মাত্র আড়াই বছরের খিলাফতের সময়টুকু ইসলামের ইতিহাসে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বলে বিবেচিত হয়। ইসলামের এই প্রথম খলিফা ও প্রথম মুসলিম পুরুষ চির স্বর্ণাক্ষরে ইতিহাসের পাতায় রয়েছেন। সকলকে প্রিয়নবী মুহাম্মদ (সা.)-এর প্রতি বেশি বেশি দরুদ ও সালাম পাঠানোর তৌফিক দিন। সকলেই পড়ি আল্লাহুম্মা সাল্লে আলা সাইয়েদিনা মুহাম্মদ ওয়ালা আলেহি ওয়া আসহাবিহি ওয়া সাল্লাম।

লেখক : ফখরুল ইসলাম নোমানী, ইসলামি গবেষক ও কলামিস্ট ।

শেয়ার করুন-

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category
© All rights reserved © 2021 purbobangla