1. admin@purbobangla.net : purbobangla :
শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৪, ০৯:০৮ অপরাহ্ন
ব্রেকিং নিউজ :
তাপদাহে পুড়ছে দেশ, ভাঙল ৭৬ বছরের রেকর্ড রাজধানীর সৌদি দূতাবাসে আগুন উত্তর চট্টগ্রামে এই প্রথম ফ্যাকো অপারেশন শুরু করছে চট্টগ্রাম গ্রামীণ চক্ষু হাসপাতাল সীতাকুণ্ডে বৃষ্টির জন্য ইস্তাহার নামাজ আদায় শনিবারও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলা রাখার সিদ্ধান্ত সীতাকুণ্ড উপজেলা পরিষদের নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে দুই প্রতিদ্বন্দ্বী মধ্যে ভোটের যুদ্ধ সন্দ্বীপে পরকীয়ার অভিযোগ তুলে স্ত্রীকে শ্বাসরোধে হত্যা অভিযুক্ত স্বামী গ্রেফতার  চট্টগ্রামে র‌্যাবের নাম ভাঙিয়ে চাঁদাবাজি, গ্রেফতার ৪ চট্টগ্রামের বিভিন্ন মহাসড়কে অবৈধ গাড়ির অরাজকতা বন্ধ করতে আবারো বিআরটিএ’র অভিযান আমি আজ কথা দিচ্ছি  আপনাদের একা রেখে পালিয়ে যাব না, সুখে দুঃখে আপনাদের পাশে থাকব, আমি আপনাদের এই ভালোবাসার প্রতিদান দিতে চাই- ওয়াসিকা

বীর মুক্তিযোদ্ধা ক্যাপ্টেন আবদুস সবুর খান-এর সমাধি সংরক্ষণ করার দাবী

পূর্ব বাংলা ডেস্ক
  • প্রকাশিত সময়ঃ মঙ্গলবার, ৭ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩
  • ১৫৩ বার পড়া হয়েছে

বীর মুক্তিযোদ্ধা ক্যাপ্টেন আবদুস সবুর খান-এর সমাধি সংরক্ষণ করার আবেদন স্মৃতি সংসদের। শহীদ আবদুস সবুর খান স্মৃতি সংসদ-এর নেতৃবৃন্দ মুক্তিযোদ্ধা ক্যাপ্টেন আবদুস সবুরের সমাধি সংরক্ষণের আবেদন করেছে জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান এটিএম পেয়ারুল ইসলাম  সমীপে।৬ ফেব্রুয়ারী স্মৃতি সংসদের এক লিখিত আবেদন দেন স্মৃতি সংসদের সাধারণ সম্পাদক এম.এ. রহিম খান।
জানা গেছে, ১৯৭১ সালে ২৯ নভেম্বর তৎকালীন পটিয়া বর্তমান চন্দনাইশ উপজেলার বশরত নগর মাদ্রাসাস্থিত রাজাকার আল-বদর আল-শামস বাহিনী ক্যাম্পে অপারেশন পরিচালনা করেন আবদুস সবুর খান। সেদিন সম্মুখ যুদ্ধে ক্যাম্প থেকে রাজাকারদের একটি বুলেট আবদুস সবুর খানের কপালে আঘাত লাগে, সে বুলেটের আঘাতে তিনি শহীদ হন। পরের দিন ৩০ নভেম্বর ’৭১ সকালে রাজাকার বাহিনী বীরমুক্তিযোদ্ধা আবদুর সবুরের লাশের উপর অবর্ণনীয় নির্যাতন শেষে শঙ্খ নদীতে ফেলে দেয়।সংবাদ পেয়ে শহীদের আত্মীয়-স্বজনেরা অনেক খোঁজাখুজি করতে থাকে। তিন দিন পর ৩রা ডিসেম্বর ১৯৭১ সালে সকালে শহীদ আবদুস সবুরের লাশ ভাসমান অবস্থায় চর-বরমা এলাকা শঙ্খ নদীতে পাওয়া যায়। ওইদিন বিকেলে শহীদের জন্মস্থান বরমা গ্রামের উসাপুকুর পাড়ে শহীদ আবদুস সবুরের লাশ দাফন করা হয়। দাফনের পর তিনি রাষ্ট্রীয়ভাবে শহীদ হিসেবে স্বীকৃতি পান। মুক্তিযুদ্ধে গুরুত্বপূর্ণ অবদানের জন্য চলতি বছর তিনি মরনোত্তর সম্মাননাও পান।
আবদুস সবুর খান বিমান বাহিনীতে চাকুরিরত অবস্থায় মুক্তিযুদ্ধে অংশ নেন ও ভারতের হরিণা ক্যাম্পে প্রশিক্ষণ নেন। এফ এফ ৩৩ এর সাথে যুক্ত হন এবং গ্রুপ নং-এফ এফ ৩৩, ৩৪ ও ৩৫-এর অপারেশন চীফ হিসেবে তৎকালীন পটিয়া (চন্দনাইশসহ) আনোয়ারা ও বাঁশখালী বিভিন্ন এলাকায় সফলভাবে অপারেশন পরিচালনা করেন। বর্তমানে বীরমুক্তিযোদ্ধা আবদুস সবুর খান-এর সমাধি অবহেলা ও অযত্নে পড়ে আছে। স্মৃতি সংসদ এই বীর মুক্তিযোদ্ধার সমাধি রক্ষা ও সংরক্ষন করার জন্য পুকুরের ভেতরের দিকে গাইড ওয়াল নির্মাণের দাবী জানিয়ে বিভিন্ন দপ্তরে আবেদন নিবেদন করেছে।
শেয়ার করুন-

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category
© All rights reserved © 2021 purbobangla