1. admin@purbobangla.net : purbobangla :
শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৪, ১২:১১ অপরাহ্ন
ব্রেকিং নিউজ :
সীতাকুণ্ডে বৃষ্টির জন্য ইস্তাহার নামাজ আদায় শনিবারও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলা রাখার সিদ্ধান্ত সীতাকুণ্ড উপজেলা পরিষদের নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে দুই প্রতিদ্বন্দ্বী মধ্যে ভোটের যুদ্ধ সন্দ্বীপে পরকীয়ার অভিযোগ তুলে স্ত্রীকে শ্বাসরোধে হত্যা অভিযুক্ত স্বামী গ্রেফতার  চট্টগ্রামে র‌্যাবের নাম ভাঙিয়ে চাঁদাবাজি, গ্রেফতার ৪ চট্টগ্রামের বিভিন্ন মহাসড়কে অবৈধ গাড়ির অরাজকতা বন্ধ করতে আবারো বিআরটিএ’র অভিযান আমি আজ কথা দিচ্ছি  আপনাদের একা রেখে পালিয়ে যাব না, সুখে দুঃখে আপনাদের পাশে থাকব, আমি আপনাদের এই ভালোবাসার প্রতিদান দিতে চাই- ওয়াসিকা চট্টগ্রামের গুরুত্বপূর্ণ সড়কে বিআরটিএ’র সাঁড়াশি অভিযান, জরিমানা অর্ধলাখ মে মাসেও থাকবে তীব্র গরম, তাপমাত্রা ছাড়াতে পারে ৪৪ ডিগ্রি সব স্কুল-কলেজ ৭ দিন বন্ধ

পরিত্যক্ত মুক্তিযোদ্ধা ভবন পরিদর্শন করলেন চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসক

পূর্ব বাংলা ডেস্ক
  • প্রকাশিত সময়ঃ বুধবার, ২২ জুন, ২০২২
  • ১০৬ বার পড়া হয়েছে

ভবনটি ভেঙ্গে নতুন করে নির্মাণের প্রস্তাব দেয়া হবে চট্টগ্রাম নগরীর পরিত্যক্ত ‘মুক্তিযোদ্ধা ভবন’ (সাবেক দারুল ফজল মার্কেট) পরিদর্শন করেছেন জেলা প্রশাসক (ডিসি) মোহাম্মদ মমিনুর রহমান।
আজ ২২ জুন বুধবার সকাল ১১টায় মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা মাহতাব উদ্দিন চৌধুরী, সাধারণ সম্পাদক সাবেক সিটি মেয়র আ জ ম নাছির উদ্দিন, মহানগর মুক্তিযোদ্ধা সংসদের কমান্ডার বীর মুক্তিযোদ্ধা মোজাফফর আহমদ ও জেলা সংসদের ভারপ্রাপ্ত কমান্ডার বীর মুক্তিযোদ্ধা একেএম সরোয়ার কামাল দুলুসহ অন্যান্য বীর মুক্তিযোদ্ধাকে সাথে নিয়ে তিনি জরাজীর্ণ এ ভবনটি পরিদর্শন করেন।
এ সময় অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন সাবেক জেলা কমান্ডার আবুল কাশেম চিশতী, মহানগর মুক্তিযোদ্ধা সংসদের সহকারী কমান্ডার বীর মুক্তিযোদ্ধা সাধন চন্দ্র বিশ্বাস, সহকারী কমান্ডার বীর মুক্তিযোদ্ধা খোরশেদ আলম (যুদ্ধাহত), সহকারী কমান্ডার বীর মুক্তিযোদ্ধা সাংবাদিক মঞ্জুরুল আলম মঞ্জু, সহকারী কমান্ডার বীর মুক্তিযোদ্ধা রফিকুল ইসলাম, জেলা ইউনিটের সহকারী কমান্ডার বীর মুক্তিযোদ্ধা একেএম আলাউদ্দিন, সহকারী কমান্ডার বীর মুক্তিযোদ্ধা বোরহান উদ্দিন, আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের অন্যতম স্বাক্ষী কাজী নুরুল আবছার, কেন্দ্রীয় শ্রমিক লীগের সহ-সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা শফর আলী, চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের (চসিক) প্যানেল মেয়র মোঃ গিয়াস উদ্দিন, সাবেক প্যানেল মেয়র চৌধুরী হাসান মাহমুদ হাসনী, মহানগর কমান্ডারের সমন্বয়কারী বীর মুক্তিযোদ্ধা ছালামত উল্লাহ, কোতোয়ালী কমান্ডার বীর মুক্তিযোদ্ধা সৌরিন্দ্র নাথ সেন, চান্দগাঁও কমান্ডার বীর মুক্তিযোদ্ধা মোঃ কুতুব উদ্দিন, পাঁচলাইশ কমান্ডার বীর মুক্তিযোদ্ধা আহমদ মিয়া, খুলশী কমান্ডার বীর মুক্তিযোদ্ধা মোঃ ইউছুফ, আকবর শাহ’র ডেপুটি কমান্ডার বীর মুক্তিযোদ্ধ মোঃ নূর উদ্দিন, হালিশহরের ডেপুটি কমান্ডার বীর মুক্তিযোদ্ধা আবুল কাশেম, খুলশীর ডেপুটি কমান্ডার লেয়াকত হোসেন, সহকারী কমান্ডার বীর মুক্তিযোদ্ধা মোঃ মাঈনুল হোসেন, বীর মুক্তিযোদ্ধা যথাক্রমে-প্রশান্ত কুমার সিংহ, প্রণাল চৌধুরী, সোবহান পারভেজ, সৈয়দ আবদুল গণি, মোঃ আবদুর রব কায়েস, মোঃ ফারুক, মোঃ আজিম, গোলাম নবী, আবদুল লতিফ, আবদুস সালাম, শামসুল হক, আবদুল বারীক, মুন্সী মিয়া, আনোয়ার হোসেন, আবদুস ছবুর, খায়রুল ইসলাম, রমজান মিয়া, মোঃ রফিক, জাহাঙ্গীর আলম, আনোয়ার আলী, মোঃ জামাল হোসেন, রফিক বিল্লাহ, নুরুল আমিন, ইয়ার মোহাম্মদ, আ জ ম সাদেক, নুর মোহাম্মদ, তপন দস্তিদার, বিশিষ্ট সমাজসেবক হায়দার আলী, মুক্তিযোদ্ধা সংসদ সন্তান কমান্ড চট্টগ্রাম মহানগর কমিটির আহবায়ক সাহেদ মুরাদ সাকু, চসিক’র সংরক্ষিত ওয়ার্ডের কাউন্সিলর শাহীন আক্তার রোজী প্রমূখ।
ভবন পরিদর্শনকালে জেলা প্রশাসক বলেন, তিন তলা বিশিষ্ট মুক্তিযোদ্ধা ভবনটি অনেক পুরনো। বর্ষাকালে ছাদ ছুঁইয়ে পানি পড়ে। এখানে বাংলাদেশ মুক্তিযোদ্ধা সংসদ চট্টগ্রাম মহানগর-জেলা ইউনিট কমান্ড ও বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ চট্টগ্রাম মহানগরের দলীয় কার্যালয়ের পাশাপাশি নীচে অনেক ব্যবসা প্রতিষ্ঠান রয়েছে। এগুলো বর্তমানে ব্যবহারের সম্পূর্ণ অনুপযোগী হয়ে উঠেছে। মুক্তিযোদ্ধা ভবনটি যে কোন মুহুর্তে ভেঙ্গে পড়তে পারে। ১৯৭২ সালে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বীর মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য প্রথমে এ ভবনটি দিয়েছিলেন। ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধুকে স্বপরিবারে হত্যার পর এটি বেহাত হয়ে যায়। পরিত্যক্ত এ ভবনটি নতুন করে নির্মাণের লক্ষ্যে শীঘ্রই আওয়ামী লীগ নেতৃবৃন্দ, বীর মুক্তিযোদ্ধা ও ব্যবসায়ী নেতৃবৃন্দের সাথে বৈঠক করা হবে। বৈঠকে তারা সকলে একমত পোষণ করলে বাণিজ্য মন্ত্রনালয়ের মাধ্যমে শর্ত সাপেক্ষে একটি ডেভেলপার কোম্পানীকে দিয়ে শীঘ্রই এ ভবনটি ভেঙ্গে নতুন করে নির্মাণের প্রস্তাব দেয়া হবে। সাময়িক অসুবিধা হলেও ভবনটির নির্মাণ কাজ সম্পন্ন হলে এখানে থাকা মুক্তিযোদ্ধা সংসদ ও মহানগর আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়সহ অন্যান্য ব্যবসা প্রতিষ্ঠান পূনঃরায় তাদের কার্যক্রম শুরু করতে পারবে। তিনি আরও বলেন, আগামী রোববার (২৬ জুন) পরিত্যক্ত মুক্তিযোদ্ধা ভবনের তৃতীয় তলা সীলগালা করে দেয়া হবে। একইসাথে বিল্ডিংয়ের ছাদে রক্ষিত বিভিন্ন ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের মালামাল জেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের মাধ্যমে সরানোর ব্যবস্থা করা হবে। মুক্তিযোদ্ধা ভবনটি নির্মিত হলে সর্বাগ্রে বীর মুক্তিযোদ্ধা তাদের কার্যালয় পাবে।
Enter
Ranjit
শেয়ার করুন-

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category
© All rights reserved © 2021 purbobangla