1. admin@purbobangla.net : purbobangla :
সোমবার, ২৯ এপ্রিল ২০২৪, ০৮:১৭ পূর্বাহ্ন
ব্রেকিং নিউজ :
চট্টগ্রামে বর্ণিল আয়োজনে বন্দর দিবস উদযাপন তৎক্ষালীন প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়া বলেছিলেন, ‘ঘূর্ণিঝড়ে যত মানুষ মরার কথা ছিলো, তত মানুষ মরে নাই স্মরণ সভায় ওয়াসিকা আবারও আসছে তিনদিনের ‘হিট অ্যালার্ট’ চট্টগ্রামে কাল থেকে ৪৮ ঘণ্টার পরিবহন ধর্মঘটের ডাক তাপদাহে পুড়ছে দেশ, ভাঙল ৭৬ বছরের রেকর্ড রাজধানীর সৌদি দূতাবাসে আগুন উত্তর চট্টগ্রামে এই প্রথম ফ্যাকো অপারেশন শুরু করছে চট্টগ্রাম গ্রামীণ চক্ষু হাসপাতাল সীতাকুণ্ডে বৃষ্টির জন্য ইস্তাহার নামাজ আদায় শনিবারও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলা রাখার সিদ্ধান্ত সীতাকুণ্ড উপজেলা পরিষদের নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে দুই প্রতিদ্বন্দ্বী মধ্যে ভোটের যুদ্ধ

২২সালে ৩২ হাজার ৫০০জনকে সহায়তা দিয়েছে লিগ্যাল এইড

পূর্ব বাংলা ডেস্ক
  • প্রকাশিত সময়ঃ বুধবার, ১৮ জানুয়ারি, ২০২৩
  • ১১৩ বার পড়া হয়েছে

দেওয়ানি কার্যবিধিতে জেলা এইড অফিসারের মাধ্যমে বিরোধ নিষ্পত্তির সুযোগ রয়েছে বলে জানিয়েছেন আইনমন্ত্রী আনিসুল হক। তিনি বলেন, লিগ্যাল এইড অফিসসমূহে অসহায় সাধারণ বিচারপ্রার্থীকে আইনি পরামর্শ, বিকল্প বিরোধ নিষ্পত্তি এবং মামলায় আর্থিক সহায়তা সেবা দেওয়া হয়েছে। ২০২২ সালে ৩২ হাজার ৫৫৪ জনকে মামলা দায়েরের জন্য আইনগত সহায়তা দেওয়া হয়েছে।
১৮ জানুয়ারী বুধবার সংসদের বৈঠকের প্রশ্নোত্তরে তিনি এসব তথ্য জানান। এর আগে স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরীর সভাপতিত্বে সংসদে বৈঠক শুরু হলে প্রশ্নোত্তর টেবিলে উত্থাপিত হয়।
জাতীয় পার্টির সংসদ সদস্য মসিউর রহমান রাঙ্গাঁর প্রশ্নের জবাবে আইনমন্ত্রী বলেন, ২০১৫ সালের জুলাই মাস থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে লিগ্যাল এইড অফিসে বিকল্প বিরোধ নিষ্পত্তি (এডিআর) কার্যক্রম শুরু হয়। পরিসংখ্যান অনুযায়ী, কেবল ২০২২ সালে ৩৭ হাজার ৮৬০জন মামলা দায়ের করার এডিআর সহায়তার জন্য লিগ্যাল এইড অফিসে এসেছেন। পরিসংখ্যান থেকে দেখা যাচ্ছে যে, সাধারণ মানুষ এখন মামলা দায়ের করার আগে এডিআরের মাধ্যমে তাদের বিরোধ মিটাতে উৎসাহ বোধ করছেন। সারাদেশের লিগ্যাল এইড অফিসসমূহ শতভাগ দায়িত্ব ও আন্তরিকতার সঙ্গে কাজ করছে। তিনি বলেন, বিদ্যমান আইন ও বিধিমালার মাধ্যমেই বিকল্প পদ্ধতিতে বিরোধ নিষ্পত্তি করা সম্ভব হচ্ছে, তাই এ পর্যায়ে প্রচলিত আইন সংশোধনের পরিকল্পনা সরকারের নেই।
গণফোরামের সংসদ সদস্য মোকাব্বির খানের প্রশ্নের জবাবে আইনমন্ত্রী বলেন, জমির মালিকানাসংক্রান্ত বিরোধ কমিয়ে আনার জন্য আইনানুগ কর্তৃপক্ষের মাধ্যেমে ছাড়পত্র প্রদানের বিধান করার কোনো পরিকল্পনা আপাতত সরকারের নেই। তবে জমির মালিকানা সংক্রান্ত বিরোধ হ্রাস করার জন্য সরকার কিছু পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে।
আনিসুল হক বলেন, তথ্যপ্রযুক্তি ব্যবহারের মাধ্যমে দেশের ভূমি নিবন্ধনে জনবান্ধব ‘ই-রেজিস্ট্রেশন’ কার্যক্রম গ্রহণ করা হয়েছে। প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনায় সাব-রেজিস্ট্রি অফিস ও সহকারী কমিশনার (ভূমি) অফিসকে প্রশাসনিক এখতিয়ারের মধ্যে রেখে ইতোমধ্যে আন্তঃসংযোগ স্থাপন করা হয়েছে।
সারাদেশের দলিল নিবন্ধন ব্যবস্থাকে ডিজিটাইজড করার লক্ষ্যে ‘দলিল নিবন্ধন ব্যবস্থাপনা অটোমেশন’ শীর্ষক একটি উন্নয়ন প্রকল্পের প্রস্তাব পরিকল্পনা কমিশনে প্রেরণ করা হয়েছে বলে জানান আইনমন্ত্রী। তিনি বলেন, সাব-রেজিস্ট্রি অফিসের সঙ্গে সহকারী কমিশনার (ভূমি) অফিসের আন্তঃসংযোগ কার্যক্রমকে অধিক ফলপ্রসূ করার লক্ষ্যে আইন ও বিচার বিভাগ এবং ভূমি মন্ত্রণালয়ের মধ্যে নিয়মিত সভা অনুষ্ঠিত হচ্ছে। উভয় মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তাদের সমন্বয়ে একটি কমিটি আন্তঃসংযোগ কার্যক্রমের অগ্রগতি নিয়মিত পর্যালোচনা করছে।
সরকারের কার্যক্রমের ফলে দেশের ভূমিব্যবস্থা স্বচ্ছ ও সমৃদ্ধ হয়েছে বলে সংসদে দাবি করেন আইনমন্ত্রী। তিনি বলেন, মানুষের ভোগান্তি লাঘব হয়েছে। আশাকরি, সুষ্ঠু ভূমিব্যবস্থাপনার মাধ্যমে জমি-জমা সংক্রান্ত বিরোধ ক্রমান্বয়ে হ্রাস পাবে।

 

 

 

 

 

শেয়ার করুন-

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category
© All rights reserved © 2021 purbobangla