মন্ত্রী ও পুলিশ কমিশনারের জরুরী হস্তক্ষেপ কামনা
কর্ণফুলী ব্রীজের নীচে বিরাট জুয়ার আসর চলে নিত্যদিন । কর্ণফুলী ব্রীজের উত্তরে ব্রীজের উপরে গাড়ী ও লোকজন চলাচল করে আর নিচে চলে জুয়ার আসর।শতাধিক জাত জুয়ারু দিনরাত এ কাজে লিপ্ত থাকে।এই জুয়ারুরা তেল চোর, পকেটমা্র, মোবাইল ছিনতাইকারী ও দূর্ধর্ষ সব অপরাধী ।জনৈক মন্টুর নেতৃত্বে এই জুয়ার আসর চলে।লাখ লাখ টাকার লেনদেনে মন্টু পুলিশের নামে চাঁদা তুলে ।পুলিশের নামে চাঁদা নিয়ে সে নিজেই বেশীর ভাগ টাকা হজম করে।প্রতিদিন অর্ধ লাখ টাকা তার পকেটস্হ হয়।
খবর নিয়ে জানা গেছে, মন্টু সবাইকে ম্যানেজ করেই এই জুয়ার আসর চালায় বলে স্হানীয়ভাবে প্রচার করে দেয়। থানার ওসি ও ক্যাশিয়ারও তার থেকে জুয়ার টাকা নেয় বলে সে সবাই জানান দেয়। এই কারনে স্হানীয়রা ডরে ভয়ে কেউ মুখ খোলে না।এই জুয়ার কারণে কর্নফুলী শাহ আমানত ব্রীজ এলাকায় পকেটমার ও মোবাইল ছিনতাই বেড়ে গেছে।এইসব জুয়ারুরা নিরাপদ স্হান মনে করে ভেড়া মার্কেট স্বপ্নীল আবাসিক হোটেলে রাত যাপন করে।এ আবাসিক হোটেলটি অসামাজিক কর্মকাণ্ড, ইয়াবাখোর ও জুয়ারুদের নিরাপদ আখড়া হিসেবে পরিচিত।
স্হানীয় মুছল্লি ও ব্যবসায়ীরা এই জুয়ার আসর এবং আবাসিক হোটেলের নামে অসামাজিক কর্মকাণ্ড বন্ধের দাবী জানিয়ে পূর্ব বাংলাকে বলেন ‘আমরা অসহায়, আপনারা স্হানীয় এমপি ও পুলিশ কমিশনারের দূষ্টি আকর্ষণ এলাকার স্বাভাবিক অবস্হা ফিরিয়ে আনুন। ।