দ্রুত স্কুল খোলার বিষয়ে নির্দেশনা দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। স্কুল খোলার সার্বিক প্রস্তুতি আছে মন্ত্রণালয়ের। প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনার অপেক্ষায় আছে মন্ত্রণালয়। তবে নির্দেশনা পেলে আগামীকালই খোলা হবে স্কুল। পরিস্থিতি স্বাভাবিক হলে স্কুল খুললেও
আগামী মাসে অর্থাৎ সেপ্টেম্বরের শেষের দিকে খুলে দেওয়া হবে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর পর্যায়ের কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়। শুরু হবে সশরীরে ক্লাস-পরীক্ষা। তবে প্রাথমিক ও মাধ্যমিক স্কুলের ছুটি আরো বাড়ছে। এছাড়া আগামী নভেম্বরে এসএসসি,
করোনা পরিস্থিতি স্বস্তিদায়ক হলেই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলে দেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে বলে জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তার আগে ভার্চুয়ালি হলেও শিক্ষা কার্যক্রম চালু রাখার নির্দেশ দিয়েছেন তিনি। বুধবার (১৮ আগস্ট) বুধবার রাজধানীর
ক্লাসে সংক্ষিপ্ত সিলেবাস পড়িয়ে নেয়া হবে প্রাথমিক শিক্ষা সমাপনীর (পিইসি) পরীক্ষা। তাই প্রাথমিকের শিক্ষার্থীদের অটোপাস দেয়ার সম্ভাবনা নেই। এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী মো. জাকির হোসেন।
মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সচিব ড. খন্দকার আনোয়ারুল ইসলাম জানিয়েছেন, ১১ আগস্ট থেকে ধীরে ধীরে বিধিনিষেধ শিথিল করা হচ্ছে। তবে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলার বিষয়ে সিদ্ধান্ত হয়নি। পরিস্থিতি পর্যালোচনা করে শিক্ষা মন্ত্রণালয় এ বিষয়ে
প্রাতিষ্ঠানিক অনিয়মসহ দীর্ঘদিন থেকে দেশের বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে অর্থ আত্মসাৎ, নিয়োগ ও পদোন্নতি জালিয়াতি, উন্নয়ন প্রকল্পে দুর্নীতি, ভর্তি বাণিজ্য এবং স্বজনপ্রীতিসহ বিভিন্ন অভিযোগ রয়েছে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান পরিচালনা কমিটির বিরুদ্ধে। দুর্নীতির অভিযোগে কমিটি
করোনাভাইরাস পরিস্থিতির মধ্যে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের চলমান ছুটি আরও একদফা বাড়িয়েছে সরকার। নতুন সিদ্ধান্ত অনুযায়ী ছুটি চলবে ৩১ আগস্ট পর্যন্ত।শুক্রবার প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।এতে বলা
করোনা ভাইরাসের সংক্রমণ ঠেকাতে ২৩ আগস্ট জুলাই থেকে চলামান বিধিনিষেধ ৫ আগস্টের পরও বহালের সুপারিশ করেছে স্বাস্থ্য অধিদফতর।অধিদফতরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা এবিএম খুরশীদ আলম বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।সবটুকু জানতে ক্লিক
করোনা পরিস্থিতির অনুকূল হলে চলতি বছরের নভেম্বরের প্রথম সপ্তাহে এসএসসি ও ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহে এইচএসসি পরীক্ষা নেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন ডা. শিক্ষামন্ত্রী দীপু মনি।আজ বৃহস্পতিবার (১৫ জুলাই) বেলা ১১টায় এসএসসি
চলতি বছরের ঝুলে থাকা এসএসসি ও এইচএসসি পরীক্ষা নেয়া সম্ভব না হলে বিকল্প পদ্ধতি খুঁজছে শিক্ষা মন্ত্রণালয় গঠিত বিশেষজ্ঞ কমিটি। ইতোমধ্যে এ কমিটি একটি প্রস্তাব পাঠালেও তাতে কিছুটা সংশোধন করা