দিল্লিতে চলমান লকডাউনের মেয়াদ আরো একসপ্তাহ বাড়িয়েছে কেজরিওয়াল সরকার।আজ রবিবার (৯ মে) এ খবর দিয়েছে ভারতীয় গণমাধ্যম এনডিটিভি। আগামী ১৭ মে ভোর পাঁচটা পর্যন্ত বলবৎ থাকবে লকডাউনের বিধিনিষেধ। প্রতিবেদনে বলা হয়,
আজ শনিবার থেকে বাংলাদেশি নাগরিকদের জন্য প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে মালয়েশিয়া। গতকাল শুক্রবার এ তথ্য জানিয়েছে ঢাকাস্থ মালয়েশিয়া হাইকমিশন। লিখিত সার্কুলারে বলেছে, করোনা ভাইরাসের প্রকোপ বেড়ে যাওয়ায় মালয়েশিয়া সরকার বাংলাদেশসহ বেশ
সম্প্রতি ভারত-যুক্তরাজ্যের মধ্যকার শীর্ষ সম্মেলনে ডিজিটাল প্রযুক্তির নতুন ও উচ্চতর ব্যবহার নিশ্চিত করতে এবং শিক্ষাকে সার্বিকভাবে বিজ্ঞানসম্মত করতে দু দেশের তরফে যে যৌথ অঙ্গীকার করা হয়েছে, তাঁকে স্বাগত জানিয়ে বিবৃতি
প্রতিদিনই একদিনে সংক্রমণের বিশ্বরেকর্ড ভাঙছে ভারত। গত ২৪ ঘণ্টায় দেশটিতে করোনা আক্রান্ত হয়েছেন চার লাখ ১৪ হাজার ৫৫৪ মানুষ। একদিনে শনাক্তের হিসেবে এটা নতুন বিশ্বরেকর্ড। একই সময়ে ভারতে মারা গেছেন
ডিভোর্সের কথা সবাইকে জানানোর দিন মেলিন্ডাকে ২ বিলিয়ন ডলারের মতো অর্থ দিয়েছেন বিল গেটস। দ্য ওয়াল স্ট্রিট জার্নাল জানিয়েছে, গেটসের বিনিয়োগকারী প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে এই পরিমাণ অর্থ পাঠানো হয় মেলিন্ডার অ্যাকাউন্টে।
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নতুন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের প্রশাসনে ক্রমশই বাড়ছে ভারতীয় বংশোদ্ভূতদের সংখ্যা। সে তালিকায় সর্বশেষ সংযোজন মার্কিন বাণিজ্য বিভাগের প্রধান অর্থনীতিবিদ হিসেবে নিযুক্ত হওয়া অরুণ ‘রুনি’ চ্যাটার্জি। গত মঙ্গলবার, ৪
ইন্দো-প্যাসিফিক’ অঞ্চলে সহযোগিতা বৃদ্ধি, কোভিড প্রকোপ মোকাবেলা এবং বৈশ্বিক শান্তি অক্ষুন্ন রাখতে গত ০৪ মে, মঙ্গলবার, এক সংক্ষিপ্ত ত্রিদেশীয় বৈঠকে মিলিত হয়েছেন ভারত, অস্ট্রেলিয়া এবং ফ্রান্স। গত সোমবার লন্ডনে শুরু
ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসনের সঙ্গে বৈঠক করেছেন ভারতীয় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। ০৪ মে, মঙ্গলবার, ভার্চুয়াল মাধ্যমে আয়োজিত বৈঠকটিতে ভারত-যুক্তরাজ্যের মধ্যকার সম্পর্ক উন্নয়নের ক্ষেত্রে ব্যাপক কৌশলগত অংশীদারিত্ব নিশ্চিত করতে ‘রোডম্যাপ-২০৩০’ কর্মসূচি
একদিকে জ্বলছে শ্মশান, খোড়া হচ্ছে একের পর এক কবর। আর অন্যদিকে চলছে জাঁকজমকপূর্ণ ইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লিগের (আইপিএল) ১৪তম আসর। ভারতে করোনার দ্বিতীয় ঢেউ চলছে। দৈনিক আক্রান্তের গড় সংখ্যা ছুঁয়েছে তিন
বাম পায়ে আঘাত লাগার কারণে গত দেড় মাসের বেশি সময় ধরে হুইলচেয়ারে বসেই প্রচার চালিয়েছিলেন তিনি। চষে বেড়িয়েছেন গোটা পশ্চিমবাংলা। ফলে একুশের বিধানসভা নির্বাচনে প্রথম থেকেই জয়ের বিষয়ে আত্মবিশ্বাসী ছিলেন