লোহাগাড়া প্রতিনিধি
জানা গেছে রাতের আধারে বাগান কেটে ও মাটিয় নিয়ে যাচ্ছিলো সুমন বাহিনী। রাত ৩টায় এলাকাবাসীও প্রশাসনের বাঁধা পেয়ে পলায়ন করেন সুমন কিশোর গং ।এরপর নিজ পরিবার ও সম্পত্তি নিরাপত্তার স্বার্থে পর্যায়ক্রমে আইনি ব্যবস্থা নিতে থাকেন জায়গার মালিকগন। এর জের ধরে সুমন তার ফেসবুকে মানহানিকর লিখালিখি করে আসছিল।
আজ মঙ্গলবার ১লা জুন সুমনের এক পোষ্টে উঠে আসে তার রাগ। তিনি মালিকগনের মধ্য একজন হেলালের ছবি দিয়ে নির্দেশ করে লিখেন তিনি ইয়াবা ব্যবসায়ী । তিনি হেফাজত করেন ।তিনি স্থানীয় এম.পি’র নাম ব্যবহার করে চলেন। শুধু তাই নয় সুমনকে ঊপরে উল্লেখিত শিরোনাম নিউজ সম্প্রচার হওয়ায় ওই প্রতিবেদককে হলুদ সাংবাদিক বলে অকট্য ভাষায় পোষ্ট দেন।
আমাদের অনুসন্ধান জানা যায়, হেলাল রিয়াজউদ্দিন বাজারের একজন লেদার ও ব্যাগ ব্যবসায়ী। এই ব্যাপারে হেলাল বলেন – এভাবে কুৎসা রটিয়ে আমাদের পৈতৃক সম্পত্তি দখলের পায়তারা করছেন তাদের বিচার চাই। আর প্রশাসনের প্রতি অনুরোধ ওয়ারেজ আলী সুমন ফেসবুকে যে ইয়াবা ব্যবসার সুর তুলেছেন তা খতিয়ে দেখার জন্য। সুমনকে জেরা করা হোক।তার কাছে কি প্রমান আছে তা দেখানো হোক। অন্যথায় মিথ্যাচারের কারনে তাকে আইনের আওতায় আনা হোক। এ বিষয়ে সুমনের সাথে কথা বলতে চাইলে তার মোবাইল ফোনটি সুইস অফ পাওয়া যায়।
এদিকে জানা গেছে, ওয়ারেজ আলী সুমন স্হানীয় মেম্বারের নাম ব্যবহার করছে। মেম্বার আমাদের প্রতিনিধিকে বিষয়টি স্পষ্ট করে বলেছে ‘আমি সবার মেম্বার আমি কেন গাছ কাটতে বলব’ ?’ সুমন কিশোর গ্যাং লালন পালন করে পরিবেশ দুষণ ও জোরপূর্বক বাগান কাঠা ঘটনাটি ভিন্ন খাতে নিতে চাচ্ছে। ঘটনার মূল নায়ক ওয়ারেজ আলী সুমন একটি সিএণ্ডএফ এজেন্টে কাজ করে। এই কারণে অনেক লোকের সাথে তার পরিচয় রয়েছে। ওই সিএণ্ডএফ এজেন্টের বিরুদ্ধেও অনেক অনিয়ম ও দূর্নীতির অভিযোগ পাওয়া গেছে । ডকুমেন্ট পেলে ও তা যথাযথ হলে যথাসময়ে পাঠক সমাজে তুলে ধরা হবে। https://purbobangla.net/2021/05/31