1. banglapostbd@gmail.com : admin :
  2. admin@purbobangla.net : purbobangla :
১ বার সীলগালা ৩ বার জরিমানা তবু চলছে পান্না পাড়ায় পরিবেশ বিধ্বংসী কয়েল ফ্যাক্টরী - পূর্ব বাংলা
সোমবার, ২৪ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ০১:৩৮ অপরাহ্ন
ব্রেকিং নিউজ
ক্ষমতার সামনে দাঁড়িয়ে সত্য বলার সাহস থাকাই হলো সাংবাদিকতা ক্ষমতার সামনে দাঁড়িয়ে সত্য বলার সাহস থাকাই হলো সাংবাদিকতা শহীদ সালাহউদ্দিন কাদের চৌধুরীর কবর জিয়ারত করলেন বিএনপি নেতা বিপ্লব মাওলানা শাহ সুফি মুহাম্মদ জামাল উদ্দিন মমিন (রঃ) এবং কবরবাসী স্বরণে ১ম বার্ষিক দোয়া মাহফিল ইউনেস্কো ক্লাব এর উদ্যোগে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস পালন বায়েজিদ বোস্তামী ও মালেক শাহ (র.) ওরশ সম্পন্ন চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশন ফোরকানিয়া মাদরাসা শিক্ষক সমিতির কার্যকরী কমিটির সভা অনুষ্ঠিত  আল্লামা আবুল খাইর ফাউন্ডেশন ২৬৫ জন রোগীর ছানি অপারেশন করালেন আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ না হলে রাজপথ ছাড়বো না: হান্নান মাসউদ

১ বার সীলগালা ৩ বার জরিমানা তবু চলছে পান্না পাড়ায় পরিবেশ বিধ্বংসী কয়েল ফ্যাক্টরী

পূর্ব বাংলা ডেস্ক
  • প্রকাশিত সময়ঃ রবিবার, ২৪ ডিসেম্বর, ২০২৩
  • ২২৩ বার পড়া হয়েছে

বিশেষ প্রতিনিধি

চোখে পানি আসে এমন কয়েলে চট্টগ্রামের বাজার সয়লাভ হয়ে গেছে।ধোঁয়ায় চোখ জ্বলে ঘরময় ধোয়াচ্ছন্ন হয়ে যায়।এসব কয়েলের উপর মশা বসে থাকে তবু মশা মরে না।কয়েলের ধোঁয়ায় শ্বাসকষ্ট, হাঁপানি ও ফুসফুসের অসুখ হচ্ছে অনেকের। এছাড়া ক্যান্সার এবং কিডনি রোগের ঝুঁকিও তৈরি হয় এসব কয়েল ব্যবহারে। সেই সঙ্গে মানুষের চোখ এবং হৃদরোগের ঝুঁকিও তৈরি হয়

ডবলমুরিং থানার আগ্রাবাদ পান্না পাড়ায় জনৈক মামুন এই কয়েল ফ্যাক্টরীর মালিক ।পাশে রয়েছে তার ভেজাল ঘি ফ্যাক্টরীও ।এই ফ্যাক্টরীতে কয়েকটি কোম্পানীর কয়েল বানানো হয়। মুটোফোনে কয়েল ফ্যাক্টরী কথা বলতেই মামুন মালিক দাবী করে ভরাকণ্ঠে বলেন ১ বার সীলগালা ৩ বার জরিমানা করা হয়েছে তবু এখনো চলছে।আপনি সাংবাদিক এসব খবর নিয়ে লাভ কী।আপনার কাজ রিপোর্ট করা।আপনি রিপোর্ট করুন আমি ওয়েলকাম জানাব।

আমাদের অনুসন্ধানে দেখা গেছে, পান্না পাড়া এলাকায় বস্তি সংলগ্ন একটি নিরিবিলি বিশালাকার একটি ঘরে আলোচিত এই কয়েল ফ্যাক্টরী।এই ফ্যাক্টরীর বৈধ কোন কাগজ পত্র নেই যদিও মামুন বলছে সব কাগজপত্র তার আছে।কিন্তু সংশ্লিষ্ট সকল দপ্তরের সকলের সাথে মামুনের সম্পর্ক রয়েছে বিষয়টি সে নিজেই স্বীকার করছে।ফায়ার সার্ভিসের পরিদর্শক জসিমের সাথে মামুনের গলায় গলায় ভাব।ফায়ার সনদসহ পরিবেশ অধিদপ্তর, বিএসটিআইসহ সব কাগজপত্র তার রয়েছে।তবে এসব কাগজপত্র কাউকে দেখাতে তিনি রাজী নয়।

সরেজমিন পরিদর্শনে দেখা গেছে, এখানে অল্প শিক্ষিত কিছু ও অপ্রাপ্ত বয়স্ক লোক বিসাক্ত ক্যামিকেল মিশিয়ে কয়েল বানাচ্ছে ।ক্যামিক্যালের নামও জানে না শ্রমিকেরা।অথচ বিশেষজ্ঞ ক্যামিষ্টদের সার্বিক তত্তাবধানে এসব ক্যামিকাল পরিমাণ মতো মিশিয়ে কাজ করারই কথা।

বিএসটিআই’র নামে ১ ব্যাক্তি মামুনের সাথে মাসে মাসে যোগাযোগ করে থাকে।অলি উল্লাহ পাঠোয়ারী নামক পুলিশ পরিচয়ে ১ ব্যাক্তি এই ফ্যাক্টরীতে মোটরসাইকেল নিয়ে যোগাযোগ করে থাকে। সকল বৈধ কাগজ পত্র ও সরকারী ভ্যাট, টেক্স দিচ্ছে  এমনসব প্রতিষ্ঠানের  উৎপাদিত কয়েল ও ভেজাল ঘি এখানে তৈরী করে বৈধ ব্যবসায়ীদের পথে বসিয়ে দিচ্ছে এই ভেজাল কারখানাগুলো।এসব কী দেখার কেউ নেই ?

 

শেয়ার করুন-

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category
© All rights reserved © 2021 purbobangla