জাতীয় পার্টির শাসনামল ছিলো স্বাধীনতা পরবর্তী বাংলাদেশের উন্নয়ন, অগ্রগতি ও সফলতার সোনালী সময়। সেই সময় দেশে সন্ত্রাস, চাঁদাবাজি নিত্য প্রয়োজনীয় দ্রব্যের উর্ধ্বগতি ছিলো না। মানুষ শান্তিতে ছিলো। পল্লীবন্ধুই একমাত্র নেতা যিনি ক্ষমতায় না এলে বৃটিশ আমলের উপনিবেশিক শাসন ব্যবস্থা ভেঙে ২২টি মহকুমা ৬৪ জেলায় রূপান্তরিত হতো না। গ্রামকে শহরে পরিণত করতে উপজেলা পদ্ধতি চালু হতো না। গুচ্ছগ্রাম, পথকলি ট্রাস্ট সৃষ্টি হতো না। শ্রমিকের ভাগ্যোন্নয়ন হতো না। বাংলার মানুষ তাই আজও পল্লীবন্ধুর শাসনামলে ফিরে যেতে চায়। বক্তারা দলকে তৃণমূলে শক্তিশালী করে পল্লীবন্ধুর স্বপ্নের ‘নতুন বাংলা-গড়তে নেতাকর্মীদের প্রতি উদাত্ত আহবান জানান। আজ ১৪ জুলাই বাদ আসর সাবেক সফল রাষ্ট্রপতি জাতীয় পার্টির প্রতিষ্ঠাতা মরহুম পল্লীবন্ধু আলহাজ্ব হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের ৩য় মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে কর্ণফুলী উপজেলা জাতীয় পার্টির উদ্যোগে আয়োজিত মিলাদ ও দোয়া মাহফিলে বক্তারা উপরোক্ত কথা বলেন। উপজেলা জাতীয় পার্টির সভাপতি আব্দুস ছাত্তার রনির সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত মাহফিলে অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন দক্ষিণ জেলা জাতীয় পার্টির সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক মো. সোলাইমান, সাবেক দপ্তর সম্পাদক মো. হোসাইন, কর্ণফুলী উপজেলা জাতীয় পার্টির সাংগঠনিক সম্পাদক নুরুন্নবী চাঁদ, অর্থ সম্পাদক লিয়াকত আলী, জেলা ছাত্র সমাজের সভাপতি জসিম উদ্দিন, সাধারণ সম্পাদক ইয়াছিন খান, উপজেলা যুব সংহতির সাধারণ সম্পাদক আনিসুর রহমান, জাপা নেতা ডা. আবদুল হালিম, ডা. নুরুল আবছার, মো. ছগির সওদাগর, বজল আহমদ সওদাগর, আবদুস শুক্কুর, হাসান মুরাদ, নুরুল আবছার প্রমুখ।
এদিকে ৯ বছরের সফল রাষ্ট্রনায়ক উন্নয়নের স্থপতি জাতীয় পার্টির প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান পল্লীবন্ধু হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের তৃতীয় মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে জাতীয় পার্টির কেন্দ্রীয় কর্মসূচির আলোকে কেন্দ্রীয় নির্বাহী সদস্য মুহাম্মদ মাসুদুর রহমান চৌধুরী’র সার্বিক ব্যবস্থাপনায় চট্টগ্রাম মহানগর ও হাটহাজারী উপজেলার বিভিন্ন মসজিদে মিলাদ ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়। এতে জাতীয় পার্টির বিপুল সংখ্যক নেতাকর্মীসহ অসংখ্য সাধারণ মানুষ অংশগ্রহণ করেন।