1. banglapostbd@gmail.com : admin :
  2. admin@purbobangla.net : purbobangla :
আনোয়ারার ইয়াবা সম্রাট সাদ্দাম কোটি টাকার জায়গা - সম্পত্তি, গাড়ী ও ট্রলারের মালিক - পূর্ব বাংলা
শনিবার, ১৫ মার্চ ২০২৫, ০৪:৪৪ অপরাহ্ন
ব্রেকিং নিউজ
আনোয়ারার ইয়াবা সম্রাট সাদ্দাম কোটি টাকার জায়গা – সম্পত্তি, গাড়ী ও ট্রলারের মালিক গণতন্ত্র ফিরিয়ে আনতে গণমাধ্যমকে শক্তিশালী ভূমিকা পালন করতে হবে-আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী ৩৬ লাখ টাকাসহ এলজিইডি প্রকৌশলী আটক দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণে সচেতনতা র‍্যালি করেছে টেকনিক্যাল ব্যবসায়ী সমিতি শেখ পরিবারের ১২৪ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ, ফ্ল্যাট ও জমি ক্রোক ৬০ কাঠার প্লট দুর্নীতি শেখ হাসিনা-রেহানা পরিবারসহ ২৩ জনের বিরুদ্ধে চার্জশিট তারেক রহমানের পক্ষে চট্টগ্রামে শামসুল আলমের সেহেরী ও ইফতার সামগ্রী বিতরণ বন্দিরা নিরাপদ নয় রাজশাহী কারাগারে সাংবাদিকদের সম্মানে চট্টগ্রাম মহানগরী শ্রমিক কল্যাণের ইফতার মাহফিল তিতাস গ্যাসের শিল্প বানিজ্যিক সংযোগে দূর্নীতির মহা ওস্তাদ ম্যানেজার শাকিল মন্ডল

আনোয়ারার ইয়াবা সম্রাট সাদ্দাম কোটি টাকার জায়গা – সম্পত্তি, গাড়ী ও ট্রলারের মালিক

পূর্ব বাংলা ডেস্ক
  • প্রকাশিত সময়ঃ শনিবার, ১৫ মার্চ, ২০২৫
  • ৩ বার পড়া হয়েছে

এক সময়ে মুদির দোকানদার এখন কোটিপতি। নেপথ্য ইয়াবা ব্যবসা।  কক্সবাজার থেকে মাছ ধরার ফিশিং ট্রলার ও কার্গো গাড়িতে করে চট্রগ্রামে বিশাল ইয়াবার সিন্ডিকেট নিয়ন্ত্রণ করে আসছে সাদ্দাম হোসেন (জুয়েল) নামের এই ইয়াবা সম্রাট।সে বার বার ধরা ছোয়ার বাইরে থেকে যায়।

কয়েক বছর আগেও সে বাড়ির পাশে বেড়িবাঁধের উপর একটি মুদির দোকান করত।  কক্সবাজার থেকে অতি গোপনে দীর্ঘদিন করে মাদকের কারবার চালিয়ে আসছে সে। তার বিরুদ্ধে বিভিন্ন থানায় একাধিক মাদক মামলাও রয়েছে।

সাদ্দাম হোসেন উপজেলার রায়পুর ইউনিয়নের মধ্যম গহিরা বাঁচা মিয়া মাঝির বাড়ির মোহাম্মদ জাফর আহমদের ছেলে।তার বাড়ি উপকূলে হওয়ায় সাগর পথকে টার্গেট করে মাদক আনার রোড হিসেবে বেছে নেয়।

এক সময়ে মুদির দোকানদার এখন কোটিপতি। নেপথ্য ইয়াবা ব্যবসা।  কক্সবাজার থেকে মাছ ধরার ফিশিং ট্রলার ও কার্গো গাড়িতে করে চট্রগ্রামে বিশাল ইয়াবার সিন্ডিকেট নিয়ন্ত্রণ করে আসছে সাদ্দাম হোসেন (জুয়েল) নামের এই ইয়াবা সম্রাট।সে বার বার ধরা ছোয়ার বাইরে থেকে যায়।

কয়েক বছর আগেও সে বাড়ির পাশে বেড়িবাঁধের উপর একটি মুদির দোকান করত।  কক্সবাজার থেকে অতি গোপনে দীর্ঘদিন করে মাদকের কারবার চালিয়ে আসছে সে। তার বিরুদ্ধে বিভিন্ন থানায় একাধিক মাদক মামলাও রয়েছে।

সাদ্দাম হোসেন উপজেলার রায়পুর ইউনিয়নের মধ্যম গহিরা বাঁচা মিয়া মাঝির বাড়ির মোহাম্মদ জাফর আহমদের ছেলে।তার বাড়ি উপকূলে হওয়ায় সাগর পথকে টার্গেট করে মাদক আনার রোড হিসেবে বেছে নেয়।

 

বর্তমানে সে চট্টগ্রাম শহরে আলাদা ফ্ল্যাট বাসা নিয়ে বসবাস করে।গ্রামেও রয়েছে  তার বাড়ি এবং ইয়াবার টাকায় আনোয়ারা চাতরী চৌমুহনী এলাকায় নিজের নামে দেড় কোটি টাকায় জায়গা ক্রয় করে বলে এলাকায় গুঞ্জন আছে। দুটি মাছ ধরার ফিশিং ট্রলার ও একটি কার্গো গাড়িও রয়েছে বলে জানা যায়।তার হঠাৎ এত পরিবর্তন ও আলিশান জীবনযাপন এলাকায় অবাক করে দিয়েছে। মাদকের একাধিক মামলা ও মাদক ব্যবসার সম্পৃক্ততা পেয়ে পুলিশ ইতিমধ্যে বেশ কয়েকবার তার বাড়িতে অভিযান চালালেও আত্মগোপনে থাকায় গ্রেফতার করতে ব্যর্থ হয় প্রশাসন।

২০২১ সালে কক্সবাজার থেকে বিশাল ইয়াবার চালানসহ চেরাগী পাহাড় মোড় থেকে সাদ্দামকে গ্রেফতার করে কোতোয়ালি থানা পুলিশ। কয়েক মাস জেল খেটে বের হয়ে আবারও প্রকাশ্যে ইয়াবার চালান খালাস করলে ২০২৩ সালের ৬ সেপ্টেম্বর তার বাড়িতে র‍্যাব অভিযান করে ৫০ হাজার পিস ইয়াবাসহ তার ভাই আক্কাসকে গ্রেফতার করেছিল র‍্যাব-৭।সেই মামলায় সাদ্দামসহ এলাকার বেশ কয়েকজনের নামে মাদকের মামলা হয়ে সংবাদ প্রকাশ হয়েছিলো।

স্থানীয় সূত্রে জানা যায়,কয়েক বছর আগে সাদ্দামের ইয়াবার একটি বড় চালান মহেশখালী থেকে বাঁশখালী হয়ে চট্টগ্রাম নিয়ে যাওয়ার পথে তার পার্টনার নিজে নিজে গাড়ি ভেঙ্গে চুরি হয়ে গেছে বলে আত্মসাৎ করে আত্মগোপনে চলে যায়।পরে সাদ্দাম স্থানীয় এক ছাত্র নেতার সাহায্যে তাকে বেঁধে রেখে প্রচণ্ড মারধর করে স্বীকার করিয়ে ইয়াবা ফেরত নেয়।প্রশাসনের তালিকায় নাম থাকার পরেও কীভাবে প্রশাসনের নাকের ডগায় মাদকের সাম্রাজ্য গড়ে তুলেছে প্রশ্ন এলাকাবাসীর।

জানা গেছে, সাদ্দাম হোসেন এক সময় বেড়িবাঁধের উপর একটি মুদির দোকান করত, কয়েক বছর আগে সে মাদক মামলায় গ্রেফতার হয়ে জেল হাজতে ছিল। ২০২৩ সালের  ৫০ হাজার পিস ইয়াবাসহ আটক হয় সাদ্দাম। সাদ্দামের ভাই আক্কাসও  ১ বছর কারাগারে ছিল ।আজিজ নামের আরো একজন একই মামলায় জেল খেটেছে ।

জানা গেছে, হালিশহর ও চাতরী চৌমুহনী এলাকায় কোটি টাকার জায়গাও কিনেছে সাদ্দাম ।গহিরা ঘাটকুল এলাকায় পার্টনারশিপ হিসেবে তার একটি মাছের ট্রলার আছে।এলাকায় তাকে তেমন চোখে পড়েনা ।তার ভাই আক্কাস বর্তমানে বটতলী গুচ্ছগ্রামে বসবাস করে।সাদ্দাম এখন শহরের বড়পোল এলাকায় আরো কয়েকজন ইয়াবা গডফাদারদের সাথে থাকে।

আনোয়ার থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মোহাম্মদ মনির হোসেন জানান,আমরা সবসময় মাদকের বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স,সাদ্দাম হোসেনের বিরুদ্ধে বিভিন্ন থানায় একাধিক মাদকের মামলা আছে।তার বাড়িতে একাধিকবার অভিযান চালালেও সে আত্মগোপনে থাকায় তাকে গ্রেফতার করা সম্ভব হচ্ছেনা।গ্রেফতার অভিযান অব্যাহত আছে। যাদের মাদক ব্যবসায় সম্পৃক্ততা আছে তদন্ত করে তাদের সবাইকে গ্রেফতার করা হবে।

 

বর্তমানে সে চট্টগ্রাম শহরে আলাদা ফ্ল্যাট বাসা নিয়ে বসবাস করে।গ্রামেও রয়েছে  তার বাড়ি এবং ইয়াবার টাকায় আনোয়ারা চাতরী চৌমুহনী এলাকায় নিজের নামে দেড় কোটি টাকায় জায়গা ক্রয় করে বলে এলাকায় গুঞ্জন আছে। দুটি মাছ ধরার ফিশিং ট্রলার ও একটি কার্গো গাড়িও রয়েছে বলে জানা যায়।তার হঠাৎ এত পরিবর্তন ও আলিশান জীবনযাপন এলাকায় অবাক করে দিয়েছে। মাদকের একাধিক মামলা ও মাদক ব্যবসার সম্পৃক্ততা পেয়ে পুলিশ ইতিমধ্যে বেশ কয়েকবার তার বাড়িতে অভিযান চালালেও আত্মগোপনে থাকায় গ্রেফতার করতে ব্যর্থ হয় প্রশাসন।

২০২১ সালে কক্সবাজার থেকে বিশাল ইয়াবার চালানসহ চেরাগী পাহাড় মোড় থেকে সাদ্দামকে গ্রেফতার করে কোতোয়ালি থানা পুলিশ। কয়েক মাস জেল খেটে বের হয়ে আবারও প্রকাশ্যে ইয়াবার চালান খালাস করলে ২০২৩ সালের ৬ সেপ্টেম্বর তার বাড়িতে র‍্যাব অভিযান করে ৫০ হাজার পিস ইয়াবাসহ তার ভাই আক্কাসকে গ্রেফতার করেছিল র‍্যাব-৭।সেই মামলায় সাদ্দামসহ এলাকার বেশ কয়েকজনের নামে মাদকের মামলা হয়ে সংবাদ প্রকাশ হয়েছিলো।

স্থানীয় সূত্রে জানা যায়,কয়েক বছর আগে সাদ্দামের ইয়াবার একটি বড় চালান মহেশখালী থেকে বাঁশখালী হয়ে চট্টগ্রাম নিয়ে যাওয়ার পথে তার পার্টনার নিজে নিজে গাড়ি ভেঙ্গে চুরি হয়ে গেছে বলে আত্মসাৎ করে আত্মগোপনে চলে যায়।পরে সাদ্দাম স্থানীয় এক ছাত্র নেতার সাহায্যে তাকে বেঁধে রেখে প্রচণ্ড মারধর করে স্বীকার করিয়ে ইয়াবা ফেরত নেয়।প্রশাসনের তালিকায় নাম থাকার পরেও কীভাবে প্রশাসনের নাকের ডগায় মাদকের সাম্রাজ্য গড়ে তুলেছে প্রশ্ন এলাকাবাসীর।

জানা গেছে, সাদ্দাম হোসেন এক সময় বেড়িবাঁধের উপর একটি মুদির দোকান করত, কয়েক বছর আগে সে মাদক মামলায় গ্রেফতার হয়ে জেল হাজতে ছিল। ২০২৩ সালের  ৫০ হাজার পিস ইয়াবাসহ আটক হয় সাদ্দাম। সাদ্দামের ভাই আক্কাসও  ১ বছর কারাগারে ছিল ।আজিজ নামের আরো একজন একই মামলায় জেল খেটেছে ।

জানা গেছে, হালিশহর ও চাতরী চৌমুহনী এলাকায় কোটি টাকার জায়গাও কিনেছে সাদ্দাম ।গহিরা ঘাটকুল এলাকায় পার্টনারশিপ হিসেবে তার একটি মাছের ট্রলার আছে।এলাকায় তাকে তেমন চোখে পড়েনা ।তার ভাই আক্কাস বর্তমানে বটতলী গুচ্ছগ্রামে বসবাস করে।সাদ্দাম এখন শহরের বড়পোল এলাকায় আরো কয়েকজন ইয়াবা গডফাদারদের সাথে থাকে।

আনোয়ার থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মোহাম্মদ মনির হোসেন জানান,আমরা সবসময় মাদকের বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স,সাদ্দাম হোসেনের বিরুদ্ধে বিভিন্ন থানায় একাধিক মাদকের মামলা আছে।তার বাড়িতে একাধিকবার অভিযান চালালেও সে আত্মগোপনে থাকায় তাকে গ্রেফতার করা সম্ভব হচ্ছেনা।গ্রেফতার অভিযান অব্যাহত আছে। যাদের মাদক ব্যবসায় সম্পৃক্ততা আছে তদন্ত করে তাদের সবাইকে গ্রেফতার করা হবে।

শেয়ার করুন-

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category
© All rights reserved © 2021 purbobangla