1. banglapostbd@gmail.com : admin :
  2. admin@purbobangla.net : purbobangla :
রাজ ধনেশ বংশবৃদ্ধি কমে যাচ্ছে পরিবেশ ও বিচরণ ক্ষেত্র রক্ষণাবেক্ষণ না হলে উদয়ী পাকড়া ধনেশও কমব - পূর্ব বাংলা
বুধবার, ০৮ জানুয়ারী ২০২৫, ০৮:৫২ পূর্বাহ্ন
ব্রেকিং নিউজ
৬৫৩১ জন সুপারিশপ্রাপ্ত প্রাথমিক সহকারী শিক্ষক নিয়োগ স্থগিতের প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন বৈষম্যহীন নতুন বছর ২০২৫ আয়না ঘর বা ভাতের হোটেল কিছুই থাকবে না ডিবি কার্যালয়ে -স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা ২২তম ঐতিহাসিক পবিত্র দরসুল কোরআন মাহফিলের শেষ দিনে- আল্লামা ছৈয়দ বাহাদুর শাহ মোজাদ্দেদী পবিত্র কোরআনের মধ্যেই নিহিত রয়েছে সাম্য ও শান্তির ফল্গুধারা রাজ ধনেশ বংশবৃদ্ধি কমে যাচ্ছে পরিবেশ ও বিচরণ ক্ষেত্র রক্ষণাবেক্ষণ না হলে উদয়ী পাকড়া ধনেশও কমব চট্টগ্রামে মাস জুড়েই ফুল উৎসব ‘ফুলের মতন আপনি ফুটাও গান’ ঢাকা, সিলেট ও কুমিল্লায় ভূমিকম্প অনুভূত জাতিসংঘ পার্ক এখন ‘জুলাই স্মৃতি উদ্যান’ রাজশাহীর চারঘাটে যৌথ অভিযানে জরিমানা ও ভেজাল গুড় জব্দ চট্টগ্রাম এডিটরস ক্লাবের কার্য নিবার্হী কমিটি গঠিত সভাপতি এম.আলী হোসেন সম্পাদক জিয়াউল হক

রাজ ধনেশ বংশবৃদ্ধি কমে যাচ্ছে পরিবেশ ও বিচরণ ক্ষেত্র রক্ষণাবেক্ষণ না হলে উদয়ী পাকড়া ধনেশও কমব

পূর্ব বাংলা ডেস্ক
  • প্রকাশিত সময়ঃ শনিবার, ৪ জানুয়ারি, ২০২৫
  • ১০ বার পড়া হয়েছে

এম. হায়দার আলী অতিথি প্রতিবেদক

সূর্যের আলো ফোটার স্যাথে সাথে কানফাটা আওয়াজ করে ডাকতে ডাকতে মগভালে বসে পড়ে যুগল ‘পাকড়া, খনেশ’। তাদের আওয়াজে মুখর হয়ে উঠে আশপাশ। যেন ডাক দিয়ে জানান দিয়ে বলছে, ‘আমিই ধনেশ’। বাংলাদেশের আবাসিক পাখি পাকড়া ধনেশ। এটি উদয়ী পাকড়া ধনেশ নামেও পরিচিত। ২রা জানুয়ারী বৃহস্পতিবার কাপ্তাই ব্যাংঙছড়ি এলাকায় এ প্রজাতির কিছু পাখির দেখা মিলে। সাথে সাথে নানা রূপে তাদের ক্যামেরাবন্দি করা হয়। পাখিটি নিয়ে বন্যপ্রাণী আলোকচিত্রী নোবেল চাকমা বলেন, রাজ ধনেশ, উদয়ী পাকড়া ধনেশ এক সময় পার্বত্য চট্টগ্রাম, চট্টগ্রামের কিছু পাহাড়ি এলাকা ও সিলেটে বেশি দেখা যেত। এখন কোথাও রাজ ধনেশ স্বাভাবিকভাবে বিচরণের দেখা মিলে না। কয়েক দশক ধরে এদের বংশবৃদ্ধি কমে গেছে। রাজ ধনেশ যেভাবে হারিয়ে যাচ্ছে,আমরা যদি পরিবেশ সংরক্ষণ না করি এবং বিচরণ ক্ষেত্র রক্ষণাবেক্ষণ না করি, তাহলে অচিরেই পাকড়া ধনেশও হারিয়ে যেতে পারে। এখন বিপন্নের তালিকায় পাখিটির নাম উঠেছে। পাখিটি অঞ্চল ভেদে ‘কাউ ধনেশ’ নামেও পরিচিত।

বাংলাদেশ ছাড়াও ভারত, নেপাল, ভুটান, মিয়ানমার, চীন ও মালয়েশিয়াসহ দক্ষিণ ও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ায় এদের বিচরণ রয়েছে। এদের দৈর্ঘ্য ৯০ সেন্টিমিটার। শরীরের উপরের দিক চকচকে কালো। আর নিচের দিকের রঙ সাদা। গলায় পালকহীন নীল চামড়ার পট্টি রয়েছে। এ প্রজাতির পাখিরা সাধারণতজোড়ায় জোড়ায় থাকে। বনের ছোট বড় সব ধরনের নরম ফল এদের পছন্দের খাবার। এছাড়া পাখির ছানা, ডিম,ইঁদুর, ব্যাঙ, সরিসৃপ খেয়ে জীবন ধারণ করে এরা। পরিবেশ অধিদপ্তর ও বন বিভাগ যদি তাদের সংরক্ষণ, তাদের জন্য স্বাভাবিক ও নিরাপদ বিচরণক্ষেত্র নিশ্চিতে দ্রুত উদ্যোগ নেওয়া প্রয়োজন বলে মনে করছেন বন্যপ্রানী আলোকচিত্রী ও পাখি প্রেমিরা।

শেয়ার করুন-

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category
© All rights reserved © 2021 purbobangla