1. admin@purbobangla.net : purbobangla :
সোমবার, ০৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০৩:৫১ পূর্বাহ্ন
ব্রেকিং নিউজ
সীতাকুণ্ড যুব উন্নয়ন কর্মকর্তা এক অফিসে ১৫ বছর কোটি টাকার অনিয়মের অভিযোগ দুর্নীতি, অনিয়ম ও অভিযোগের পাহাড় সাইফ পাওয়ারটেক-এর বিরুদ্ধে যানজটমুক্ত চাক্তাই গড়ে তুলতে সেনাবাহিনীর জরুরী হস্তক্ষেপ কামনা করেছে চাক্তাই ট্রাক মালিক সমিতি জনগণ ও সাংবাদিকদের সহযোগিতা চাইলেন নবাগত পুলিশ সুপার রায়হান উদ্দিন খান দ্বিতীয় স্বাধীনতা অর্জনের প্রথম মাস উদযাপন বিশেষ বার্তাঃ শেখ হাসিনা একটি দুর্নীতিগ্রস্ত রাষ্ট্র এবং একটি ভঙ্গুর অর্থনীতি রেখে দেশ ছেড়ে পালিয়েছিলেন – ড. ইউনূস ন্যাশনাল ব্যাংকের পর আল-আরাফাহ্ ব্যাংক থেকেও কেডিএস গ্রুপকে বাদ ফেনী ও কুমিল্লার অসহায় বন্যার্তদের পাশে গণপূর্তের আলা উদ্দিন নতুন সিএমপি কমিশনার হাসিব আজিজ ব্যাংক পরিচালনা পর্ষদ ভেঙ্গে নতুন পরিচালনা পর্ষদেও এস আলম গ্রুপের আত্মীয় স্বজন এলপিজির নতুন দাম নির্ধারণ

আনোয়ারায় ভেজাল ঘি ফ্যাক্টরী- পুলিশ মাসোহারা পায় বাবুর্চিরা টোকেনের লোভে ভেজাল ঘি কিনতে উৎসাহ জোগায়, ভোক্তারা ভোগে রোগে দেখার কী কেউ নেই?

পূর্ব বাংলা ডেস্ক
  • প্রকাশিত সময়ঃ শনিবার, ৩ আগস্ট, ২০২৪
  • ২৪ বার পড়া হয়েছে

নিজস্ব প্রতিনিধি
আনোয়ারার বটতলী, জুঁইদন্ডী, চাতরী, আইলমঙ্গলে ভেজাল ঘি ফ্যাক্টরীর খবর পাওয়া গেছে। পূর্বে নামকরা ঘি ফ্যাক্টরীতে কাজ করত এমন কয়েকজন কর্মচারী কতিপয় লোভী টাকাওয়ালাকে পার্টনার বানিয়ে এসব ঘি ফ্যাক্টরীগুলো চালাচ্ছে বলে নির্ভরযোগ্য তথ্য মিলছে। এসব ঘি খেয়ে ভোক্তারা নানান শারীরিক জটিলতার ভোগলেও বাবুর্চিরা এসব ঘি কেনার জন্য উৎসাহ জুগিয়ে আসছে টোকেন নামক নগদ টাকার লোভে।
জানা গেছে, ‘এম এস’ ‘ বাবু এইচ প্লাস’ ‘রূপসা’ ‘ডানোপা’ ‘বাবু স্পেশাল গাউয়া ঘি’ এই নামের ঘিগুলো দেহের জন্য মারাত্মক ক্ষতিকর খাবার। ‘এম এস’ ১ কেজি ঘির দাম সাত শত আশি টাকা। এখানে একটি টিনের ফটে তিনশত টাকার টোকেন থাকে। এই টোকেন বাবুর্চি জমা দিলেই নগদ তিনশত টাকা পায়। স্থানীয় রাডার অফিসে পাশে এই ‘এমএস’ ঘি ফ্যাক্টরী। এটি মালিক রায়পুর ইউনিয়নের দক্ষিন সরেঙ্গার জনৈক রাশেদ বলে জানা গেছে।
‘বাবু এইচ প্লাস, ‘বাবু স্পেশাল গাউয়া ঘি’ এর প্রতিটি ১ কেজির টিনের ফটে ২০০-২৫০ টাকার টোকেন থাকে ওই টোকেন জমা দিলেই আইরমঙ্গল গ্রামের আহমদ নুর উল্লেখিত পরিমান টাকা বাবুর্চিকে দিয়ে থাকে। বাবু এইচ প্লাস ও বাবু স্পেশাল গাউয়া ঘি’র মালিক আহম্মেদ নুর এই অবৈধ ও ভেজাল ঘি’র ব্যবসা করে বিপুল টাকার মালিক বনে গেছে বলে গ্রামবাসী সূত্রে জানা গেছে।
উল্লেখিত এসব ঘি কোনটির সরকারি কোন বৈধ কাগজপত্র নেই। শুধুমাত্র স্থানীয় থানা ও ফাঁড়ী পুলিশদের মাসোহারা দিয়ে এ অবৈধ মারাত্মক বিষধর খাবারগুলো সুস্থ মানুসদের ঘি’র নামে খাবিয়ে অসুস্থ করে তুলছে।
চাতরী এলাকার তাজ উদ্দিনের ‘রূপসা’ও অনুমোদনহীন ভেজাল ঘি। এই রূপসা’র ফ্যাক্টরীও চাতুরী এলাকায়। ‘কর্ণফুলী ঘি’ও একই রকমের। এসব ঘি খেয়ে সাধারণ জনগণ নানা অসুখ-বিসুখে ভোগে, নষ্ট হয় টাকা অন্যদিকে বাবুর্চি ও ফ্যাক্টরীর মালিকের অবৈধ পণ্য বিক্রি করে প্রশাসনকে হাত করে কামিয়ে নিচ্ছে বিপুল কালো টাকা।

স্থানীয় নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট, ভোক্তা অধিকার, নিরাপদ খাদ্য অধিদপ্তর স্মরণ অতীতকালে এইসব ফ্যাক্টরীতে কখনো মোটা অংকের জরিমানা ও সিলগালা করে দেবার তথ্য দিতে পারেননি এলাকাবাসী।

শেয়ার করুন-

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category
© All rights reserved © 2021 purbobangla