চট্টগ্রাম নগরীর মোহরা কাপ্তাই রাস্তার মাথায় বেশ কিছুদিন বন্ধ ছিল সিএনজির টোকেন বাণিজ্য চাঁদাবাজি। কিন্তু এখন দেখা যায় কৌশলে সবাইকে ম্যানেজ করে ট্রাফিক পুলিশের পরিদর্শক ছাড়া সড়কে তল্লাশি চৌকি বসিয়ে পুরোনো চাঁদাবাজ মোঃ আবুল হোসেন গং নতুন মোড়কে আবারও চাঁদাবাজিতে ব্যাস্ত। কিন্তু যেন দেখার কেউ নেই। গতকাল ১৫ জুন সন্ধ্যা ৬ টার সময় মুসকান এজেন্টের মালামাল সেল করে একটি গ্রাম সিএনজি, যার রেজিষ্ট্রেশন নং ১১-৫-০০-৬। উত্ত সিএনজি গাড়ি টি নগরীর মোহরা কাপ্তাই রাস্তার মাথায় প্রবেশ করলে পরতে হয় টোকন চাঁদাবাজদের কবলে। তাৎক্ষণিক চালক ফোন দিলে ফোন কেরে নে চাঁদাবাজ আবুল হোসেনের লেলিয়ে দেওয়া চাঁদাবাজ মোঃ ইয়াছিন।
তিনি চালকের মুঠোফোন থেকে একজন সাংবাদিককে বলে গাড়ি যখন ধরছি কিছু খরচ পাতি দিতে বলেন। তো ঐ সাংবাদিক কথা না বাড়িয়ে ড্রাইভারকে বলেন তাকে ২০ টাকা দাও। ২০ টাকা কেন দিতে বলেছে সে চাঁদাবাজ ইয়াছিন সাংবাদিককে বলে উঠলো আপনি কি আমাকে ফকির পাইছেন।
এব্যাপারে সচেতন মহল বলেন, ট্রাফিক পুলিশের পরিদর্শক ছাড়া সড়কে তল্লাশি চৌকি বসিয়ে চাঁদাবাজরা যদি কোনো ধরনের চাঁদাবাজি করে আইনের ধারায় শাস্তির বিধান রয়েছে। তবে আরেকটি কথা না বললে নয় রক্ষক যখন ভক্ষক হয়ে যায় তখন আইন প্রয়োগ করার মানুষটি খুঁজে পাওয়া যায় না। ঐ সময় কালো টাকার কাছে আইনও হেরে যায়। সাধারণ মানুষ বলেন, চট্টগ্রাম নগরীর মোহরা কাপ্তাই রাস্তার মাথায় দুটি পুলিশ বক্স রয়েছে একটি পুলিশ বক্স থানা কর্তৃক আরেকটি পুলিশ বক্স ট্রাফিক বিভাগের। তবে ঐখানে একটি প্রশ্ন থেকে যায় দুটি পুলিশ বক্স থাকার পরও চাঁদাবাজরা কিভাবে সক্রিয় হয়ে সড়কে তল্লাশি চৌকি বসিয়ে চাঁদাবাজি করে? তাই এই ধরনের চাঁদাবাজি বন্ধ করতে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার সুদৃষ্টি কামনা করেন সুশীল সমাজ ও সচেতন মহল।