1. banglapostbd@gmail.com : admin :
  2. admin@purbobangla.net : purbobangla :
আজ পঁচিশে বৈশাখ, কবিগুরুর জন্মদিন - পূর্ব বাংলা
শনিবার, ১১ জানুয়ারী ২০২৫, ০৫:৪৬ পূর্বাহ্ন
ব্রেকিং নিউজ
চট্টগ্রাম এডভোকেটস্ ক্লার্ক এসোসিয়েশনের সাধারণ সভা ও শোক প্রস্তাব মাইনাস টু ফর্মুলা জীবনেও পূরণ হবে না-আমীর খসরু ঠাণ্ডা মিয়ার গরম কথা (৩৪১ ) মুক্তিযুদ্ধ ,দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ উপদেষ্ঠা ফারুক-ই-আজম বীর প্রতীক সমীপে ব্র্যাকের উদ্যোগে উদ্যোক্তাদের কর্মসংস্থান ও ঋণদাতা প্রতিষ্ঠানের সাথে সম্পৃক্তকরণ কর্মশালা সম্পন্ন লন্ডনে খালেদা জিয়া অবশেষে দেখা হলো মা-ছেলের ৬৫৩১ জন সুপারিশপ্রাপ্ত প্রাথমিক সহকারী শিক্ষক নিয়োগ স্থগিতের প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন বৈষম্যহীন নতুন বছর ২০২৫ আয়না ঘর বা ভাতের হোটেল কিছুই থাকবে না ডিবি কার্যালয়ে -স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা ২২তম ঐতিহাসিক পবিত্র দরসুল কোরআন মাহফিলের শেষ দিনে- আল্লামা ছৈয়দ বাহাদুর শাহ মোজাদ্দেদী পবিত্র কোরআনের মধ্যেই নিহিত রয়েছে সাম্য ও শান্তির ফল্গুধারা রাজ ধনেশ বংশবৃদ্ধি কমে যাচ্ছে পরিবেশ ও বিচরণ ক্ষেত্র রক্ষণাবেক্ষণ না হলে উদয়ী পাকড়া ধনেশও কমব

আজ পঁচিশে বৈশাখ, কবিগুরুর জন্মদিন

পূর্ব বাংলা ডেস্ক
  • প্রকাশিত সময়ঃ বুধবার, ৮ মে, ২০২৪
  • ৬০ বার পড়া হয়েছে

বাংলা ভাষা ও সাহিত্যের উৎকর্ষের নায়ক রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর। বাঙালির আত্মিক মুক্তি ও সার্বিক স্বনির্ভরতার প্রতীক তিনি। সংকটে প্রতিরোধ ও অভিযাত্রার প্রেরণাও তিনি। বরেণ্য এই বাঙালির ১৬৩তম জন্মজয়ন্তী আজ। 

কবিগুরুর জন্মদিন প্রথম বার পালিত হয়েছিল তার ২৬ বছর বয়সে, ১৮৮৭ সালে। প্রিয় ভাগনি সরলাদেবী ‘জীবনের ঝরাপাতা’য় লিখেছেন, ‘রবি মামার প্রথম জন্মদিন উৎসব আমি করাই। তখন মেজ মামা ও নতুন মামার সঙ্গে তিনি ৮৯ পার্ক স্ট্রিটে থাকেন। অতি ভোরে নিঃশব্দে বাড়ির বকুল ফুলের নিজের হাতে গাঁথা মালার সঙ্গে অন্যান্য ফুল ও একজোড়া ধুতি চাদর তাঁর পায়ের কাছে রেখে প্রণাম করে তাকে জাগিয়ে দিলাম, এরপর সেদিন বাড়িতে সবাই মিলে জন্মদিন পালন হয়েছিল।’ পরে শান্তিনিকেতনে ১৯১০ সাল থেকে নিয়মিত কবির জন্মদিন পালিত হয়ে এসেছে। ১৯৩১ সালে কবির ৭০ বছর বয়সে তো রীতিমতো আলোড়ন তুলে জন্মদিনের অনুষ্ঠান হয়েছিল। অনুষ্ঠান কমিটির সভাপতি ছিলেন জগদীশচন্দ্র বসু, মূল উদ্যোক্তা অমল হোম। এই উপলক্ষে প্রকাশিত ‘The book of Tagore Golden’-এ নিবন্ধ লিখেছিলেন দেশবিদেশের গুণী মানুষেরা।

প্রতি বছর জন্মদিন উপলক্ষে তিনি কিছু লিখতেন। সব কবিতাতেই সেই অনন্ত জিজ্ঞাসা, ‘কে আমি?’ চিরন্তন এই প্রশ্ন থেকে ‘এই আমি প্রথমজাত অমৃত’ উত্তরে ফেরার চেষ্টা। সেসব কবিতাই আমাদের দলিল দস্তাবেজ। বাংলা ১৩৪৪ সালে আলমোড়াতে বসে ‘জন্মদিন’ কবিতায় লিখছেন, ‘দৃষ্টিজালে জড়ায় ওকে হাজারখানা চোখ,/ ধ্বনির ঝড়ে বিপন্ন ঐ লোক।/ জন্মদিনের মুখর তিথি যারা ভুলেই থাকে,/ দোহাই ওগো, তাদের দলে লও এ মানুষটাকে।’

রবীন্দ্রভূমির এক ভাগ কাব্য আর তিন ভাগ গদ্য। চিন্তা ব্যাখ্যা বাস্তববোধ তার প্রতিভার বুনিয়াদ; সেই মাটি থেকে উঠে আকাশ ছুঁয়েছে তার কল্পনা, ভাবাদর্শ, বিশ্বচেতনা। জীবন ও জগদ্বেদনার আলোয় কবির চিত্ত উদ্ভাসিত হয়ে সত্যের সুন্দর ভাষ্য রচনা করেছেন সংগীতে। কত অসাধারণ সব গান রচনা করেছেন তিনি! এক আশ্চর্য ক্ষমতা রবীন্দ্রসংগীতের। দেখা গেল সাধারণ মানুষ, যার জীবন হতদরিদ্রের নিঃস্বতায় জর্জরিত নয়, একটুখানি মানবিক সুবাতাস গ্রহণের সামান্য অবকাশটুকু আছে, সে যেন রবীন্দ্রনাথের গানে ঠিকই তার মনের পুষ্টি পেয়ে যায়।সবটুকু জানতে ক্লিক করুন

শেয়ার করুন-

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category
© All rights reserved © 2021 purbobangla