রানা সাত্তার, চট্টগ্রাম
বিআরটিএ-চট্টগ্রাম বিভাগের নেতৃত্বে গতকাল ৯এপ্রিল ( মঙ্গলবার) চট্ট মেট্রো – ১ সার্কেল, চট্ট মেট্রো – ২ সার্কেল ও চট্টগ্রাম জেলা সার্কেল-এর একটি সমন্বিত টিম চট্টগ্রামস্থ নতুন ব্রিজ, দামপাড়া, একে খান ও অলংকারস্থ বিভিন্ন বাস কাউন্টার পরিদর্শন করে ।
এই সময় টিকেট কাটা অপেক্ষমাণ বিভিন্ন যাত্রীদের সাথে কথা বলে বাড়তি ভাড়া আদায় সংক্রান্ত তথ্য নেয়া হয়।যাত্রীদের দেয়া তথ্যনুযায়ী চট্টগ্রাম থেকে লক্ষ্মীপুর-ফরিদগঞ্জগামী শাহী পরিবহন ও জোনাকি পরিবহনে বাড়তি ভাড়া আদায় সংক্রান্ত অভিযোগ পাওয়ায় তাৎক্ষণিক তাদেরকে সতর্ক করা হয় এবং টিমের উপস্থিতিতে বাড়তি ভাড়া ফেরত দেওয়ার ব্যবস্থা করা হয় ।
সরেজমিনে, শাহী ও জোনাকি পরিবহনে চট্টগ্রাম থেকে ফরিদগঞ্জ পর্যন্ত সরকার নির্ধারিত সর্বমোট ভাড়া ৫৫০ টাকার স্থলে ৬০০ টাকা হারে অতিরিক্ত ৫০ টাকা করে যাত্রীদের কাছ থেকে ভাড়া আদায় করা হয়েছিল যা উপস্থিত প্রায় ১৫০ থেকে ২০০ জন যাত্রীকে ফেরত দেওয়া হয় এবং ঈদের আগ পর্যন্ত সরকার কর্তৃক নির্ধারিত ভাড়ার তালিকা অনুযায়ী যেন ভাড়া আদায় করার নির্দেশ দেয়া হয়।
এ বিষয়ে, বিআরটিএ জানায় ঈদের পর ৩দিন পর্যন্ত কঠোর অবস্থানে থাকবে বিআরটিএ চট্টগ্রাম। এরপরেও সারা বছর ব্যাপী সরকার নির্ধারিত তালিকার বাহিরে ভাড়া আদায়ের সুযোগ নেই বলে জানায় বিআরটিএ চট্টগ্রাম।