তুমি যখন আমারই হবে না কেনো মায়া জন্মালে। আমরা তো আপনিতপই বেশ ছিলাম। তুমি আমার হয় কেনো মায়া জন্মালে। তোমার যতো মায়া আমার কাছে রেখে তুমিই চলে গেলে! আমার মায়া তোমাকে শেষ আটকাতে পারেনি। আমি শুধু কারণ খুঁজি আমি যে তোমারে কেন খুঁজি। তোমারে কেন এতো ভালো বাসলাম আমি তোমারে কারণ ছাড়া খুঁজি, তোমারে কারণ ছাড়া ভালোবাসি। মানুষ কেন হারায় না, মানুষের কাছে থেকে মায়ার মানুষটি হারিয়ে যায়, মানুষের কাছে থেকে মায়া কেন হারায় না? মানুষকে দুঃখ দেওয়ার মানুষটি হারিয়ে যায়, দুঃখ কেন হারায় না? জানো প্রিয় মাঝে মাঝে বিধাতার উপরও বড্ড অভিমান হয় জানো যে মানুষটাকে তুমি আমার জন্যে বানিয়েই পাঠাও নি তাহলে কেনো তার জন্য মনে জায়গা করে দিলে কেনো তার প্রতি আবেগে, অনুভূতি ভালোবাসা জন্মালে কেনোই বা বারবার তার মায়া জালে আটকা পড়তে বাধ্য করলে। এই মানুষের শহরে এই শহর কোটি মানুষের, কোটি মানুষের ভিড়ে আমি খুঁজেছি, তোমায় ধীরে ধীরে তুমি আমায় দেখা না দিলে শূন্য মানুষেও পাবো না আমি তোমায় খুঁজে। তুমি আমায় কথা দিয়েছিলে আমায় ছেড়ে যাবে না।তুমি তো সেই মায়া জন্মালে। মায়া জন্মালে বহু দূরত্ব তৈরি করলে। বিশ্বাস করো নিজেকে বোঝাতে বোঝাতে ক্লান্ত হয়ে পড়েছি। এখন আর মস্তিস্কও সাঁই দিচ্ছে না যে মানুষটা আমার হওয়ার নয় তার প্রতি কেনো প্রেম জন্মালো কেনো অন্তরে মোহর লাগিয়ে দিলে না যাতে হাজারবার তারই প্রেমে না পড়ি তার জন্য শত বছরের অপেক্ষা করবো বলে প্রতিজ্ঞাবদ্ধ না করি। হে সৃষ্টিকর্তা কেনো নিজেকে মায়াজাল থেকে মুক্ত করতে পারছি না এমন মানুষই বা হে সৃষ্টিকর্তা কেনো পাঠালে যে আমার নয় যার প্রতি অভিমান করতে পারবো না ভালোবাসতে পারবো না কিংবা তাকে স্পর্শ করে তার অস্তিত্বের জানান দিতে পারবো না কোথাও না কোথাও তো সে আছে কেবলই আমার হয়ে। লেখক: মো আজিজুল হোসেন