জেমিসন রেড ক্রিসেন্ট মাতৃসদন হাসপাতালের রোগী সেবার মান বৃদ্ধির লক্ষ্যে মাহবুব-নাহার ওয়েলফেয়ার ট্রাস্ট কর্তৃক জেমিসন রেড ক্রিসেন্ট মাতৃসদন হাসপাতালকে ৪ ডি কালার আলট্রা সাউন্ড মেশিন প্রদান অনুষ্ঠান ১১ সেপ্টেম্বর চট্টগ্রাম জেলা রেড ক্রিসেন্ট মাঠ প্রাঙ্গনে অনুষ্ঠিত হয়। প্রদান অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটি চট্টগ্রাম জেলা ইউনিট ও জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান এ টি এম পেয়ারুল ইসলাম।
বিশেষ অতিথি হিসেবে ছিলেন মাহবুব- নাহার ওয়েলফেয়ার ট্রাস্টের চেয়ারম্যান এ এম মাহবুব চৌধুরী, মাহবুব- নাহার ওয়েলফেয়ার ট্রাস্টের ট্রাস্টি বোর্ড সদস্য নুরুন নাহার মাহবুব, জেলা পরিষদের নির্বাহী কর্মকর্তা দিদারুল আলম, মাহবুব- নাহার ওয়েলফেয়ার ট্রাস্টের ট্রাস্টি বোর্ড সদস্য ক্যাপ্টেন কাদের মাহমুদ চৌধুরী, এসোসিয়েট ডিজাইনের সত্ত্বাধিকারী ইঞ্জিনিয়ার মো: ওসমান ফারুক চৌধুরী।
বাংলাদেশ রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটি চট্টগ্রাম জেলা ইউনিট সেক্রেটারী আসলাম খান এর সভাপতিত্বে চট্টগ্রাম জেলা রেড ক্রিসেন্ট ইউনিটের কার্যকরী পর্ষদ সদস্য মোঃ ইসমাইল হক চৌধুরী ফয়সাল এর সঞ্চালনায় এসময় উপস্থিত ছিলেন জেলা রেড ক্রিসেন্টের কার্যকরী পর্ষদ সদস্য সাবেদুর রহমান সমু ,ডাঃ আইরিন সুলতানা, মোঃ শাহাদাত হোসেন চৌধুরী রুমেল, রাশেদ খান মেনন, জেমিসন রেড ক্রিসেন্ট মাতৃসদন হাসপাতালে ভারপ্রাপ্ত ইনচার্জ আবদুল মান্নান, হাসপাতালের চিকিৎসক ডাঃ পিয়ারুল নেসা সুমি, ডাঃ নিপা দাশ, অধ্যক্ষ বেলাল চৌধুরী, হাসপাতালের চীফ এডমিন অফিসার আশরাফদৌল্লা সুজন, জেলা পরিষদ সদস্য নুরুল মোস্তফা সিকদার সংগ্রাম, চেয়ারম্যান মোঃ শফিউল আজম, জেমিসন রেড ক্রিসেন্ট নার্সিং কলেজ অধ্যক্ষ মর্জিনা আক্তার, নার্সিং ইনস্টিটিউটের অধ্যক্ষ নিয়তি মহাজন, আওয়ালীমীগ নেতা শহিদুল ইসলাম পিন্টু,যুব রেড ক্রিসেন্ট চট্টগ্রাম এর যুব প্রধান ইস্তাকুল ইসলাম চৌধুরী ইশান সহ হাসপাতালের চিকিৎসক, কর্মকর্তাবৃন্দ।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে এটিএম পেয়ারুল ইসলাম বলেন, হাসপাতালের স্বার্থে সকলকে মানবিক হতে হবে। এটি একটি ফুলের বাগান এখানে ফুটন্ত ফুলের মতো হাসপাতালকে উন্নত করতে হবে। অর্থ লুটপাট এসবে যারা জড়িত তাদের মাধ্যমে এই হাসপাতাল গিয়ে ছিল সেই অবস্থান থেকে অনেক ভালো অবস্থানে এসে দাঁড়িয়েছে এই হাসপাতাল। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী নেতৃত্বে বাংলাদেশে স্বাস্থ্য খাত যেইভাবে উন্নত হচ্ছে তা অনেক বিশ্বকে থাক লাগিয়ে দিচ্ছে। আয় ৫০ লক্ষ থেকে ৯৮ লক্ষ টাকা। রোগীর সংখ্যা বেড়েছে। হাসপাতালের পরিবেশ সুন্দর হয়েছে।
এই হাসপাতালের সমৃদ্ধির জন্য অতিসত্বর ১৮ তলা বিশিষ্ট ভবন নির্মাণ কাজ শুরু হবে। এ মানবিক প্রতিষ্ঠানটিতে মানবিকবান মানুষ সমূহকে খুঁজে নিয়ে এই প্রতিষ্ঠানে উন্নয়ন সাধিত করবো। এই প্রতিষ্ঠানটিতে আমরা যে শ্রম দিচ্ছি সে শ্রম সমূহকে মূল্য দিতে আপনাদের যে যার অবস্থান থেকে ভূমিকা রাখতে হবে।