1. banglapostbd@gmail.com : admin :
  2. admin@purbobangla.net : purbobangla :
শরতের কাশফুলে সেজেছে সীতাকুণ্ডের প্রকৃতি - পূর্ব বাংলা
শনিবার, ০১ মার্চ ২০২৫, ০৯:৫৭ অপরাহ্ন
ব্রেকিং নিউজ
নবাবগঞ্জ প্রেস ক্লাবের কমিটি গঠন মতিয়ার সভাপতি হাফিজুর সম্পাদক অলিউর রহমান মেরাজ কিন্ডারগার্টেন বৃত্তি পরীক্ষা ২০২৪ এর ফলাফল প্রকাশ ইসলামিক ফাউন্ডেশন একই পদ্ধতিতে খতমে তারাবিহ পড়ার আহ্বান জানিয়েছেন শিক্ষক, সাংবাদিক- সম্পাদক একে এম মকছুদ আহমেদ স্বরণে জয়নাল আবেদীন মহিউচ্ছুন্নাহ দাখিল মাদ্রাসার বার্ষিক ক্রীড়া সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতা ও পুরস্কার বিতরণ সম্পন্ন চট্টগ্রাম প্রেস ক্লাবের সম্মানপ্রদ আজীবন সদস্য বীর মুক্তিযোদ্ধা আবদুল্লাহ আল নোমানের মৃত্যুতে চট্টগ্রাম প্রেস ক্লাব নেতৃবৃন্দের শোক ১৩ তম রাফি স্মৃতি টি-টুয়েন্টি গোল্ড কাপ ক্রিকেট টুর্নামেন্ট’২৫ ফাইনাল খেলা সম্পন্ন ইউনেস্কো ক্লাব এর উদ্যোগে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস পালিত ক্ষমতার সামনে দাঁড়িয়ে সত্য বলার সাহস থাকাই হলো সাংবাদিকতা ক্ষমতার সামনে দাঁড়িয়ে সত্য বলার সাহস থাকাই হলো সাংবাদিকতা

শরতের কাশফুলে সেজেছে সীতাকুণ্ডের প্রকৃতি

পূর্ব বাংলা ডেস্ক
  • প্রকাশিত সময়ঃ শনিবার, ১৯ আগস্ট, ২০২৩
  • ২৬৭ বার পড়া হয়েছে

 

অ্যাডভোকেট মোঃ নাছির উদ্দিন

ষড়ঋতুর বাংলাদেশে ঋতুর পালাবদলে এখন চলছে শরৎকাল। ভাদ্র-আশ্বিন দুই মাস শরৎকাল। আগষ্ট মাসের মধ্য ভাগ থেকে অক্টোবরের মধ্য ভাগ পর্যন্ত এই সময়ের প্রকৃতি যেন কাশফুলে মেতে উঠে। শরৎ মানে নিল আকাশে সাদা মেঘের ভেলা আর কাশফুলের সুভ্রতা। এ ঋতুতে পালকের মতো নরম এবং ধবধবে সাদা রঙের কাশফুল ফুটে। শরতের আগমণে এমনই স্নিগ্ধতায় জড়িয়ে কাশফুল স্মৃতিতে দোলা দেয়। প্রকৃতিতে যখন শরৎকাল আসে তখন কাশফুলই প্রথম জানিয়ে দেয় তার আগমণী বার্তা। কাশফুলের আদি নিবাস রোমানিয়ায়। কাশফুল মূলত ছন গোত্রীয় এক ধরনের ঘাস। ঘাস জাতীয় উদ্ভিদটি উচ্চতায় সাধারণত ৩ মিটার পর্যন্ত লম্বা হয়। ঘাসটির চিরল পাতার দু‘পাশ বেশ ধারালো। নদীর ধার, জলাভূমি, চরাঞ্চল, পাহাড় কিংবা গ্রাম-গঞ্জের উঁচু জায়গায় কাশফুল জন্মাতে দেখা যায়। উপজেলার ১নং ইউনিয়নস্থ বেড়িবাঁধ সংলগ্ন সৈয়দপুরে সারি সারি কাশফুলের রাজত্বে প্রকৃতি যেন অপরূপ সাজে মেতে উঠে। কাশফুলের ছোঁয়ায় পর্যটক স্পট না হওয়া সত্তে¡ও স্থানটি ভ্রমণপ্রেমীদের আগমণে মূখর হয়ে উঠেছে প্রতিটি বিকাল। পূর্বাংশের উপকূলে কৃষকদের সব্জি বাগান আর পশ্চিমাংশে উত্তাল জলরাশি ও জেলেদের মাছ ধরার দৃশ্যের সাথে যোগ হয়েছে বেড়ীবাঁধে দোল খাওয়া কাশফুলের মনো

রম দৃশ্য।

সৈয়দপুরে প্রতিদিন অসংখ্য পর্যটক আসছেন বাঁধের বিশাল অংশ জুড়ে সারি সারি কাশফুলের সৌন্দর্য দেখতে। সাদা ফুলের এ চাদর দেখতে স্বল্প পরিসরের ভ্রমণে এসে বাঁধে কাশফুলের সৌন্দর্য ও মাধুর্যের অপরূপ স্বাক্ষী হয়েছেন সীতাকুÐ উন্নয়ন আদর্শ সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষিকা ও উপজেলা ক্রীড়া সংস্থার সদস্য রেহেনা সুলতানা চন্দনা, বাঁশবাড়ীয়ার ৭নং ওয়ার্ডের মেম্বার মোঃ নাজমুল হোসেন, পূর্ব সৈয়দপুর পলোয়ান পাড়ার বাসিন্দা নুর খান সিহাব ও মিজানুল হক জানান, কর্মের অবসরে কিংবা ছুটির দিনে মন খারাপ হলে ছুটে আসি কাশফুলের বেড়ীবাঁধে। কিছুক্ষণ সময় কাটালে হারিয়ে যায় মানব জীবনে যাবতীয় ক্লান্তি ও হতাশা। দর্শনার্থীরা আরো জানান স্বল্প পরিসরের ভ্রমণে এসে আজ অফুরন্ত আনন্দ পেয়েছি। আর ঠিক সন্ধ্যা নামার আগ মুহুর্তে বাঁধে কাশফুলের দৃশ্য খুবই নান্দনিক। কাশফুলের মাঝ দিয়ে ভ্রমনপ্রেমীরা এক প্রান্ত থেকে অন্য প্রান্তে ছুটে বেড়ায়। তারুণ্যের সঙ্গে শিশু কিশোরদের উপস্থিতিও চোখে পড়ার মতো। বিকাল বেলা সাইকেল নিয়ে ঘুরতে আসে অসংখ্য ভ্রমণপ্রেমী। ভ্রমণে এসে বাঁধের সৌন্দর্য ও মাধুর্যের অপর স্বাক্ষী চট্টগ্রাম জজ আদালতের সিনিয়র আইনজীবি অ্যাডভোকেট আবু হায়দার মোঃ নাসির।

ভ্রমণপ্রেমীরা জানান, শরতের এ সময়টাতে সৈয়দপুরের বেড়িবাঁধে কাশফুলে ছেয়ে যায় পুরো এলাকা। মনোরম দৃশ্যটি দেখতে খুব ভালো লাগে। তারা আরো জানান, কাশফুল গ্রাম-বাংলার চিরচেনা শরতের নান্দনিক স্নিগ্ধ ফুল। কিন্তু সে কাশবন এখন আগের মতো চোখে পড়ে না। যা খুবই দুঃখজনক। উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মোঃ হাবিবুল্লাহ জানান, শরৎ মানে নিল আকাশে সাদা মেঘের ভেলা আর কাশফুলের সুভ্রতা। কাশফুল ছন গোত্রীয় এক ধরনের নান্দনিক ঘাস। উচ্চতায় ৩ মিটার পর্যন্ত লম্বা ঘাস জাতীয় উদ্ভিদটির চিরল পাতার দু‘পাশ বেশ ধারালো। নদীর ধার, জলাভূমি, চরাঞ্চল, পাহাড় কিংবা গ্রাম-গঞ্জের উঁচু স্থানে চিরচেনা  স্নিদ্ধ কাশফুলের জন্মস্থান।

শেয়ার করুন-

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category
© All rights reserved © 2021 purbobangla