1. banglapostbd@gmail.com : admin :
  2. admin@purbobangla.net : purbobangla :
মিরাজ-উন-নবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) - পূর্ব বাংলা
বুধবার, ০৫ মার্চ ২০২৫, ০২:৫৭ পূর্বাহ্ন
ব্রেকিং নিউজ
ঠান্ডা মিয়ার গরম কথা ( ৩৪৪) এ. এম. এম. নাসির উদ্দিন সমীপে কুয়াশাছন্ন বালি মাঠ চট্টগ্রামে অবৈধ অনুমোদনহীন সাবান ও ওয়াশিং পাউডার তৈয়ারীর কারখানার সন্ধান  সীতাকুণ্ড জাফরনগরে আরাফাত রহমান কোকো স্মৃতি ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল খেলা ও পুরস্কার বিতরণ নবাবগঞ্জ প্রেস ক্লাবের কমিটি গঠন মতিয়ার সভাপতি হাফিজুর সম্পাদক অলিউর রহমান মেরাজ কিন্ডারগার্টেন বৃত্তি পরীক্ষা ২০২৪ এর ফলাফল প্রকাশ ইসলামিক ফাউন্ডেশন একই পদ্ধতিতে খতমে তারাবিহ পড়ার আহ্বান জানিয়েছেন শিক্ষক, সাংবাদিক- সম্পাদক একে এম মকছুদ আহমেদ স্বরণে জয়নাল আবেদীন মহিউচ্ছুন্নাহ দাখিল মাদ্রাসার বার্ষিক ক্রীড়া সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতা ও পুরস্কার বিতরণ সম্পন্ন চট্টগ্রাম প্রেস ক্লাবের সম্মানপ্রদ আজীবন সদস্য বীর মুক্তিযোদ্ধা আবদুল্লাহ আল নোমানের মৃত্যুতে চট্টগ্রাম প্রেস ক্লাব নেতৃবৃন্দের শোক

মিরাজ-উন-নবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম)

পূর্ব বাংলা ডেস্ক
  • প্রকাশিত সময়ঃ শনিবার, ১৮ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩
  • ১৯১ বার পড়া হয়েছে

 

যাবতীয় প্রশংসা কেবলই আল্লাহ তাআলার যিনি সমগ্র জগতের মালিক ও রব। আর সালাত ও সালাম নাযিল হোক আমাদের নবী মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের ওপর,যিনি সমস্ত নবীগণের সরদার ও সর্বোচ্চ সম্মানের অধিকারী। আরও নাযিল হোক তার পরিবার-পরিজন ও সমগ্র সাথী-সঙ্গীদের ওপর। নিশ্চয়ই আপনি প্রশংসিত সম্মানিত।
শবে মেরাজ বা লাইলাতুল মেরাজ এমন একটি রাত যে রাতে মহানবী হজরত মুহাম্মদ (সা.)-আল্লাহর সাক্ষাৎ লাভ করেন। মুসলিম উম্মাহর জন্য কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ দিবসের একটি মিরাজ। এই রাতে মহান আল্লাহর পক্ষ থেকে ইসলামের পাঁচটি স্তম্ভের অন্যতম নামাজের বিষয়ে আদেশ দেওয়া হয়। রাসূলুল্লাহ (সা.)-এর জীবনের সবচেয়ে আলোড়ন সৃষ্টিকারী ঘটনা মেরাজ। সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ মহামানব ও রাসূল হযরত মুহাম্মদ (সা.)-ছাড়া অন্য কোনো নবী এই পরম সৌভাগ্য লাভ করতে পারেননি। আর এ কারণেই তিনি সর্বশ্রেষ্ঠ নবী।
মেরাজ অর্থ ঊর্ধ্বগমন। পরিভাষায় মেরাজ হলো মহানবী (সা.)-কর্তৃক সশরীরে সজ্ঞানে জাগ্রত অবস্থায় হজরত জিবরাইল (আ.) ও হজরত মিকাইলের (আ.)-সঙ্গে বিশেষ বাহন বোরাকের মাধ্যমে মসজিদুল হারাম থেকে মসজিদুল আকসা হয়ে প্রথম আসমান থেকে একে একে সপ্তম আসমান এবং সিদরাতুল মুনতাহা পর্যন্ত এবং সেখান থেকে একাকী রফরফ বাহনে আরশে আজিম পর্যন্ত ভ্রমণ ; মহান রাব্বুল আলামিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ লাভ ও জান্নাত-জাহান্নাম পরিদর্শন করে ফিরে আসা।
মেরাজের একটা অংশ হলো ইসরা। ইসরা অর্থ রাত্রিকালীন ভ্রমণ। যেহেতু নবী করিম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের মেরাজ রাত্রিকালে হয়েছিল তাই এটিকে ইসরা বলা হয়। বিশেষত বায়তুল্লাহ শরিফ থেকে বায়তুল মুকাদ্দাস পর্যন্ত সফরকে ইসরা বলা হয়ে থাকে। কোরআনে আল্লাহ তাআলা বলেন : তিনি পবিত্র (আল্লাহ) যিনি তাঁর বান্দাকে রাত্রিভ্রমণ করিয়েছেন মসজিদুল হারাম থেকে মসজিদুল আকসা পর্যন্ত। যার আশপাশ আমি বরকতময় করেছি। যাতে আমি তাকে আমার নিদর্শনসমূহ দেখাতে পারি। নিশ্চয় তিনিই সর্বশ্রোতা ও সর্বদ্রষ্টা।
আল্লাহতাআলা এক বিশেষ উদ্দেশ্যে অর্থাৎ তাঁর মহান কুদরত,অলৌকিক নিদর্শন,নবুয়তের সপক্ষে এক বিরাট আলামত,জ্ঞানীদের জন্য উপদেশ,মুমিনদের জন্য জ্বলন্ত প্রমাণ,হেদায়েত,নিয়ামত ও রহমত,ঊর্ধ্বলোক সম্পর্কে সম্যক জ্ঞানার্জন,সৃষ্টিজগতের রহস্য উন্মোচন,স্বচক্ষে বেহেশত-দোজখ অবলোকন,পূর্ববতী নবী-রাসুলদের সঙ্গে পারস্পরিক সাক্ষাৎ ও পরিচিতি,সুবিশাল নভোমল পরিভ্রমণ,মহাকাশ,আরশ,কুরসি,লওহ,কলম প্রভৃতি সামনাসামনি দেখিয়ে দেওয়ার জন্য তাঁর প্রিয় হাবিবকে নিজের একান্ত সান্নিধ্যে তুলে নিয়েছিলেন যাতে তিনি প্রবল আত্মবিশ্বাস নিয়ে ইসলামের মর্মবাণী প্রচার করতে পারেন। সুতরাং মিরাজ কোনো স্বপ্ন ছিল না মহান সৃষ্টিকর্তার ইচ্ছায় বাস্তবেই এটা হয়েছিল।
নবুওয়াতের একাদশ বছর ইসলামের ইতিহাসে বিশেষ মর্যাদার অধিকারী। যে বছর হযরত মুহাম্মদ (সা.)-কে এক সম্মানজনক রাত উপহার দেয়া হয়। যা নবীদের মধ্যে শুধুমাত্র মহানবী (সা.)’র বিশেষ বৈশিষ্ট্য। একরাতে মহানবী (সা.)-হাতিমে কাবায় শুয়েছিলেন। বুখারী শরীফের এক বর্ণনানুযায়ী তিনি নিজ ঘরে শুয়েছিলেন। হযরত জিবরাঈল ও মিকাঈল (আ.)-এসে বললেন আমাদের সাথে চলুন। বুরাক নামীয় স্পেশাল সওয়ারীর উপর আরোহণের মাধ্যমে পবিত্র এ শোভাযাত্রার সূচনা হয়। এই বুরাকের দ্রæতগামীতার অবস্থা এই ছিল যে যেখানে তার দৃষ্টিশক্তি পড়ছিল সেখানেই সে পা ফেলছিল। এভাবে বিরতিহীন যাত্রার পর প্রথমে তাকে মসজিদে আক্বসা পর্যন্ত নিয়ে যাওয়া হয়। এখানে আল্লাহ তালা আগে থেকেই পূর্বেকার সকল আম্বিয়ায়ে কেরামকে সমবেত করে রাখেন তাকে লালগালিচা সংবর্ধনা দেয়ার জন্য। এটা শুধুমাত্র বিশ্বনবী হযরত মুহাম্মদ(সা.)’র একক বৈশিষ্ট্য।
বায়তুল মুকাদ্দাসে পৌঁছে মহানবী (সা.)-তার বাহন সেই পাথরের সঙ্গে বাঁধেন যেখানে পূর্ববর্তী নবীরা তাদের বাহন বাঁধতেন। মসজিদুল আকসাতে তিনি তার পূর্ববর্তী সব নবী-রাসুলদের সাক্ষাৎ লাভ করেন। তারপর তিনি সেসব নবীর ইমাম হয়ে দুই রাকাত সালাত বা নামাজ আদায় করেন। সেই নামাজে হজরত জিবরাইল (আ.)-অংশ নেন।
নামাজ শেষ করে নবী হজরত জিবরাইলের (আ.)’র সঙ্গে ঊর্ধলোকে গমন করেন। এই ভ্রমণে তিনি সাত আসমান শেষে মহান আল্লাহর দিদার লাভ করেন। প্রতিটি আসমানেই দায়িত্বপ্রাপ্ত ফেরেশতারা মহানবীকে তাদের শুভেচ্ছা ও সালাম জানান। এ সময় তিনি প্রতিটি আসমানে পূর্ববর্তী নবীদের সাক্ষাৎ লাভ করেন।
প্রথম আসমানে : হযরত আদম (আ.)’র সাথে, দ্বিতীয় আসমানে : হযরত ঈসা (আ.)’র সাথে, তৃতীয় আসমানে : হযরত ইউসুফ (আ.)’র সাথে, চতুর্থ আসমানে : হযরত ইদ্রিস (আ.)’র সাথে,পঞ্চম আসমানে : হযরত হারুন (আ.)’র সাথে ষষ্ঠ আসমানে : হযরত মুসা (আ.)’র সাথে,সপ্তম আসমানে : হযরত ইব্রাহিম (আ.)’র সাথে সাক্ষাত হয়।
অতঃপর তিনি সিদরাতুল মুনতাহার দিকে সফর শুরু করেন। পথিমধ্যে হাউজে কাউসার অতিক্রম করেন। পরে তিনি জান্নাতে প্রবেশ করেন। সেখানে তিনি খোদায়ি সব নিয়ামতের দর্শন লাভে সক্ষম হন। জান্নাতে থাকা স্পেশাল সব নেয়ামত দেখার সৌভাগ্য অর্জন করেন। যা কোনো চোখ আজ পর্যন্ত দেখেনি কোনো কান শুনেনি এবং কোনো মানুষের কল্পনা শক্তিও সে পর্যন্ত পৌঁছেনি। এরপর তাঁর সামনে হাযির করা হয় জাহান্নাম। যা ছিল সর্বপ্রকার আযাব-গযবে ভরপুর। তাতে তিনি একদল লোককে দেখলেন যারা মৃত জন্তুর গোশত খাচ্ছে। প্রশ্ন করলেন এরা কারা। উত্তরে জিবরাঈল (আ.)-বললেন এরা আপনার উম্মতের সেসব লোক যারা দুনিয়াতে নিজ ভাইদের গোশত খেত অর্থাৎ গীবত করত। এরপর দোযখের দরজা বন্ধ করে দেয়া হয়।
সিদরাতুল মুনতাহা পর্যন্ত হযরত জিবরাঈল (আ.)-ছিলেন তাঁর সফরসঙ্গী। এরপর হযরত নবীয়ে করীম (সা.)-এহান প্রভুও সাথে একান্ত আলাপচারিতায় ব্যস্ত হয়ে পড়েন। মাহবুবে খোদা সরদারে দুআলম আল্লাহ তালার দর্শনে মনোনিবেশ করেন। এ দর্শন শুধু আন্তরিক ছিল না বরং চক্ষু দর্শনই ছিল। হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে আব্বাস (রা.) এবং সকল সাহাবায়ে কেরাম ও ইমামগণের এ অনুসন্ধান। সেখানে মহানবী(সা.)-এহান সৃষ্টিকর্তার কুদরতি পায়ে সেজদায় পড়ে যান। মেরাজ রজনীর এ রাতে আল্লাহ তালা উম্মতে মুহাম্মদিকে স্পেশাল গিফট হিসেবে নামায দিয়েছেন। তাই নামাযকে বলা হয় মুমিনের মেরাজ। প্রভাতের আগেই কল্যাণময় এ সফরের সমাপ্তি ঘটে।
নামাজের হুকুম : আল্লাহর দিদারে আল্লাহতায়ালা উপহারস্বরূপ ৫০ ওয়াক্ত নামাজ ফরজ (অবশ্য পালনীয়) হিসেবে পালন করার আদেশ করলেন। আমাদের নবী যখন এই আদেশ নিয়ে ফিরছিলেন তখন মুসা (আ.)-জিজ্ঞাসা করলেন যে আল্লাহ তাকে কী দিয়েছেন। জবাবে আমাদের নবী (সা.)-৫০ ওয়াক্ত নামাজের কথা বলেন। তখন তিনি আমাদের নবীর উম্মতের কথা বিবেচনা করে নামাজের পরিমাণ কমানোর সুপারিশ করার কথা বলেন। তখন আমাদের নবী পুনরায় আল্লাহর কাছে যান ও দরখাস্ত করেন। আল্লাহতায়ালা নামাজের পরিমাণ কমিয়ে ৪০ওয়াক্ত করে দেন। এ আদেশ নিয়ে ফেরার সময় মুসা (আ.)-পুনরায় জানতে চাইলেন। সব শুনে তিনি পুনরায় নামাজ কমানোর পরামর্শ দেন। এভাবে কয়েকবার সুপারিশ করার পর নামাজের পরিমাণ কমিয়ে পাঁচ ওয়াক্ত করা হয় ও এর বিনিময়ে ৫০ ওয়াক্ত নামাজের সওয়াব দানের প্রতিশ্রুতি দেন।
মেরাজের সত্যতা : আমাদের নবী যখন মেরাজের ঘটনা বর্ণনা করেন তখন তা সব কুরাইশদের মুখে মুখে ফিরতে লাগল। বড় বড় কুরাইশ নেতারা তাকে অপদস্থ করার জন্য একত্রিত হতে লাগল। তারা এতটা উৎসাহিত ছিল যে বাইতুল মুকাদ্দাস যেতে মক্কা থেকে এক মাস সময় লাগে যা কিনা মহানবী (সা.)-এক রাতে ভ্রমণ করে আবার ফিরে এসেছেন। তারা মহানবীকে (সা.)-তার পক্ষে প্রমাণ দিতে বলেন।তখন মহানবী বাইতুল মুকাদ্দাসের বিস্তারিত বিবরণ দান করেন যা কি না একবারের যাত্রায় মনে রাখা কারো পক্ষে সম্ভব নয়। তার ওপর মহানবী (সা.)-এর আগে কখনো যাননি। এ ছাড়াও তিনি একটি কাফেলার কথা বলেন যারা কিছুদিন পরই মক্কায় এসে পৌঁছায়। তিনি তাদের হারানো উট খুঁজে পেতে সাহায্য করেন। তার সব প্রমাণ শুনে কুরাইশরা নিস্তব্ধ হয়ে গেল। বিশেষ করে যখন ওই কাফেলা মক্কায় এসে তার সত্যতা নিশ্চিত করল। তার এই ঘটনা যখন প্রথমে কেউই বিশ্বাস করছিলেন না তখন হযরত আবু বকর (রা.)-বিশ্বাস করেছিলেন। তিনি শুধু জিজ্ঞাসা করেছিলেন যে এটা কি মহানবী (সা.)-নিজ মুখে বলেছেন কি না। তার এই বিশ্বাসের ফলে মহানবী (সা.)-তাকে সিদ্দিক (বিশ্বাসী) উপাধি দান করেন।
মেরাজের তাৎপর্য : ইসলামের পাঁচটি মূল ভিত্তির একটি নামাজ বা সালাত। কালেমার পরই এর অবস্থান। দৈনিক পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ ফরজ ইবাদাত। মহানবী (সা.)-তার হাদিসে নামাজের গুরুত্ব বোঝাতে গিয়ে বলেন কিয়ামতের দিন সর্বপ্রথম নামাজের হিসাব হবে। তিনি আরও বলেন নামাজ বেহেস্তের চাবি। আর এই নামাজের হুকুম আল্লাহতায়ালা মিরাজের রাতে দিয়েছেন। এই বিবেচনায় মুসলিমদের জন্য লাইলাতুল মিরাজ অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ। ফজিলতময় লাইলাতুল মিরাজ রাতে নফল নামাজ আদায়, রোজা পালন, রাতব্যাপী জিকির-আজকার,তাসবিহ-তাহলিল ইবাদত-বন্দেগিসহ পবিত্র কোরআন তিলাওয়াত-মিলাদ ও মোনাজাতের মধ্যদিয়ে কাটিয়ে দেয়া মহাপুণ্য ও সওয়াবের কাজ। মিরাজ নবী করিম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের এর শ্রেষ্ঠ মুজিজা।
পরিশেষে : আল্লাহর কাছে এই প্রার্থনা করি হে দয়াময় সৃষ্টিকর্তা! তুমি আমাদেরকে শ্রেষ্ঠ ও প্রিয়নবী-নবির উম্মত হবার কল্যাণে আমাদের দোষত্রুটি ক্ষমা করে তোমার রহমতের বারিধারায় আমাদেরকে সিক্ত করুন। আমাদের এই ফজিলতময় ও বরকতপূর্ণ পবিত্র শবে মিরাজে বেশি করে নেক আমল করার তাওফিকে রাফিক এনায়েত করুন সকলকে প্রিয়নবী হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর প্রতি বেশি বেশি দরুদ ও সালাম পাঠানোর তৌফিক দিন। সকলেই পড়ি আল্লাহুম্মা সাল্লে আলা সাইয়েদিনা মুহাম্মদ,ওয়ালা আলেহি ওয়া আসহাবিহি ওয়া সাল্লাম।
লেখক : ফখরুল ইসলাম নোমানী, ইসলামি গবেষক ও কলামিস্ট।

শেয়ার করুন-

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category
© All rights reserved © 2021 purbobangla