প্রতিবছর পর্বতমালার সৌন্দর্য উপভোগ করতে নেপালে প্রচুর বিদেশি পর্যটক আসেন। কিন্তু দেশটিতে প্রায় উড়োজাহাজ বিধ্বস্তের ঘটনা ঘটছে ।ফলে সামনে আসছে নানা প্রশ্ন।
ভৌগোলিক অবস্থান, আবহাওয়া ও বিমান সংশ্লিষ্ট অবকাঠামোর ঘাটতির কারণে দুর্ঘটনা থামছে না।এর আগে গত ১০ বছরে ১১ বিমান দুর্ঘটনার সাক্ষী হয়েছে দেশটি।
২০১৪
ফেব্রুয়ারিতে একটি ছোট বিমান দুর্ঘটনায় ১৮ জন মারা যান।
২০১১
২০১১ সালের সেপ্টেম্বরের ঘটনা ছিল ভিন্ন। ছোট উড়োজাহাজ পাখির সঙ্গে ধাক্কা লেগে বিধ্বস্ত হয়, এতে ১৯ যাত্রী নিহত হন।
২০১৬
এয়ারলাইন্সের একটি উড়োজাহাজ দুর্ঘটনায় ২৩ আরোহী নিহত হন। বিমানটি পোখারা থেকে উড্ডয়নের পরই বৈরী আবহাওয়ার কবলে পড়ে।
২০১৮
সেই বছর ঢাকা থেকে ছেড়ে যাওয়া ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্সের একটি ফ্লাইট কাঠমান্ডুতে অবতরণের সময় আগুন ধরে যায়। বিমানবন্দরের কাছেই একটি ফুটবল মাঠে বিধ্বস্ত হয় এটি। ওই ঘটনায় ৫১ জন নিহত হন। এর মধ্যে বেশিরভাগই ছিলেন বাংলাদেশি। তখন নেপাল বিমানবন্দরের সার্বিক পরিস্থিতি নিয়ে প্রশ্ন ওঠে বিভিন্ন মহলে।
২০১৯
মে মাসে ডি হ্যাভিল্যান্ড কানাডা ডিএসসি-৬-৩০০ টুইন অটার প্লেন উড্ডয়নের ১৫ মিনিট পর বিধ্বস্ত হয়। এতে ১৬ জন নেপালি, চার ভারতীয় এবং দুজন জার্মানির নাগরিক প্রাণ হারান।দুর্যোগপূর্ণ আবহাওয়ার কারণে নেপালের পূর্বাঞ্চলে একটি হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত হলে পর্যটনমন্ত্রীসহ ৬ জন প্রাণ হারান ওই বছরই।