1. admin@purbobangla.net : purbobangla :
শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৪, ০৪:০১ পূর্বাহ্ন
ব্রেকিং নিউজ :
সীতাকুণ্ডে বৃষ্টির জন্য ইস্তাহার নামাজ আদায় শনিবারও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলা রাখার সিদ্ধান্ত সীতাকুণ্ড উপজেলা পরিষদের নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে দুই প্রতিদ্বন্দ্বী মধ্যে ভোটের যুদ্ধ সন্দ্বীপে পরকীয়ার অভিযোগ তুলে স্ত্রীকে শ্বাসরোধে হত্যা অভিযুক্ত স্বামী গ্রেফতার  চট্টগ্রামে র‌্যাবের নাম ভাঙিয়ে চাঁদাবাজি, গ্রেফতার ৪ চট্টগ্রামের বিভিন্ন মহাসড়কে অবৈধ গাড়ির অরাজকতা বন্ধ করতে আবারো বিআরটিএ’র অভিযান আমি আজ কথা দিচ্ছি  আপনাদের একা রেখে পালিয়ে যাব না, সুখে দুঃখে আপনাদের পাশে থাকব, আমি আপনাদের এই ভালোবাসার প্রতিদান দিতে চাই- ওয়াসিকা চট্টগ্রামের গুরুত্বপূর্ণ সড়কে বিআরটিএ’র সাঁড়াশি অভিযান, জরিমানা অর্ধলাখ মে মাসেও থাকবে তীব্র গরম, তাপমাত্রা ছাড়াতে পারে ৪৪ ডিগ্রি সব স্কুল-কলেজ ৭ দিন বন্ধ

চট্টগ্রামের ইসলামিক ফাউন্ডেশন পরিচালক তৌহিদুল আনোয়ার কী ষড়যন্ত্রের শিকার ?

পূর্ব বাংলা ডেস্ক
  • প্রকাশিত সময়ঃ শুক্রবার, ২৫ নভেম্বর, ২০২২
  • ৩৯০ বার পড়া হয়েছে
২০০৭ সালে জনাব তৌহিদুল আনোয়ারের বিবাহ উত্তর বৌভাত অনুষ্ঠানে সস্ত্রীক ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের তৎকালীন প্রফেসর (পরে ভাইস চ্যান্সেলর) আ,আ,ম,স আরেফিন সিদ্দিক।

শর্মিলা দাশ

ইসলামিক ফাউন্ডেশনের চট্রগ্রাম বিভাগীয় পরিচালক মোহাম্মদ তৌহিদুল আনোয়ারের  বিরুদ্ধে সম্প্রতি কয়েকটি পত্রিকায়  সংবাদ প্রকাশিত হয়। এ সংবাদসমূহে তাকে ছাত্র জীবনে জামাত শিবিরের কর্মী ছিলেন বলে অভিযোগ করা হয়। ‘সাপ্তাহিক অপরাধ ঘোষনা’,‘আমাদের সময়’,‘সংবাদ’ এবং অনলাইনভিত্তিক নিউজ পোর্টাল  ‘বাংলার প্রভাতী’ পত্রিকাসহ কয়েকটি পত্রিকায় ইসলামিক ফাউন্ডেশনের  পরিচালকের  বিরুদ্ধে এ সংবাদসমূহ প্রচার করে। পরিচালক একে ব্যক্তিগত আক্রোশ সম্বলিত মিথ্যা সংবাদ বলে অভিহিত করেন ও প্রতবিাদও জানান ।

আমাদের অনুসন্ধানৃ দেখা গেছে, পরিচালক তৌহিদুল আনোয়ার চট্রগ্রামের সন্দ্বীপ উপজেলা বাউরিয়া জি,কে, একাডেমী থেকে ১৯৮৫ সালে ৫ টি বিষয়ে লেটার মার্ক নিয়ে এস,এস,সি পাস করেন। ৫ম শ্রেণীতে এবং ৮ম শ্রেণীতে ট্যালেন্টপুলে বৃত্তি পাওয়া তৌহিদুল আনোয়ার ওই স্কুলের ১ম শ্রেণী থেকে ১০ শ্রেণী পর্যন্ত তিনি ছিলেন ফার্স্ট বয়। ক্রিয়া এবং সাংস্কৃতিক অঙ্গনেও ছিল তার দাপুটে বিচরণ। বিতর্ক ,উপস্থিত বক্তৃতা, আবৃত্তি ইত্যাদিতে তিনি ছিলেন অগ্রণী। এস,এস,সি পাসের পর তিনি ঢাকা নটরডেম কলেজে এইচ,এস,সি তে ভর্তি হন। এর পর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগ থেকে স্নাতক সন্মান ও স্নাতকোত্তর ডিগ্রী লাভ করেন। ছাত্র জীবনে তার কোন রাজনৈতিক দলের সাথে সংশ্লিষ্টতা পাওয়া যায়নি।

তৌহিদুল আনোয়ারের পরিবারের সবাই উচ্চ শিক্ষিত। তারা ৬ ভাই ২ বোন। ৬ ভাইয়ের মধ্যে ৫ জনই প্রথম শ্রেণীর কর্মকর্তা। ভাইবোনের বেশীর ভাগ থাকেন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে। চট্রগ্রাম শহরে তার আরেক ভাই থাকেন নাসিরাবাদ এলাকায়। তার নাম খুরশিদোল আনোয়ার। তিনি চট্রগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের অবসরপ্রাপ্ত তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী । খুরশিদোল আনোয়ার ছেলে দিনাজপুরের  চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিষ্ট্রেট এবং মেয়ে দিনাজপুর মেডিকেল থেকে এমবিবিএস শেষ করে ইন্টার্ণি করছেন। তাঁর স্ত্রী চট্রগ্রাম বারের একজন নিবন্ধিত এডভোকেট।

১৯৯৬ সালে আওয়ামীলীগ সরকার ক্ষমতায় এলে তৌহিদুল আনোয়ার ইসলামিক ফাউন্ডেশনে সহকারী জনসংযোগ কর্মকর্তা হিসেবে চাকরীতে যোগদান করেন। এ সময় ধর্মমন্ত্রী ছিলেন মাওলানা নূরুল ইসলাম। ২০০৪ সালে জনসংযোগ কর্মকর্তা পদে পদোন্নতি পান। ২০১০ সালে তিনি উপ-পরিচালক পদে পদোন্নতি পান। ২০১৭ সালে তিনি ইসলামিক ফাউন্ডেশনে পরিচালক পদে পদোন্নতি পান। চাকরী জীবনের বেশীর ভাগ সময় তিনি প্রধান কার্যালয়ে তথ্য কর্মকর্তা হিসেবে কর্মরত ছিলেন । সে সময় তিনি অত্যন্ত সৎ এবং সাহসী কর্মকর্তা হিসেবে পরিচিত ছিলেন।  ২০২১ সালে অক্টাবর মাসে তিনি চট্রগ্রাম বিভাগের পরিচালকের দায়িত্ব পান। 

পরিচালক বলেন- তার বিরুদ্ধে প্রকাশিত সংবাদগুলো লক্ষ্য করলে দেখা যাবে যে সবগুলা সংবাদ একই ব্যক্তির ড্রাফট করা। সংবাদে অনিয়ম-দুর্নীতির কোন সুনির্দিষ্ট তথ্য না দিয়ে কেবল কুৎশিত ভাষায় গালিগালাজই করা হয়েছে। মূলতঃ একজন সরকারী কর্মচারীর চাকরী বিধি লংঘন করে পত্রিকার মালিক ও সম্পাদক হয়ে যাওয়া, চাকরী না করে মাস শেষে বেতন নিয়ে যাওয়া, সাংবাদিক পরিচয়ে অনৈতিক কাজ করা ইত্যাদি কারণে বিভাগীয় ব্যবস্থা নেয়া শুরু হলে ক্ষিপ্ত হয়ে উক্ত কর্মচারী পরিচালকের বিরুদ্ধে মিথ্যা অপপ্রচারে লিপ্ত হয়েছে। অভিযুক্ত কর্মচারী  উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে সামাজিক মান মর্যাদার ভয় দেখিয়ে ব্ল্যাক মেইলিং করে সরকারী অর্থ হাতিয়ে নিতে চান। অতীতেও পরিচালকদের সে ব্ল্যাক মেইুলং করেছে ।উক্ত ব্যাক্তির বিরুদ্ধে বয়স জালিয়াতি করে ৩৩ বছর বয়সে চাকুরী নেয়া, সরলমনা ইমামদের চাকরী দেয়ার প্রলোভন দেখিয়ে টাকা নেয়া এবং টাকা ফেরত চাইলে উল্টো চাদাঁবাজির মামলায় জেলে দেয়াসহ অসংখ্য অভিযোগ রয়েছে। সম্প্রতি জেলা প্রশাসকের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত এক সভায় উক্ত কর্মচারীর  বিরুদ্ধে বিভাগীয়  ব্যবস্থা নেয়ার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়। এ প্রেক্ষিতে তাকে  কারণ দর্শানোর নোটিশ দেয়া হয়। এর পর ক্ষিপ্ত হয়ে উক্ত কর্মচারী পরিচালকের বিরুদ্ধে মিথ্যা অপপ্রচার শুরু করে। সংশ্লিষ্ট  কর্মচারী তার মালিকানাধীন পত্রিকায় আপত্তিকর লেখা গুলো লিখেই ক্ষান্ত হননি, অন্য পত্রিকায়ও মিথ্যা সংবাদ ছাপানোর জন্য তদবির করেছে।

বিভিন্ন পত্রিকায় প্রকাশিত সংবাদ সম্পর্কে পরিচালক বলেন- প্রকাশিত সংবাদে পরিচালক ছাত্রজীবনে জামাতের রাজনীতির সাথে সম্পৃক্ত ছিলেন বলে বর্ণনা করা হয়েছে। কোথায়, কোন কমিটিতে, কোন পদে এর কোন তথ্য নেই। পরিচালক বলেন এটি একটি মনগড়া কথা এবং কাল্পনিক কথা। তিনি ছাত্র জীবনে কিংবা পরবর্তী জীবনে কখনো কোন রাজনীতির সাথে সম্পৃক্ত ছিলাম না।

বি,এন,পি আমলে মেজর রফিকুল্লাহর  ভাগিনা হওয়ার সুবাদে ১৯৯৬ সালে ইসলামিক ফাউন্ডেশনে চাকুরী পেতে সক্ষম হন বলে যে তথ্য দেয়া হয়েছে তা সম্পূর্ণ মিথ্যা। মেজর রফিকুল্লাহ নামে তার কোন মামা নেই। আবার প্রতিবেদনের ভিন্ন এক প্যারায় বলা হয় দেলোয়ার হোসেন সাঈদী এবং তামিরুল মিল্লাতের জয়নুল আবেদীনের পৃষ্ঠপোষকতায় চাকুরী পান। মূলতঃ এ মানুষ গুলোর সাথে পরিচালকের কোন পরিচয়ও নেই। তিনি কখনো তামিরুল মিল্লাত কিংবা অন্য কোন মাদ্রাসায় পড়িনি। তিনি ১৯৯৬ সালে ২ অক্টোবর উন্মুক্ত প্রতিযোগিতার মাধ্যমে প্রথম হয়ে চাকুরীতে যোগদান করেন। সে সময় ধর্ম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের মাননীয় প্রতিমন্ত্রী এবং ইসলামিক ফাউন্ডেশন বোর্ড অবগভর্ণরস-এর চেয়ারম্যান ছিলেন মাওলানা নূরুল ইসলাম।

প্রকাশিত সংবাদে ইসলামিক ফাউন্ডেশনে তার অধীনস্থ উপপরিচালক, ফিল্ড অফিসার, ফিল্ড সুপারভাইজার, মডেল কেয়ারটেকার, গণশিক্ষার শিক্ষক শিক্ষিকাদের কথায় কথায় শোকজ ধরিয়ে দেয়ার কথা বলা হয়েছে। উল্লেখিত একজন ফিল্ড সুপার ভাইজারকে কারণ দর্শানোর নোটিশ দেয়া হয়েছে। কারণ উক্ত ব্যক্তি কর্মস্থলে উপস্থিত থাকেন না। তিনি কাজ না করেই বেতন নিতে চান। উক্ত ব্যক্তিকে যে উপজেলাতেই পদায়ন করা হয় সেখানকার উপজেলা  নির্বাহী অফিসার এবং স্থানীয় সংসদ সদস্য তাকে প্রত্যাহারের জন্য বলেন। কখনো কখনো স্থানীয় সংসদ সদস্য তাকে প্রত্যাহারের জন্য ডিও লেটারও প্রদান করেন যা অত্র কার্যালয়ে সংরক্ষিত আছে।  সরকারী চাকুরী করেও  তিনি ব্যবসা বাণিজ্যে রত থাকেন এবং নিজেকে সাংবাদিক পরিচয় দেন। তিনি বয়স জালিয়াতি করে ৩৩ বছর বয়সে চাকুরী নিয়েছেন। তার বিরুদ্ধে নিরীহ ইমামদের চাকুরী দেয়ার নাম করে অর্থ আদায়ের অসংখ্য অভিযোগ রয়েছে। মূলতঃ সরকারী কর্মচারীদের শৃংখলাজনিত ব্যবস্থা একটি স্বাভাবিক প্রক্রিয়া। এটি কোন অন্যায় কিংবা অপরাধ মূলক কাজ নয়।

রাঙ্গামাটিতে থাকাকালীন পাহাড়ী বাঙ্গালী সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি  বিনষ্টের  যে অভিযোগ তাও মিথ্যা। তাঁর কর্মকালীন সময়ে রাঙ্গামাটিতে কোন সাম্প্রদায়িক হানাহানি, মারামারী কিংবা কাটাকাটি হয়নি। কেউ আহত অথবা নিহত হয়নি। থানায় কোন জি.ডি এন্ট্রি অথবা মামলা হয়নি। পত্রিকায় কোন খবর আসেনি। রাঙ্গামাটির তৎকালীনমন্ত্রী দীপংকর তালুকদার এবং জনসংহতি নেতা সন্তু লারমার সাথে তার কোন দ্বন্দ্ব হয়নি, বরং সুসম্পর্ক ছিল বলে পরিচালক উল্লেখ করেন।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে মোরশেদ আলম নামক তার এক তথাকথিত সহপাঠির উদ্ধৃতি দিয়ে আমি একটি মেয়ে ঘটিত বিষয় নিয়ে যে কুরুচিপূর্ণ কথা বলা হয়েছে তা অত্যন্ত মর্যাদা হানি কর। চাকরী থেকে অবসরের সময় ঘনিয়ে আসছে। অথচ  বিশ্ব বিদ্যালয়ের জীবন টেনে অশ্লিল ও কুরুচিপূর্ণ কথা বলা হয়েছে। প্রায় ৩০ বছর আগে তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়া লেখা করেছেন। সে সময় মোরশেদ আলম নামক তাঁর কোন সহপাঠি ছিলনা। এ ধরনের মিথ্যা এবং কুরুচি পূর্ণ কথা কেবল বিকৃত রুচির মানুষের দ্বারাই লেখা সম্ভব। সংশ্লিষ্ট প্রতিবেদকের ঐ সময় জন্ম হয়েছিল কিনা তা তাঁর জানা নেই বলে পরিচালক উল্লেখ করেন।

চাকুরী জীবনে তিনি সহকারী জনসংযোগ কর্মকর্তা থেকে জনসংযোগ কর্মকর্তা না হয়ে সরাসরি উপ-পরিচালক হয়ে যাওয়ার যে গল্প সাজানো হয়েছে তা অজ্ঞতারই বহিঃপ্রকাশ। এটি এস.এস.সি পাস না করে বি.এ, পাস করার গল্প। তিনি যথারীতি সহকারী জনসংযোগ কর্মকর্তা থেকে জনসংযোগ কর্মকর্তা এবং তারপর উপ-পরিচালক হয়েছেন এবং সর্বশেষ পরিচালক হয়েছেন।

জমিয়তুল ফালাহ মসজিদে প্রকল্প পরিচালক হিসেবে আসার পর টাকার কুমিরে পরিণত হয়েছেন বলে তথ্য পরিবেশিত হয়েছে।  জমিয়তুল ফালাহ সরকারী বিধিবিধান অনুযায়ী পরিচালিত হয়। সেখানে ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান ম্যাক্সকে ভাড়া প্রদানকালে বিপুল অংকের ঘুষ লেন দেনের অভিযোগ আনা হয়। জমিয়তুল ফালাহ মসজিদে তিনি এসেছেন ১ বছর হলো। অথচ ম্যাক্সকে মাঠ ভাড়া দেয়া হয়েছে ৭ বছর আগে (২০১৪ সালের নভেম্বর মাসে)। এখানে ঘুষ লেন দেন হয় কিভাবে? ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান ম্যাক্সকে চুক্তি নবায়নের সময় মাত্র ১% ভাড়া বৃদ্ধি করা হয়েছে বলে মিথ্যা তথ্য পরিবেশিত হয়েছে। ম্য্যাক্সকে সর্বশেষ চুক্তি নবায়নর সময় ১০%  ভাড়া বৃদ্ধি করা হয়েছে। ১০% এর নীচে কখনো ভাড়া বৃদ্ধি করা হয়নি। । কখনো কখনো ভাড়া ১৫% পর্যন্ত বৃদ্ধি করা হয়েছিল। সংবাদে মাঠের ভাড়া, ম্যাক্স-এর ভাড়া আত্মসাতের কল্পকাহিনী প্রচার করা হয়। অথচ  এখানে যারাই মসজিদের ভাড়াটিয়া সবাই ব্যাংক টু ব্যাংক লেনদেন করেন। এখানে ক্যাশ লেনদেনের কোন সুযোগ নেই। তাই টাকা আত্মসাতেরও কোন সুযোগ নেই। বিষয়গুলো প্রধান কার্যালয় থেকে প্রতিবছর অডিট হয়। তাই আনীত অভিযোগ সম্পূর্ণ মিথ্যা।

ইসলামিক ফাউন্ডেশন মনিটরিং কমিটি, জমিয়তুল ফালাহ ও আন্দর কিল্লা মসজিদ কমিটি, মুসল্লি কমিটির সাথে পরিচালকের দ্বন্দ্ব সার্বক্ষণিক বলে তথ্য পরিবেশিত হয়েছে। প্রকৃতপক্ষে ইসলামিক ফাউন্ডেশন মনিটরিং কমিটি বলতে কোন কমিটি নেই। জমিয়তুল ফালাহ ও আন্দরকিল্লা মসজিদ কমিটি বলতেও কোন কমিটি নেই। এ মসজিদ দু’টো মসজিদ  ইসলামিক ফাউন্ডেশন সরাসরি রাজস্ব অর্থে পরিচালনা করে থাকে।প্রকৃত পক্ষে অফিসের স্বার্থ এবং রাষ্ট্রীয় স্বার্থ রক্ষা করতে গেলে কারো কারো সাথে মতবিরোধ হতেই পারে। সরকারী বিধিবিধান অনুসরণ করতে গিয়ে সবাইকে সব সময় সন্তুষ্ট রাখা সম্ভব হয়না বলে পরিচালক তার বিবৃতিতে উল্লেখ করেন।

এ ধরনের মিথ্যা সংবাদ ইসলামিক ফাউন্ডেশনের ভাব মর্যাদা বিনষ্ট করেছে। পরিচালক হিসেবে তাঁর সামাজিক মান মর্যাদা ক্ষুন্ন করেছে। তিনি এর তীব্র প্রতিবাদ জানান।

 

 

শেয়ার করুন-

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category
© All rights reserved © 2021 purbobangla