জিজ্ঞাসাবাদে শুক্কুর জানায়- গত ২০০৮ সালে তিনি নদী পথে অবৈধভাবে মালয়েশিয়া গমন করেছিল। মালয়েশিয়া থেকে দেশে ফেরত এসে আসার আগে একটি চক্রের মাধ্যমে রোহিঙ্গা পরিচয় গোপন রেখে ভুয়া ঠিকানা ব্যবহার করে জন্মসনদ ও পাসপোর্ট তৈরি করেছেন। তা দিয়ে দেশে ফেরত আসেন। মা, বাবা ভাই-বোনসহ তার পরিবারের ৬ সদস্য উখিয়ার রোহিঙ্গা ক্যাম্পে অবস্থান করছেন। শুধু মাত্র শুক্কুর ক্যাম্পের বাইরে অবস্থান করছেন। এ ব্যাপারে তার বিরুদ্ধে ঈদগাঁও থানায় মামলা (নং-১১/২০২২) রুজু করে বিজ্ঞ আদালতের মাধ্যমে কারাগারে প্রেরণ করা হয়। মামলায় তাকে পাসপোর্ট ও জন্ম নিবন্ধন পেতে সহায়তাকারী সকলকেই সহযোগী আসামি করা হয়েছে। তাদের সনাক্ত ও আইনের আওতায় আনার কাজ চলছে।