বায়েজিদ থানায় অপরাধ, দূনীতি ও আইন শৃংখলার চরম অবনতি ঘটেছে। শান্তিতে নেই এখানকার সাধারণ জনসাধারণ ।অপরাধীদের আশ্রয় প্রশ্রয় দিচ্ছে হানিফ নামের ১ জন। সে থানার ক্যাশিয়ার পরিচয় দেয় সবখানে ।তবে লুকিয়ে লুকিয়ে অপরাধীদের কাছ থেকে চাঁদা নিয়ে থাকে ।তার মোবাইলে ঢুকে অপরাধীদের দেওয়া মাসোহারা।ওসির অজান্তে এসব অপকর্ম চালালেও সে ওসির নামেই এসব চাঁদা নেয়।
অবৈধ সমিল থেকে সে চাঁদা নেয়। আইয়ুব স’মিল, রশিদ স’মিল ও আজগর স’মিল থেকে সে মোটা অংকের মাসোহারা নেয়।অবৈধ টমটম, টেম্পু তার ইশারায় চলে ।প্রশাসনের হয়ে হানিফ টাকা নেয়। বাবুল, বেলাল, জসীম, মহিউদ্দিন, শুক্কুর , রহিম , খলিল, লোকমান ও বক্কর এরা সবাই টমটম গাড়ী চালায় ও ভাড়া দেয়।এদের একাধিক গাড়ী রাস্তায় চলে হানিফের অবৈধ চাঁদা আদায়ের বদৌলতে।
সয়াবিন, চোরা মুবিল থেকেও সে মাসোহারা নেয়।নুর, বশর ও হোসেন এসব তেলের অবৈধ ব্যবসা করে। নাইম, সেলিম ও রহমানের অবৈধ পরিবেশ দোষণকারী নিষিদ্ধ পলিথিন ফ্যাক্টরী থেকে হানিফ প্রতি মাসে মোটা অংকের টাকা নেয়। গাছ পার্টি আছে ডজন খানেক।এরা বনের গাছ উজার করে পরিবেশ নষ্ট করে বড় বড় গাছ পাচার করে হানিফের সহায়তায় । পারভেজ (২০,০০০ ) নাজি্ম (২০০০০), মুসা (২০০০০), রাঙ্গামাটি সমিতি ( ১৫০০০ ), কাপ্তাই সমিতি (৫০০০) হতে এভাবে হানিফ মাসোহারা পায় বলে খবর পাওয়া গেছে।
খবর নিয়ে জানা গেছে, ব্যাংক বা অন্যন্যা প্রতিষ্ঠানের মতো বাংলাদেশের কোন থানায় কোন বৈধ ক্যাশিয়ার নেই। কিছু দুস্কৃতকারী অপরাধী ব্যাক্তি কতিপয় দূর্নীতিবাজ পুলিশ কর্মকর্তাদের যোগসাজশে এসব পদ ব্যবহার করে অন্যায়ভাবে অবৈধ কর্মকাণ্ডকে প্রশ্রয় দিয়ে অবৈধ ইনকাম করে থাকে। আলোচিত এই ক্যাশিয়ার হানিফের বাড়ী সুন্ধীপ উপজেলা বলে জানা গেছে।