চট্রগ্রাম বন্দর ইমারত শাখায় কর্মরত উপ – সহকারি পরিচালক ইঞ্জিনিয়ার রফিকুল ইসলাম সেন্টু স্ত্রীর নামে গড়ে তুলছে সম্পদের পাহাড়।ইঞ্জিনিয়ার রফিকুল ইসলাম সেন্টুর বেতনের সাথে স্ত্রীর সম্পদের বিশাল ফাঁরাক দেখে সচেতন নাগরিক মহল নানান কানাঘুষা শুরু করে দিয়েছে।
সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায় নগরের আমবাগান মসজিদ মার্কেটে আছে তার স্ত্রীর নামে ৯টি দোকান।যার বর্তমান বাজার মূল্য প্রায় ১৫ কোটি টাকার উপরে ।আমবাগান রোডে রয়েছে একটি
মোটর বাইক ব্যাকার । যা ত্রিশ লক্ষ টাকা অগ্রিম নিয়ে মাসে ২৪ হাজার টাকায় ভাড়া দেন।আমবাগান রেল স্কুলের পিছনে রয়েছে ৩ তলা ২টি বাড়ী। তা ছাড়া খুলশী এলাকায় ১০ কাঠা জায়গার উপর বহুতল ভবন।এসব সম্পদ গড়ে তুলেন স্ত্রীর নামে ইঞ্জিনিয়ার রফিকুল ইসলাম সেন্টু।তার স্ত্রীর আয়ের উৎস কী তা কেউ জানে না।
খবর নিয়ে জানা যায়, ১০ কাঠা ভবনে নিজে থাকার জন্য ১টি ইউনিট রেখে বাকী সব ফ্লাট বিক্রি করে দেন । এছাড়াও ব্যক্তিগত চলাফেরার জন্যতার একাধিক প্রাইভেট গাড়ী রয়েছে। স্বনামে বেনামে ব্যাংকে কত টাকা জমা আছে তার হিসেব সে ছাড়া অন্য কাউকে জানে না। ।এ বিষয়ে তার ব্যবহৃত মোবাইল (০১৭৭৯০৭৩২০৩ ) নম্বরে পূর্ব বাংলা অফিস থেকে ফোন করলেও সংযোগ না পাওয়ায় তার বক্তব্য নেওয়া যায়নি।হোয়াটস আপে মেসেজ দিলেও সাড়া পাওয়া যায়নি।