1. banglapostbd@gmail.com : admin :
  2. admin@purbobangla.net : purbobangla :
সিইউএফএল'র বর্জ্যের পানিতে ১০ লাখ টাকার মাছ মরে গেছে, দায়ী কে ? - পূর্ব বাংলা
শনিবার, ১১ জানুয়ারী ২০২৫, ০৩:৪৩ পূর্বাহ্ন
ব্রেকিং নিউজ
চট্টগ্রাম এডভোকেটস্ ক্লার্ক এসোসিয়েশনের সাধারণ সভা ও শোক প্রস্তাব মাইনাস টু ফর্মুলা জীবনেও পূরণ হবে না-আমীর খসরু ঠাণ্ডা মিয়ার গরম কথা (৩৪১ ) মুক্তিযুদ্ধ ,দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ উপদেষ্ঠা ফারুক-ই-আজম বীর প্রতীক সমীপে ব্র্যাকের উদ্যোগে উদ্যোক্তাদের কর্মসংস্থান ও ঋণদাতা প্রতিষ্ঠানের সাথে সম্পৃক্তকরণ কর্মশালা সম্পন্ন লন্ডনে খালেদা জিয়া অবশেষে দেখা হলো মা-ছেলের ৬৫৩১ জন সুপারিশপ্রাপ্ত প্রাথমিক সহকারী শিক্ষক নিয়োগ স্থগিতের প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন বৈষম্যহীন নতুন বছর ২০২৫ আয়না ঘর বা ভাতের হোটেল কিছুই থাকবে না ডিবি কার্যালয়ে -স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা ২২তম ঐতিহাসিক পবিত্র দরসুল কোরআন মাহফিলের শেষ দিনে- আল্লামা ছৈয়দ বাহাদুর শাহ মোজাদ্দেদী পবিত্র কোরআনের মধ্যেই নিহিত রয়েছে সাম্য ও শান্তির ফল্গুধারা রাজ ধনেশ বংশবৃদ্ধি কমে যাচ্ছে পরিবেশ ও বিচরণ ক্ষেত্র রক্ষণাবেক্ষণ না হলে উদয়ী পাকড়া ধনেশও কমব

সিইউএফএল’র বর্জ্যের পানিতে ১০ লাখ টাকার মাছ মরে গেছে, দায়ী কে ?

পূর্ব বাংলা ডেস্ক
  • প্রকাশিত সময়ঃ বুধবার, ১৩ জুলাই, ২০২২
  • ২৫৬ বার পড়া হয়েছে

 নিজস্ব প্রতিনিধি

চিটাগং ইউরিয়া ফার্টিলাইজার লিমিটেড (সিইউএফএল) এর বর্জ্যের পানিতে বার বার গবাদি পশু ও মাছের ব্যাপক ক্ষতি হলেও দায়ী ব্যাক্তির যথাযথ শাস্তি না হওয়ায় একই ঘটনা কিছু দিন পর পর ঘটছে।ফলে বরাবরই খামারী ও মৎস্যজীবিরা ক্ষতিগ্রস্হ হয়।

  জানা গেছে , ১২ জুলাই  মঙ্গলবার উপজেলার বারশত ইউনিয়নের ১নং গোবাদিয়া ওয়ার্ডের দুধকুমড়া বেড়িবাঁধের পূর্ব পাশে সিইউএফএলের বর্জ্যের পানি ঢুকে ৬টি পুকুরের মাছ মারা যায়। মাছ মরে পুকুরগুলোতে সাদা হয়ে আছে৷ সকাল থেকে মাছগুলো পুকুর থেকে তুলে পুকুর পাড়ে স্তুপ করে রাখা হয়েছে। দুগর্ন্ধে ভরে গেছে আশপাশ এলাকা।পরিবেশ বিষিয়ে উঠছে এখানে।

 অনুসন্ধানে দেখা গেছে জসিম উদ্দিন খানের দুই খানির প্রজেক্টে চিংড়ি, কোরাল, টেংরা, তেলোপিয়া, রুই কার্পোসহ বিভিন্ন মাছ মরে প্রায় ৭ লক্ষ টাকার মতো ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে।এদিকে খোরশেদ আলমের ৩ খানির প্রজেক্টে প্রায় ৩লক্ষ টাকার মাছ মারা গেছে।

এ ছাড়াও অন্যান্য ক্ষতিগ্রস্থদের সাথে কথা বলে জানা যায়, আগে বর্জ্যের পানি ছাড়ার সময় লাল পতাকা টাঙ্গিয়ে দেওয়া হতো কিন্তু এবার কোনো পতাকা টাঙ্গানো হয়নি। এভাবে পূর্ব নোটিশ ছাড়াই বর্জ্যের পানি ছেড়ে দেয়ায় খামারীরা পানি আটকানোর কোনো আগাম ব্যবস্থা করতে পারেনি।

এবিষয়ে সিইউএফএলের এমডি আখতারুজ্জামান বলেন,  আমরা বিষয়টি দেখছি।

 স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যান তরুণ সমাজকর্মী এম, এ, কাইয়ুম শাহ বলেন, এটা সিইউএফএলের নিত্যদিনের কাজ। তাদের এমন কাজে স্থানীয়রা সব সময় ক্ষতিগ্রস্থ হচ্ছে। আমি বিষয়টি দেখবো।এই বিষয়ে স্হায়ী সুরাহা চাই। ক্ষতিগ্রস্হদের ক্ষতিপূরণ দিতে হবে।

শেয়ার করুন-

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category
© All rights reserved © 2021 purbobangla