1. admin@purbobangla.net : purbobangla :
শুক্রবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৪, ০১:১৬ পূর্বাহ্ন
ব্রেকিং নিউজ :
বেড়েই চলছে সোনার দাম বঙ্গবন্ধু টানেলে পুলিশ-নৌবাহিনী-ফায়ার সার্ভিসের জরুরি যানবাহনের টোল মওকুফ দক্ষিণ হালিশহরে ২৯০ জেলে পরিবারের মাঝে চাউল বিতরণ কর্মসূচি . ঝালকাঠির গাবখান সেতুর টোল প্লাজায় প্রাইভেট কারসহ কয়েকটি গাড়িকে ট্রাকের চাপা, নিহত ১১ পতেঙ্গা লিংক রোডে পাজেরো গাড়ির ধাক্কায় বিদেশি নারী শিক্ষার্থীর মৃত্যু আনোয়ারায় আগুনে পুড়লো উঠান মাঝির ৪৬ ঘর কালা মিয়ার ইন্তেকাল বিশৃংখলা আর জনভোগান্তি সীতাকুণ্ডে উপজেলা পরিষদের নির্বাচনে মনোনয়ন পত্র দাখিল শেষ দিনে চেয়ারম্যান পদে ২ ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৫ জন জরিমানা ছাড়া মোটর যানের কাগজপত্র হালনাগাদ সময় বেড়ে ১৫এপ্রিল পর্যন্ত

ট্রানজিট পয়েন্ট কর্ণফুলী ব্রীজ: টোকেন থাকলেই গ্রামীন গাড়ী শহরে ঢুকতে পারে, পারে নগর জুড়ে চালাতেও

পূর্ব বাংলা ডেস্ক
  • প্রকাশিত সময়ঃ শনিবার, ১১ জুন, ২০২২
  • ২১২ বার পড়া হয়েছে

বিশেষ প্রতিনিধি

পাতি নেতা, অপেশাদার কতিপয় সাংবাদিক, দূর্নীতিবাজ পদস্হ ব্যক্তি এমন কী খোদ ট্রাফিক পুলিশেরও বৈধ/ অবৈধ গাড়ী আছে । ট্রাফিক পুলিশের গাড়ী হলে অন্য ট্রাফিক পুলিশ ছাড় দেয় যেন সাত খুন মাফ ।ওই সব গাড়ীর চালকেরা দস্তুরমতো রাস্তায় মাস্তানী করে। শোর চিৎকার দিয়ে বলেও বেড়ায় আমার গাড়ীর মালিক পুলিশের বড় সার্জেন্ট কিংবা অফিসার। এসব গাড়ীর ড্রাইভারেরা ভাড়া বেশী চাইলে, যাত্রীর সাথে দূর্ব্যবহার করলে কিংবা অন্য কোন সমস্যায় ট্রাফিক পুলিশ আটকায় না, বরং নিমিষেই ছেড়ে দেয় । এই কারণে এসব গাড়ীর কদর বেশী চালকের কাছে।সাধারণ মালিকের গাড়ী হলেও একটি টোকেন থাকলেই এসব সুবিধা পাওয়া যায়।তাই টোকেন নেয় চালকেরা ।টোকেনের অনেক  ক্ষমতা !

জানা গেছে,  নগরীর নিকটবর্তী কর্ণফুলী উপজেলার আরাকান মহাসড়ক ও অলিগলিতে সিএনজি এবং ব্যাটারিচালিত অটোরিকশার দৌরাত্ম্য দিন দিন বেড়েই চলছে।
জানা যায়, ট্রাফিক পুলিশ ও কথিত মালিক সমিতির টোকেনেই চলছে এসব সিএনজি ও তিন চাকার নিষিদ্ধ যানবাহন। সচেতন মহলের দাবি, কার্যকর পদক্ষেপের অভাবে নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে অবাধে চলছে এসব যান হতে চাঁদাবাজি। যেন টোকেনই ভরসা আবার টোকেনেই ব্যবসা।
অপরদিকে, হাইকোর্টে র নির্দেশ অমান্য করে আইন-কানুনের তোয়াক্কা না করেই ট্রাফিক পুলিশের টিআই ও সার্জেন্টসহ কিছু নাম সর্বস্ব মালিক সমিতির যোগসাজসে টোকেনে আদায় করছে লাখ লাখ টাকা। এ যেন কাঁচা টাকার রমরমা বাণিজ্য। যে টাকার একটি বড় অংশ স্থানীয় ক্ষমতাসীন দলের নেতাদের পকেটেও যাচ্ছে বলে অভিযোগ রয়েছে।
তথ্যমতে, কর্ণফুলী উপজেলার প্রধান সড়কগুলোতে অবৈধ কিছু সিএনজি অটোরিকশা ও ব্যাটারিচালিত টমটম এবং তিন চাকার রিকশা চলাচলের
কারণে প্রতিনিয়ত বাড়ছে সড়ক দুর্ঘটনা। মৃত্যুর মিছিলে যোগ হচ্ছে নতুন নতুন মানুষ ও শিশুদের নাম।
আরাকান মহাসড়কের মইজ্জ্যারটেক ও শিকলবাহা ক্রসিং গুলোতে মেট্রো পুলিশ ও হাইওয়ে ট্রাফিক পুলিশ চেকপোস্ট বসিয়ে অভিযান করলেও স্থানীয়রা বলছে তা নামমাত্র আইওয়াশ। ধরা ছোয়ার বাহিরে এসব যানবাহন বরং সমিতি ও তাদের নির্দিষ্ট টোকনের মাধ্যমে চলছে অবাধে সিএনজি অটোরিকশাসহ নিষিদ্ধ যান।
সূত্রমতে, গত বছরের ডিসেম্বরে সিএনজি হতে মাসে ১০০ টাকা আদায় করলেও নতুন বছরে বাড়ছে চাঁদার পরিমাণ। মইজ্জ্যারটেকে ইউসুফ নামে এক
ব্যক্তি এখন মাসে ১২০ থেকে ২০০ টাকা করে প্রতি সিএনজি হতে আদায় করছে এমনটি অভিযোগ স্বয়ং সিএনজি ড্রাইভারদের। অন্যদিকে নিষিদ্ধ
টমটম ও তিন চাকার ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা হতে কিছুদিন কুদ্দুস নামে আরেক ব্যক্তি মাসিক হাজার টাকা করে চাঁদা আদায় করেন এবং
সমিতিগুলোর পক্ষ থেকে বিশেষ স্টিকার লাগিয়ে কয়েক হাজার সিএনজি হতে লাখ লাখ টাকা হজম করারও অভিযোগ উঠেছে।
অপরদিকে শফি, হারুন ও জব্বার নামে তিন সিএনজি চালক বলেন, ‘পুলিশকে দেওয়ার কথা বলে শ্রমিক সংগঠনগুলো তুলছে এই টাকা। মূলত ঘাটে
ঘাটে অর্থ লেনদেনের কারণেই সরকারি নির্দেশনার পরও কর্ণফুলীর উপজেলার মহাসড়কে বন্ধ করা যাচ্ছেনা নিষিদ্ধ চাঁদাবাজি ও তিন চাকার যান। তবে,টাকা নেয়ার কথা অস্বীকার করে ট্রাফিক পুলিশ বলছে, মহাসড়কে কোনোভাবেই চলতে দেওয়া হবে না তিন চাকার যান।’ তবে মাঠের তথ্যের সঙ্গে কথায় আর কাজে আসমান-জমিন ফারাক তাদের।
সরেজমিনে দেখা যায়, এই সড়কে চলা প্রা য় সবগুলো সিএনজি অটোরিকশার সামনের গ্লাসে জল রংয়ের কতগুলো বিশেষ স্টিকার লাগানো।
                         চেয়ারম্যানের ভাইপো জাহাংগীর ও সার্জেণ্ট রহমানের টোকেনেের জোরে নগরে অবৈধ গাড়ীর ছড়াছড়ি   

শ্রমিক সংগঠন ও সমিতিগুলো মাসে মাসে একেক রংয়ের এসব স্টিকার কোথায় পায় জানতে চাইলে ড্রাইভাররা বলেন, ট্রাফিক পুলিশই মূলত এসব
স্টিকার সমিতিকে দেন। এই টোকেন থাকা মানে মহাসড়কে চলার বৈধতা। আর কোনো বৈধ কাগজপত্র লাগে না তাদের।
ট্রাফিক পুলিশ গাড়ির লাইসেন্স চেক করেন কিনা জানতে চাইলে সিএনজি ড্রাইভার শফি বলেন, ‘গাড়ি চালাচ্ছি গত ৪ বছর হবে কখনো কাগজ দেখতে চাইনি। তবে প্রতি মাসে মাসে টোকেন ঠিকই চেক করেন।’
উপজেলার মইজ্জ্যারটেকের সালাম ড্রাইভার বলেন, ‘হাইওয়ে রোডে চলার জন্য টোকেন আছে। এই টোকেন আমরা টাকা দিয়ে প্রতি মাসে নেই।
টোকেনের টাকা দেওয়া হয় আমাদের সমিতির লোকের কাছে। এরা ট্রাফিক পুলিশ হতে টোকেন এনে তাদের গাড়িতে লাগিয়ে দেয় বলে জানান।’
সচেতন মহলের দাবি, স্থানীয় উপজেলা প্রশাসনের কোনো কার্যকর পদক্ষেপ না থাকায় এ সুযোগকে কাজে লাগিয়ে বছরের পর বছর টোকেন সিন্ডিকেট গড়ে ওঠে। আর অভিযোগ উঠেছে, এ বাণিজ্যের সঙ্গে জড়িত রয়েছেন ট্রাফিক পুলিশেরে ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা ও সংশ্লিষ্ট হর্তাকর্তাগণ।
নির্দিষ্ট অভিযোগ থাকা সত্বেও এসব বিষয়ে ট্রাফিক পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার সঙ্গে যোগাযোগ করলে তারা এসব বিষয়ে কিছু বলতে অপরাগতা
পোষণ করেন। কর্ণফুলী উপজেলা প্রশাসনেরও এ ক্ষেত্রে কার্যকর পদক্ষেপ নিতে এখনো পর্যন্ত দেখা যায়নি।
বছরের পর বছর ধরে এসব অবৈধ যানবাহন চলাচল করলেও বাংলাদেশ রোড ট্রান্সপোর্ট অথরিটি (বিআরটিএ) ও পুলিশ প্রশাসন যেন দেখেও দেখছে না। সে সুযোগে রমরমা টোকেন বাণিজ্যে মেতে উঠেছে একটি সিন্ডিকেট চক্র। ফলে হাতিয়ে নিচ্ছে তারা বছরে অর্ধকোটি টাকারও বেশি।
অনুসন্ধানে জানা যায়, বিআরটিএ কিংবা প্রশাসনের অনুমোদন ছাড়া এসব টোকেন বিতরণ করছে উপজেলা ভিত্তিক বিভিন্ন সিএনজি-অটোরিকশা মালিক সংগঠন ও শ্রমিক সমিতির নেতাকর্মীরা। এ থেকে মোটা অঙ্কের মাসিক মাসোহারা পায় বিআরটিএ’র সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারাও এমনটি অভিযোগ সচেতন মহলেরও।
এসব অবৈধ সিএনজি চলাচলে প্রশাসনের ঝামেলা এড়াতে মালিক ও চালকরা প্রশাসনের সঙ্গে গোপন সমঝোতা করে স্থানীয় কিছু নেতাদের মাধ্যমে
নির্দিষ্ট হারে মাসোহারা দিয়ে রাস্তায় চলাচলের বৈধতা কিংবা রুট পারমিট নেন। সেজন্য মাসে সিএনজি প্রতি টাকা দিয়ে টোকেন নিতে হয়।
অনুসন্ধানে আরও উঠে আসে এসব যানবাহনের টোকেন বাণিজ্যের নেতৃত্বে আছেন চট্টগ্রাম অটোরিকশা-অটো টেম্পো শ্রমিক ইউনিয়ন রেজি নং
চট্ট-১৪৪১, কর্ণফুলী থানা অটোরিকশা অটো টেম্পো ও চার স্ট্রোক শ্রমিক কল্যাণ বহুমুখী সমবায় মালিক সমিতি লিঃ রেজি নং-৮৮৮২, কাঞ্চনা ফুলতলা ডলুব্রিজ অটোরিকশা ও সিএনজি মালিক বহুমুখী সমবায় সমিতি লিঃ রেজি নং-১০৬১৭, গ্রাম অটোরিকশা অটো টেম্পো শ্রমিক ইউনিয়ন রেজি নং-চট্ট ১৪৪১, ডলুব্রিজ অটোরিকশা সিএনজি মালিক সমবায় সমিতি রেজি নং ৮০১৫ (১৯৯) ও অঞ্চলভিত্তিক কিছুনেতা। তবে নেপথ্যে থেকে কারা এসব সমিতির নেতৃত্বে দিচ্ছেন তাদের ব্যাপারে ভয়ে মুখ খুলতে নারাজ সাধারণ ড্রাইভাররা।
কর্ণফুলীতে মাসিক ‘টোকেন’-এ চলছে কয়েক হাজার সিএনজি। টোকেনের মাধ্যমে এসব অবৈধ অটোরিকশা ও চালককে বৈধতা দিচ্ছেন কতিপয় অসাধু পুলিশ সদস্য ও শ্রমিক সংগঠনের নেতারা। বিভিন্ন সড়কে চলছে অবৈধ অটোরিকশা।
এ ছাড়াও যারা কর্ণফুলী ব্যতিত অন্য উপজেলা হতে মইজ্জ্যারটেক মোড়ে যাত্রী নিয়ে আসে। তাদের প্রতিটি সিএনজি হতে ‘চট্টগ্রাম অটোরিকশা-
অটোটেম্পো শ্রমিক ইউনিয়ন’ নামক সমিতি রশিদ কেটে চাঁদা আদায় করে প্রতি সিএনজি ৪০ টাকা। আর কাটা রশিদে লেখা থাকে ২০ টাকা।
সিএনজি ড্রাইভারদের দেয়া তথ্যমতে, কর্ণফুলীতে ‘চট্টগ্রাম অটোরিকশা অটোটেম্পো শ্রমিক ইউনিয়ন’-এর অধীনে ৭০০’র বেশি সিএনজি ও কর্ণফুলী
থানা অটোরিকশা অটোটেম্পো ও চার স্ট্রোক শ্রমিক কল্যাণ বহুমুখী সমবায় মালিক সমিতি লিঃ-এর রয়েছে ১ হাজার ২০০’র মতো সদস্য।
তাহলে আনুমানিক হিসাবে প্রতিদিন প্রায় ২০হাজার টাকা, মাসে ৬ লাখের উপরে এবং বছরে ৭২ লাখ টাকা শুধু সিএনজি ও অটোরিকশা থেকেই আদায় করা হচ্ছে। এ টাকা যাচ্ছে কার পকেটে? এ চাঁদাবাজি রুখবে কে? সেটাই সাধারণ জনগণের প্রশ্ন!
দেখা যায়, পুরাতন ব্রিজঘাটে সিএনজি এসে দাঁড়ানোর আগেই রশিদ কেটে রাখে জকির নামে এক লোক। তার দেয়া ১৫ টাকার রশিদে
লেখা লাইনম্যান  ৫,  এক্সিডেন্ট ফান্ড ৩, মৃত্যু ফান্ড ৭ মোট ১৫ টাকা। নিচে সভাপতি সম্পাদকের ছাপা স্বাক্ষর। চোখে পড়ার মতো একটি লাইন ও
নজর কাড়ে ‘ধন্যবাদের সহিত গৃহীত হইল’ এ যেন রমরমা চাঁদাবাজির চমক দৃশ্য। অপরদিকে মইজ্জ্যারটেক মোড়ে মো. ইউসুফ নামে ব্যক্তির কাটা
রশিদে দেখা যায়, লাইনম্যান ৫,  এক্সিডেন্ট ফান্ড ৩, মৃত্যু ফান্ড ৩, কল্যাণ ফান্ড ৪ মোট ১৫ টাকা।
এ ছাড়াও আনোয়ারা উপজেলার চাতুরী চৌমুহনী মোড়ে টোকেন এ চাঁদা তুলেন আবু ছালেক ও রাশেদ নামে দুই ব্যক্তি। এরা যে টোকেন দেয় তাতে
দেখা যায়, মাসের নাম ও সিরিয়াল লিখা প্রিন্ট করা কাগজ। পাশে কলমে লেখা একেক টোকেনে একেক মুঠোফোন নাম্বার ও ভাই ভাই শব্দ লেখা।
জানতে চাইলে ১৯৯০ সালে প্রতিষ্ঠিত ‘চট্টগ্রাম অটোরিকশা-অটোটেম্পো শ্রমিক ইউনিয়ন’-এর সভাপতি মো. হানিফ বলেন, ‘আমাদের সংগঠনের নিয়মে রয়েছে রশিদ দিয়ে টাকা তোলার তাই লাইনম্যানের খরচ ও সড়ক দুর্ঘটনায় যেসব চালকেরা ক্ষতিগ্রস্ত হয় তাদের জন্য ফান্ডে কিছু মাসিক চাঁদা নেওয়া হয়।’
কর্ণফুলী থানা অটোরিকশা অটোটেম্পো ও চার স্ট্রোক শ্রমিক কল্যাণ বহুমুখী সমবায় মালিক সমিতি লিঃ-এর সভাপতি মো. আবু বলেন, ‘ট্রাফিক পুলিশের সঙ্গে আমাদের একটা কথা হয়েছে। কিছু টাকা তুলে বিপদে ড্রাইভারদের সাহায্য করি।’
এসব অভিযোগের বিষয়ে জানতে চাইলে কর্ণফুলীর মইজ্জ্যারটেক ট্রাফিক পুলিশ বক্সের (ট্রাফিক ইনচার্জ) টিআই সব অস্বীকার করে বলেন, ‘নতুন উপজেলা গরিব অসহায় কিছুলোক তিন চাকার গাড়ি চালাচ্ছে গ্রামের সড়কে। স্থানীয় নেতারা সুপারিশ করেছে বলে আমরা তাদের ব্যাপারে এখনো সিদ্ধান্ত এখনো নিতে পারিনি। তবে টোকেন দিয়ে ট্রাফিক পুলিশ কোনো বাণিজ্য করে না।’
কর্ণফুলী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সৈয়দ শামসুল তাবরীজ জানান, ‘টোকেন বাণিজ্য বিষয়ে স্থানীয় সাংবাদিক ও যাত্রী হতে জেনেছি। দ্রুত তা বন্ধে
কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়া হবে।’

এদিকে কর্ণফুলী ব্রীজ হয়ে ঝাকেঁ ঝাকেঁ গ্রামীন অটোরিকসা শহরে ঢুকে দিন দুুপুরে এমন কী রাতেও।শহরে এসব গাড়ী অবাধে চললেও ‘টোকেন’ থাকায় কেউ আটকায় না। শিকলবাহা ইউপি চেয়ারম্যানের ভাইপো পরিচয়ে জাহাঙ্গীর নামক ১জন টোকেন বিক্রি করে। শিকলবাহা ইউপি চেয়ারম্যানের নাম জাহাঙ্গীর আর টোকেন দাতার নামও জাহাঙ্গীর ।এতে বুঝা যায় টোকেন দাতা আপন ভাইপো নয় বরং নাম বিক্রি করে চলে।জাহাঙ্গীর টোকেন বিক্রির কথা এই প্রতিনিধির কাছে স্বীকারও করেন।সার্জেণ্ট রহমানের নামে নগর জুড়ে চলে গ্রামীন গাড়ী। ৪ রহমান নগরীতে কর্মরত আছেন।রহমান নামক এক সার্জেণ্ট টেলিফোনে (০১৭১২৯১৮৮৯৮২) আমাদেরকে বলেন একজনের দোষ যাতে আরেকজনের উপর না পড়ে সেদিকে খেয়াল রাখবেন।

এই ব্যাপারে বাকলিয়া থানার টিআই মুকিত সাহেবের সাাথে ফোনে কথা বললে তিনি পরিবহণ বিষয়ে তথ্য দিতে রাজি হননি। সকল বিষয়ে টিআই এডমিনের সাথে যোগাযোগ করতে বলেন তিনি।

শেয়ার করুন-

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category
© All rights reserved © 2021 purbobangla