1. banglapostbd@gmail.com : admin :
  2. admin@purbobangla.net : purbobangla :
যশোরের পাখির বাসা যাচ্ছে ইউরোপে - পূর্ব বাংলা
সোমবার, ২৪ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ০৫:১৯ পূর্বাহ্ন
ব্রেকিং নিউজ
ক্ষমতার সামনে দাঁড়িয়ে সত্য বলার সাহস থাকাই হলো সাংবাদিকতা ক্ষমতার সামনে দাঁড়িয়ে সত্য বলার সাহস থাকাই হলো সাংবাদিকতা শহীদ সালাহউদ্দিন কাদের চৌধুরীর কবর জিয়ারত করলেন বিএনপি নেতা বিপ্লব মাওলানা শাহ সুফি মুহাম্মদ জামাল উদ্দিন মমিন (রঃ) এবং কবরবাসী স্বরণে ১ম বার্ষিক দোয়া মাহফিল ইউনেস্কো ক্লাব এর উদ্যোগে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস পালন বায়েজিদ বোস্তামী ও মালেক শাহ (র.) ওরশ সম্পন্ন চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশন ফোরকানিয়া মাদরাসা শিক্ষক সমিতির কার্যকরী কমিটির সভা অনুষ্ঠিত  আল্লামা আবুল খাইর ফাউন্ডেশন ২৬৫ জন রোগীর ছানি অপারেশন করালেন আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ না হলে রাজপথ ছাড়বো না: হান্নান মাসউদ

যশোরের পাখির বাসা যাচ্ছে ইউরোপে

পূর্ব বাংলা ডেস্ক
  • প্রকাশিত সময়ঃ বুধবার, ১১ মে, ২০২২
  • ২৬৯ বার পড়া হয়েছে

যশোর প্রতিনিধি

যশোরে তৈরি সৌখিন পাখির বাসা ইউরোপের বিভিন্ন দেশে রফতানি হচ্ছে। এর মাধ্যমে স্বাবলম্বী হয়েছে যশোরের নরেন্দ্রপুরের দাসপাড়ার নিম্ন আয়ের মানুষ। একইসাথে কর্মসংস্থানও বাড়ছে।

সদর উপজেলার চাউলিয়া দাসপাড়ার গৌরাঙ্গ দাস ঢাকা থেকে ব্যবসায়ীদের পাঠানো নমুনা অনুযায়ী শতাধিক শ্রমিকের মাধ্যমে এসব পাখির বাসা তৈরি করাচ্ছেন। ঢাকায় সেগুলো পাঠানোর পর সেখানকার ব্যবসায়ীরা ইউরোপের ছয়টি দেশে তা রফতানি করছেন বলে জানিয়েছেন গৌরাঙ্গ।

তিনি জানান, ইউরোপের জার্মানি, বেলজিয়াম, ফ্রান্স, নেদারল্যান্ডস, স্পেন ও পর্তুগালের বিভিন্ন শহরে সৌখিন পাখি উৎপাদন খামারে যাচ্ছে তাদের উৎপাদিত প্রায় ২৫ ধরনের পাখির বাসা।

ইউরোপের বাজারে যশোরের দাসপাড়া, ধলিগাতী, এড়েন্দা, আবাদ কচুয়া গ্রামে তৈরি এসব পাখির বাসার ব্যাপক চাহিদা রয়েছে।

মূলত বাঁশ, নারকেলের ছোবড়া, পাট, শুকনো খড়, বিচুলি, বাঁশ পাতা, খেজুরের ছাল, লতা, বেত, জাল ও প্লাস্টিক পাইপ ব্যবহার করে বিভিন্ন ধরনের পাখির বাসা তৈরি করছেন এখানকার কারিগররা।

গৌরাঙ্গ দাস বলেন, ২৫ ধরনের পাখির বাসা তৈরি করতে পারি। এটি নিয়ে সারাবছর ব্যস্ততা থাকে। ঢাকা থেকে ব্যবসায়ীরা আমাদেরকে কাজ দেন। পাইকারি দামে এসব পাখির বাসা কিনে নিয়ে তারা ইউরোপের বিভিন্ন দেশে বিক্রি করেন।

তিনি জানান, বর্তমানে বিদেশি ক্রেতা বাড়ছে। অনেকেই এই শিল্পকর্ম শিখেছেন। তবে পুঁজি সংকটের কারণে এ পণ্যের রফতানি বাণিজ্যে যতটা প্রসার ঘটার কথা ছিল, ততটা ঘটেনি। সরকারি সহযোগিতা পেলে এবং নিজেরা সরাসরি রফতানি করতে পারলে এ শিল্পের মাধ্যমে আরো বেশি পরিমাণ বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন করা সম্ভব।

স্থানীয় ইউপি সদস্য সাধন কুমার দাস বলেন, এখানকার উৎপাদিত পণ্য বিশ্বের বিভিন্ন দেশে রফতানি হচ্ছে। এই শিল্পকে সম্প্রসারিত করতে শ্রমিকদের নিয়মিত প্রশিক্ষণ এবং সরকারি-বেসরকারি সহযোগিতা দিলে ভালো কিছু করার সম্ভব রয়েছে।

শেয়ার করুন-

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category
© All rights reserved © 2021 purbobangla