1. banglapostbd@gmail.com : admin :
  2. admin@purbobangla.net : purbobangla :
আনোয়ারায় একটি কনসার্ট সরব আলোচনা - পূর্ব বাংলা
সোমবার, ২৪ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ০৭:৩১ অপরাহ্ন
ব্রেকিং নিউজ
ইউনেস্কো ক্লাব এর উদ্যোগে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস পালিত ক্ষমতার সামনে দাঁড়িয়ে সত্য বলার সাহস থাকাই হলো সাংবাদিকতা ক্ষমতার সামনে দাঁড়িয়ে সত্য বলার সাহস থাকাই হলো সাংবাদিকতা শহীদ সালাহউদ্দিন কাদের চৌধুরীর কবর জিয়ারত করলেন বিএনপি নেতা বিপ্লব মাওলানা শাহ সুফি মুহাম্মদ জামাল উদ্দিন মমিন (রঃ) এবং কবরবাসী স্বরণে ১ম বার্ষিক দোয়া মাহফিল ইউনেস্কো ক্লাব এর উদ্যোগে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস পালন বায়েজিদ বোস্তামী ও মালেক শাহ (র.) ওরশ সম্পন্ন চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশন ফোরকানিয়া মাদরাসা শিক্ষক সমিতির কার্যকরী কমিটির সভা অনুষ্ঠিত  আল্লামা আবুল খাইর ফাউন্ডেশন ২৬৫ জন রোগীর ছানি অপারেশন করালেন

আনোয়ারায় একটি কনসার্ট সরব আলোচনা

পূর্ব বাংলা ডেস্ক
  • প্রকাশিত সময়ঃ শনিবার, ২ এপ্রিল, ২০২২
  • ৭১৫ বার পড়া হয়েছে

   এম, আলী হোসেন

এলোমেলো চুল, দমকা হাওয়া,ধূ-ধূ প্রান্তর  হাতে গিটার,পৃথিবীর সমস্ত কোলাহল,দুশ্চিন্তাকে পিছনে ফেলে এই অবেলায় তোমারি আকাশে নীরব     আপোষে ভেসে যাওয়া।কি শান্তি! এস আই আসিফ লিখেছেন নীল জামসেদ এর স্ট্রাটাসের কমেন্টসে।হরেক রকম মত -পথ মনের কথায় আনোয়ারায় স্বাধীনতার সুবর্ণ জয়ন্তী উপলক্ষে একটি কনসার্ট ঘিরে ফেসবুক জুড়ে  চলছে সরব আলোচনা ।কেউ দেখে কমেন্টস করে আবার কেউ দেখে হাসে, আবার কেউ কেউ এটিকে নিয়ে মতলব হাসিলে ব্যস্ত । এসব বিষয় আমাদের চোখ পড়ছে ভিন্ন ভাবে।স্বয়ং  কনসার্ট প্রসঙ্গে উপজেলা নির্বাহী অফিসার জুবায়ের আহমেদও নিজের টাইম লাইন থেকে কয়েকটি স্ট্রাটাস দিলেন পর পর ।এরপর নানা রকম কমেন্টস আসছে টাইমলাইন জুড়ে ।যেন মনে হচ্ছে আনোয়ারাবাসী রাজ্য জয় করেছে কিংবা মহাভারত অশুদ্ধ হয়ে গেছে কোথাও।উপজেলা নির্বাহী অফিসার টাইমলাইনে যা ছিল

https://www.facebook.com/1144884449/videos/1024671868404735 এই স্টেজ করেছিলাম আনোয়ারাতে!! অবিশ্বাস্য লাগে।https://www.facebook.com/photo/?fbid=10227150658169374&set=a.10201173451675447 ছেলেটা স্টেজে উঠে একটা কবিতা আবৃত্তি করতে চেয়েছিলো ‘নিশিতা বড়ুয়া’ আর ‘শিরোনামহীন’ এর জন্য পারে নাই https://www.facebook.com/photo/?fbid=10227150478564884&set=a.10215445802915308 নিশিতা’র গানের সাথে স্টেজে পারফর্ম করেছে ফাতিহা মাহনূর আহমেদ। আমার লিটল মিস সানশাইন https://www.facebook.com/photo/?fbid=10227150227958619&set=a.10201173451675447 না ভাই, আমি গান গাচ্ছিলাম না। ‘শিরোনামহীন’ এর ভোকাল আমার পিছনে। অডিয়েন্সকে শান্ত হতে বলছিলাম। তারা আমার কথা শুনেছিলো।https://www.facebook.com/jobaer.ahmed/videos/1039002206963443 কনসার্ট আয়োজন করতে চেয়েছিলাম। করেছি। কি যে পাগলামি করি সব! https://www.facebook.com/photo/?fbid=10227148999567910&set= THE NATIONAL ANTHEM RULES, 1978 জাতীয় সংগীত বিধিমালা, ১৯৭৮ যেসকল ছিদ্রান্বেষী ছাগল ঘাস খেয়ে সাংবাদিকতা করে তাদের জানার জন্য।https://www.facebook.com/photo/?fbid=10227147342086474&set=pcb.10227147308085624 কনসার্টের ভিড় ।

এম এ সবুর (সহযোগী সম্পাদক দৈনিক একুশে সংবাদ) লিখেছেন

আনোয়ারা উপজেলায় স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী উৎসব কে নিয়ে ফেইজবুকে কিছু সাংবাদিকদের স্ট্যাটাস ও কমেন্টস নিয়ে মন্তব্য করতে হচ্ছে সেটি হলো এক শ্রেণীর সাংবাদিক নিজেকে বড় সাংবাদিক পরিচয় নিয়ে ব্যস্ত।আরেক শ্রেণীর সাংবাদিক থানা ভিত্তিক সরকারি কর্মচারীদের স্যার ডাকা নিয়ে ব্যস্ত।প্রকৃত সাংবাদিকেরা এ সমস্ত কথাবার্তা নিয়ে ব্যস্ত থাকে না,পেশাগত সাংবাদিকদের সেই সময় নেই কে হলুদ সাংবাদিক,কে বড় সাংবাদিক,কে ছোট সাংবাদিক,কার যোগ্যতা কত এ সমস্ত এ গুলি দোষ গুণ না খুজে নিজের পত্রিকার সম্পাদক নিজেকে কি দায়িত্ব দিয়েছেন সেটা লেখনীর মাধ্যমে সুষ্ঠুভাবে দায়িত্ব দায়িত্ব পালন করার চেষ্টা করুন, দেখবেন আপনি একজন সফল সাংবাদিক, একসময় আপনি যাকে স্যার ডাকা নিয়ে ব্যস্ত ছিলেন, সেই লোক আপনার কার্যকলাপে আপনাকে স্যার ডাকতে বাধ্য হবেন।আর আপনি এক সময় যাকে হলুদ সাংবাদিক ও ,ছোট সাংবাদিক এবং অশিক্ষিত সাংবাদিক বলেছিলেন তারা একসময় সফল সাংবাদিক হিসেবে দেশে প্রতিষ্ঠিত হয়েছেন,এবং আপনার দুঃসময়ে ও আপনার মানববন্ধনে আপনার ব্যানার নিয়ে দাঁড়াবে।তাই বলছি সাংবাদিকেরা সাংবাদিকদের সম্মান ক্ষুন্ন করছেন।তার প্রমাণ আনোয়ারা থানার ইউ এন ও সাহেবের ফেইজবুক আই ডি লিখায় প্রমাণ করে।
May be an image of 1 person and text that says "Jobaer Ahmed 15h THE NATIONAL ANTHEM RULES, 1978 জাতীয় সংগীত বিধিমালা, ১৯৭৮ যেসকল ছিদ্রান্বেষী ছাগল ঘাস খেয়ে সাংবাদিকতা করে তাদের জানার জন্য।"
এম এ কাইয়ুম শাহ্  লিখেছেন 
আনোয়ারা,বাসী আপনাকে কৃতজ্ঞ চিত্তে মনে রাখবে বহুদিন।
আনোয়ারা উপজেলা প্রশাসন কতৃক আয়োজিত বাংলাদেশের সুবর্ণজয়ন্তী ও মুজিববর্ষ কনসার্ট ২০২২।
তারুন্যের মানসপটে আজীবন বেঁচে থাকবেন
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা
জনাব শেখ জোবায়ের আহম্মদ
পুরো অনুষ্টান সফল করতে যিনি নিরলস পরিশ্রম
করেছেন তিনি হলেন, সহকারী কমিশনার ভূমি
তানভীর আহম্মদ চৌং
কেন জানি খুব মনে পড়ছে দুটি কথা
চন্দন হয় না -বনে বনে
শেখ জোবায়ের আহম্মদ হয় না জনে জনে
তাং২৮.০৩.২০২২
  জসীম উদ্দিন ( Jashim Uddin আকাশ বাণী ) লিখেছেন
যারা সারাক্ষণ ওইসব কর্মকর্তাদের পা চাটে ও তাদের ডানেবামে দাঁড়িয়ে অনবরত ফটোসেশন করে তাদের দৃষ্টিতে ওরাই হলো আসল সাংবাদিক,খাঁটি নির্ভেজাল সাংবাদিক । বাকিগুলো ঘাসকাটা ছাগল সাংবাদিক—
কথার ফুলঝারিতে তিনি কিন্তু সেটিই বুঝিয়েছেন । আমরা আপনারা এখনো অন্ধকারে আছি ।
যতদিন না সাংবাদিক ভাইয়েরা প্রজাতন্ত্রের কর্মচারীদের পা চাটা ও তোষামোদি গন্ডি থেকে বেড়িয়ে না আসবে ততদিন আনোয়ারা থেকে কখনো দূর্নীতি রোধ হবেনা এবং বড়বড় ইয়াবা চালানও বন্ধ হবেনা
 প্রজাতন্ত্রের কর্মচারীদের খুশি করার জন্য কতই না সরিষার তৈল,গাওয়া ঘি মারতেছেন । কমিশনের ভাগ কি এক পয়সাও পাবেন ?
 বাংলাদেশের জাতীয় সঙ্গীতের প্রথম লাইন কি এটি ?
‘মধু হই হই আঁরে বিষ খাওয়াইলা’।
গতকাল আনোয়ারায় ‘স্বাধীনতার সূবর্ণজয়ন্তী উৎসব ও আন্তর্জাতিক গণহত্যা দিবস’ উদযাপন অনুষ্ঠান ওই গান দিয়েই তো শুরু । ওই অনুষ্ঠানে মুক্তিযোদ্ধা, লেখক, শিক্ষক, সাংবাদিক, সুশীল সমাজের নেতৃবৃন্দসহ সাংস্কৃতিক সংগঠনের কেউ তো মূল্যায়ন হয়নি ।
স্বাধীনতার সূবর্ণজয়ন্তী উৎসব ও আন্তর্জাতিক গণহত্যা দিবস পালন । শিরোনামহীন এই পঁচা গান দিয়ে শুরু ”মধু হই হই আঁরে বিষ খাওয়াইলা”।
মুক্তিযুদ্ধের সমরনায়ক সার্জেন্ট মাহিআলম চৌধুরীর গুণগান গাইতে গাইতে মুখে ফেনা তুলেছেন ঠিক । ১৯৭১এ মহান মুক্তিযুদ্ধে ঊনার অবদান কোনো অবস্থাতেই অস্বীকার করা যাবেনা । তবে আনোয়ারার জনপদে এতগুলো শহীদ মুক্তিযোদ্ধা, যেমন- পীরখাইন গ্রামের শহীদ রুস্তম আলী, বিলপুর গ্রামের ইদ্রিস আনোয়ারী, ইসমাইল আনোয়ারীসহ অসংখ্য মুক্তিযোদ্ধা দেশ রক্ষায় জীবন দিয়েছে । তাদের নাম একবারও উচ্চারণ করা হয়নি । যুদ্ধকালীন কমান্ডার ও শহীদ মুক্তিযোদ্ধাদের ছবি মাঠের একপাশে ডিসপ্লে বোর্ডে রাখতে পারতেন । যাকে বলা হয় চিত্র প্রদর্শনী । পশ্চিম পাকিস্তানের দোসর কুখ্যাত রাজাকার ফজলুল কাদের চৌধুরীকে ১৫ নম্বর ঘাট থেকে কারা গ্রেফতার করেছে এবং ওই অপারেশনে কে কে নেতৃত্ব দিয়েছে, কারো নাম গতকালের অনুষ্ঠানে একবারও বলা হয়নি । মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে আনোয়ারায় সবচেয়ে আলোচিত ঘটনা ছিল ফকা চৌধুরী গ্রেফতার । মুক্তিযুদ্ধের প্রথম সারির কয়েকজন সংগঠকের নামও ওই অনুষ্ঠানে ঘোষণা করা হয়নি ।
দিনশেষে সরকারের টাকা অপচয় —
স্বাধীনতার সূবর্ণজয়ন্তী উৎসবে জাতীয় সঙ্গীত পরিবেশন করার নিয়ম নাই, এই কথাটি সংবিধান এবং আইনে কোথায় লেখা আছে ?

সাংবাদিক  রুপন দত্ত (  Rupan Datta ) লিখেছেন 

শিক্ষিত পেশাদার সাংবাদিকদের নিয়ে মন্তব্যকারীদের মন্তব্যের তীব্র প্রতিবাদ করছি

———————————————————– সাংবাদিকদের সম্পর্কে খারাপ মন্তব্যই করা যেন একটা অভ্যাসে পরিনত হয়েছে। তারা খারাপ, তারা লেখাপড়া জানেনা, তারা সাংবাদিকতা সম্পর্কে কিছুই জানেনা। আমি একজন পেশাদার সাংবাদিক হিসেবে এর তীব্র প্রতিবাদ জানায়। একজন পেশাদার সাংবাদিক হিসেবে বিভিন্ন মন্তব্যকারীদের প্রতি প্রশ্ন রাখতে চাই, তারা কতজন সাংবাদিক সম্পর্কে জানে? মন্তব্যকারীরা কি জানে আনোয়ারায় যারা সাংবাদিকতা করে তাদের মধ্যে অনেক সাংবাদিকই উচ্চ শিক্ষায় শিক্ষিত কিংবা উচ্চ শিক্ষা গ্রহণ করা অবস্থায় সাংবাদিকতা করছে। যদি না জেনে থাকে, তাহলে জেনে নিতে পারেন। গুটি কয়েকজনের জন্য সব সাংবাদিকদের সম্পর্কে ঢালাও মন্তব্য করা ঠিক হয়নি। সত্য জানুন, তারপর মন্তব্য করুন। অথবা কোন কোন সাংবাদিক লেখাপড়া জানেনা, তাদের অতীত কি, জেনে নিয়ে তাদের নাম সামনে নিয়ে আসুন। শুধুমাত্র কাউকে খুশি করার জন্য মন্তব্য করবেন না। সত্য জানুন, তারপর মন্তব্য করুন। আর যারা সাংবাদিকতা পেশায় জড়িত আছেন তারা যদি ঐসব মন্তব্য গুলো পড়ে থাকেন, তারা যদি এসব মন্তব্য পড়ে মনে করেন যে আপনি মন্তব্যের সাথে একমত তাহলে কিছুই বলার নেই।আমরা কয়েকজন পেশাদার সাংবাদিক এসব মন্তব্যকারীদের সাথে দ্বিমত পোষণ করছি। তাই ঢালাও ভাবে শিক্ষিত পেশাদার সাংবাদিকদের নিয়ে মন্তব্যকারীদের মন্তব্যের তীব্র প্রতিবাদ জানায়।এই স্ট্রাটাসের কমেন্টেস জুবায়ের আহমেদ যা বললেন

Rupan Datta ভাই, আমি নিতান্ত বাধ্য হয়ে অই পোস্টটি করেছি এবং আমি সুনির্দিষ্টভাবে একটি শ্রেণির সাংবাদিককে বুঝিয়েছি, ঢালাওভাবে সবাইকে মিন করি নি। তারপরও আমার পোস্টের মাধ্যমে আপনারা আহত হয়ে থাকলে আমাকে মার্জনা করবেন।

নীল জামশেদ লিখেছেন

আনোয়ারায় সফলতার তিন বছর

এগিয়ে যান প্রিয় Jobaer Ahmed মহোদয়।
স্যালুট আনোয়ারাবাসীর পক্ষ থেকে।
মেধা ও শ্রম দিয়ে আনোয়ারার কাজ করে হয়েছেন দেশসেরা_ইউএনও। জিতেছেন সেরা ইউএনও পুরষ্কার। যা আনোয়ারাবাসীর কাছে অনেক গর্বের।
আনোয়ারায় এলেন, নতুন করে সাজালেন, করোনাকালীন আনোয়ারাবাসীর হৃদয়ের মণিকোঠায় স্থান নিলেন। যা আনোয়ারাবাসী কখনোই ভুলবে না।
সারাদেশে যখন আতংক বিরাজ করছে, একের পর স্কুল, কলেজ, পর্যটক স্পট লকডাউন হওয়া শুরু করলো। তখন আপনি সাহস দিয়ে বলেছিলেনঃ
সবার জ্বর ছাড়লে আমি বাড়ি যাব
যে কথা সে কাজ..
রাত বিরাতে নিজে গিয়ে মানুষকে সতর্ক করেছেন। রিস্ক নিয়ে কোয়ারেন্টাইনে থাকা লোকদের অবস্থান নিশ্চিত করতে বাড়ি বাড়ি ঘুরেছেন। খাবার পৌঁছে দিয়েছেন। আনোয়ারাবাসীর জন্য এই এক অনন্য নজির।
আনোয়ারায় থেকে নিজে ও নিজের পরিবার এমনকি আপনার মা বাবা আপনাকে দেখতে এসে করোনায় আক্রান্ত হলেও একটিবার আনোয়ারাবাসীকে পিছপা করেননি।
এই প্রতিদান মহান আল্লাহ পাক আপনাকে দিবেন।
আনোয়ারায় আপনার আগমনে ভিন্ন মাত্রা পেয়েছে উপজেলা প্রশাসন। ব্যাতিক্রমধর্মী পরিবর্তন দেখেছে সাধারণ মানুষ। দুঃসময়ে অসহায়কে কাছে টেনে যেভাবে সর্বোচ্চ চেষ্টা করছেন, তা অনেকটা লোকচক্ষুর অন্তরালে থেকে স্যালুট জানাচ্ছে অনেকেই।
আপনার চলার পথে আনোয়ারাবাসী আপনাকে অনেক কাছে টেনে নিয়েছে। আপনিও সকলেকে দিয়েছেন বুকভরা ভালবাসা।
আনোয়ারার সাধারণ মানুষের মণিকোঠায় স্মরণীয় হয়ে থাকবেন আজীবন। একের পর এক সৃজনশীল পরিকল্পনায় ভিন্ন রুপ দিচ্ছেন উপজেলাকে। যা নিতান্তই আনোয়ারাবাসীর জন্য অনেক আনন্দের।

সফলতার সাথে তিনটি বছর অতিবাহিত করেছেন আনোয়ারায়। আমরা আপনাকে সবসময় চাই। থাকুন আমাদের মাঝে। আপনার এই পথচলায় অনেক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন

আপনার আগামী দিনগুলো আরো সার্থক হোক। আনোয়ারা আরো পূর্ণতা পাক। এই কামনা সবসময়।স্যালুট
দেশসেরা ইউএনও
Jobaer Ahmed
আমাদেরএকজন শেখ_জোবায়ের_আছে
 সাহাদাত হোসেন লিখেছেন
অভিনন্দন,
জনাব Jobaer Ahmed. স্যার।
বাংলাদেশ সেরা ইউএনও নির্বাচিত হয়েও আনোয়ারাকে নিজ দ্বায়ীত্বে নতুন রূপে সাজিয়েছেন।
আনোয়ারার মানুষের প্রশাসক নামের স্বনামধন্য সল্পকালীন মেহমান।
করোনা কালীন সফল সাহসী হৃদয়বান প্রশাসক হিসেবে যার উপস্থিতি আনোয়ারার মানুষ মনে রাখবেন অনেক দিন।
আপনার সুসাস্হ্য কামনা করি।

মোঃ আল আমিন লিখেছেন

অভিনন্দন
অভিনন্দন
❝আনোয়ারায় সফলতার তিন বছর❞
এগিয়ে যান প্রিয় Jobaer Ahmed মহোদয়।
স্যালুট আনোয়ারা বাসীর পক্ষ থেকে।
মেধা ও শ্রম দিয়ে আনোয়ারায় কাজ করে হয়েছেন দেশের সেরা_ইউএনও। জিতেছেন সেরা ইউএনও পুরষ্কার। যা আনোয়ারা বাসীর কাছে অনেক গর্বের।আনোয়ারায় এলেন, নতুন করে সাজালেন, করোনাকালীন সময়ে আনোয়ারা বাসীর হৃদয়ের মণিকোঠায় স্থান করে নিলেন, আমরা আপনাকে সবসময় চাই। থাকুন আমাদের মাঝে। আপনার এই পথচলায় অনেক অনেক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন
আপনার আগামী দিনগুলো আরো সার্থক হোক। আনোয়ারা আরো পূর্ণতা পাক। এই কামনা সবসময়,,
May be an image of 3 people and people standing
https://www.ekusheypatrika.com/archives/161632 এই লিংকটি ক্লীক করলে পাবেন একটি রিপোর্ট।যেখানে সাম্প্রতিক  আলোচনা নিয়ে রিপোর্টটি প্রণীত হয়।
রফিক তালুকদার লিখেছেন 
বিস্মিত!!
আনোয়ারায় প্রদর্শিত প্রামাণ্যচিত্রে তুলে ধরা হয়নি আনোয়ারার প্রাণ পুরুষ খ্যাত দু’জন জাতীয় নেতার অবদানের চিত্র, যে দু’জন ছিলেন মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সংগঠক।
আমি দেখেছি শুধু আনোয়ারায়ই নয়, চট্টগ্রাম মহানগরসহ বিভিন্ন উপজেলায় অনুষ্ঠিত স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধের উপর প্রায় সকল অনুষ্ঠানে আনোয়ারার এ দু’জন প্রাণ পুরুষের অবদানকে শ্রদ্ধার সাথে তুলে ধরা হয়।
তুলে ধরা হয় ঐতিহাসিক সেই জুপিটার হাউসের কথা, তুলে ধরা হয় বংশাল বাড়ির কথা।
অথচ….. নিজ জন্ম ভূমিতে প্রদর্শিত প্রামাণ্যচিত্রে তাঁরা উপেক্ষিত। 
  শব্দ চয়ণ, বাক্য গঠন ও অসংখ্য বানান ভুলে অনেকে টাইম লাইনে লিখেছে, লিখেছে কমেন্টসেও ।কেউ কেউ স্ট্রাটাস দিয়ে ডিলেটও করে দিয়েছে।সবমিলিয়ে অনেকের মুখোশও ফাঁস হয়েছে।ফাঁস হয়েছে অনেক বেফাঁস তথ্যও। এই প্রতিবেদক ওই সময়ে একটি স্ট্রাটাস দিয়েছে ।স্ট্রাটাসটি ছিলো এইরকম ‘ সাংবাদিকদের অনৈক্যের কারনে দেশ, জাতি ও রাস্ট্রের ক্ষতি হচ্ছে। সাধারণ মানুষ আজ বড়ই অসহায় হয়ে পড়ছে। সাধারন মানুষের পক্ষে প্রকৃত সাংবাদিকেরা লিখলে হামলা -মামলার শিকার হতে হচ্ছে। এ অবস্হার অবসান চাই।’ আনোয়ারাসহ বিভিন্ন অঞ্চলের অসংখ্য মানুষের সাথে কথা বলে জানা গেছে, সাংবাদিকেরা ঐক্য না থাকলে প্রশাসন বিভ্রান্তিতে থাকবে ও দূর্নীতিবাজ কর্মকর্তারা ফায়দা লুটবেই। এই ঐক্যের সুচনা চাইলে বর্তমান ইউএনও করতে পারেন।তখন বুঝা যাবে কাদের স্বার্থে কে কাউকে ভুল বুঝিয়ে  নিজের কাজটি  করেছে পরের মাথায় কাঁঠাল ভেঙ্গে ।
  আমাদের অনুসন্ধানে দেখা গেছে ও অবিশ্বাস্য হলেও সত্যতা মিলছে,  ইউএনও সাহেবকে কনসার্ট করতে যারা প্রেরনা ও উৎসাহ দিয়েছে তাদেরই হাতে গুনা কয়েকজন সাংবাদিকদের উল্টো সত্য – মিথ্যা  তথ্যও দিয়েছে।ফলে কয়েকজন লোক উভয় পক্ষে চলতে গিয়ে এসব তালগোল সূষ্টি করেছে।তুলনামূলকভাবে ইউএনও জুবায়ের আহমেদ আনোয়ারায় যোগদানের পর অনেক উল্লেখযোগ্য কাজ করেছেন। যা সত্যই প্রশংসার দাবী রাখেন। এসব কথা যারা  বলেছেন তারা এও বলেছেন কতিপয় লোক ইউএনও সাহেবকে দিয়ে তাদের স্বার্থ আদায় করতে গিয়ে ইউএনও সাহেবকে প্রশ্নবিদ্ধ করছেন।ইউএনও সাহেব জানেনও না তবু কতিপয় লোক ইউএনও’র নাম বিক্রি করেছে ক্ষেত্রবিশেষে।যে বিষয়গুলো আনোয়ারার অনেক সচেতন মানুষের দৃষ্টিগোচর হয়েছে। হয়েছে দৃষ্টিকটুও।প্রসংগত বলা উচিত, ইতিপূর্বের ইউএনও গৌতম বাড়ৈ কারও কান কথা শুনতেন না, পাত্তা দিতেন না গ্রুপিং ও দল উপদলকে।তিনি সবার কথা শুনতেন বিবেক ও আইন অনুযায়ী কাজ করতেন।

 

শেয়ার করুন-

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category
© All rights reserved © 2021 purbobangla