কাজী খোরশেদ আলম। পটিয়া শান্তির হাটের হাজী কবির মার্কেটের মেসার্স খোরশেদ এন্টারপ্রাইজের মালিক তিনি। দীর্ঘ ১৪ বছর ধরে সুনামের সাথে ব্যবসা কর আসছেন। এইবার ব্যবসায়ী সমিতির নির্বাচনে খোরশেদ আলম সভাপতি প্রার্থী হন। তার সাথে প্রতিদ্ধন্ধীতা করছেন তিনবারের নির্বাচিত সভাপতি সার ব্যবসায়ী নুরুল আলম সওদাগর। ২৮ মার্চে এই নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। নির্বাচনের প্রাক্কালে সাপ্তাহিক পূর্ব বাংলাকে খোরশেদ বলেন- আমি নির্বাচিত হলে ব্যবসায়ীদের মতামত নিয়ে যে কোন সিন্ধান্ত নেবো।
পূর্ব বাংলা : পর পর ৩ বার নুরুল আলম সওদাগর সভাপতির দায়িত্ব পালন করেছিলেন। এই সময়ের মধ্যে অনিয়ম ও ব্যবসায়ীদের কোন হয়রানী করে কিনা ?
খোরশেদ : আমি নির্বাচিত হলেই এই বিষয়গুলো বুঝতে পারবো।
পূর্ব বাংলা : বর্তমানে শান্তির হাট ব্যবসায়ীদের প্রধান সমস্যা কী?
খোরশেদ : শান্তির হাটে সুপেয় পানির ব্যবস্থা নেই। একটা গণশোচাগার আছে, যা টাকা দিয়ে ব্যবসায়ী ভাইয়েরা ব্যবহার করে থাকে।
পূর্ব বাংলা : কি কারণে আপনি মনে করেন এবার সভাপতি নির্বাচিত হবেন ?
খোরশেদ : ব্যবসায়ী ভাইদের সাথে আমার ভাল যোগাযোগ আছে। ওরা আমাকে খুব ভালবাসে এই কারণে আমি মনে করি ব্যবসায়ীরা আমাকে সমর্থন দেবেন।
পূর্ব বাংলা : নির্বাচিত হলে প্রথমে কোন কাজে হাত দেবেন?
খোরশেদ : প্রকৃত ব্যবসায়ী যারা এখনো সমিতির সদস্য হতে পারেনি আমি তাদের সমিতিতে অর্ন্তভুক্ত করবো। ব্যবসায়ী ভাইদের জন্য সুপেয়ে পানির ব্যবস্থা করব ও গণশৌচাগার উন্মুক্ত করে দেবে। যাতে বিনা পয়সায় ব্যবসায়ী ভাইয়েরা এটি ব্যবহার করতে পারে।
পূর্ব বাংলা : ভোটারদের উদ্দেশ্যে আপনার বক্তব্য কী?
খোরশেদ : ভোটারদের প্রতি আমার বক্তব্য হলো আশা করি ভোটারেরা আমাকে বিপুল ভোটে ভোট প্রয়োগ করে আমাকে নির্বাচিত করবেন। ভোটারদের বলতে চাই, যে কোন সিদ্ধান্ত নিতে আমি ব্যবসায়ীদের মতামত নিয়ে সিদ্ধান্ত নেব।