বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়, যৌন হয়রানির মামলায় যুক্তরাষ্ট্রের নিউ ইয়র্কের এক আদালত প্রিন্স অ্যান্ড্রুর বিরুদ্ধে বিচার প্রক্রিয়া চালানোর সিদ্ধান্ত দেওয়ার পর তার বিরুদ্ধে এই পদক্ষেপ নেওয়া হলো।
প্রিন্স অ্যান্ড্রু বিরুদ্ধে যৌন হয়রানির অভিযোগটি আনেন ভার্জিনিয়া জুফ্রে নামের এক নারী। যদিও যৌন নিপীড়নের এসব অভিযোগ বরাবরই অস্বীকার করে আসছেন প্রিন্স অ্যান্ড্রু।
ওই নারী অভিযোগপত্রে বলেন, ২০০১ সালে তার বয়স ছিল ১৭ বছর। ওই সময় প্রিন্সের বন্ধু জেফ্রি এপস্টিন যৌনকর্ম করানোর জন্য তাকে নিউ ইয়র্কে পাচার করেন এবং প্রিন্স অ্যান্ড্রু তাকে যৌনকর্মে বাধ্য করেন।
একটি সূত্রের বরাত দিয়ে প্রতিবেদনে বলা হয়, বুধবার নিউ ইয়র্কের আদালত এই অভিযোগের ভিত্তিতে শুধু বিচার প্রক্রিয়া অব্যাহত রাখার সিদ্ধান্ত দিয়েছে। এটি বাদীর অভিযোগের সারবস্তু সম্পর্কিত কোনো রায় নয়। তবে প্রিন্স অ্যান্ড্রু মামলা চালিয়ে যাবেন।