1. banglapostbd@gmail.com : admin :
  2. admin@purbobangla.net : purbobangla :
মায়ের কাছে রান্না শিখে আজ সেরা রাঁধুনী সাদিয়া - পূর্ব বাংলা
সোমবার, ২৪ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ০৪:৫২ পূর্বাহ্ন
ব্রেকিং নিউজ
ক্ষমতার সামনে দাঁড়িয়ে সত্য বলার সাহস থাকাই হলো সাংবাদিকতা ক্ষমতার সামনে দাঁড়িয়ে সত্য বলার সাহস থাকাই হলো সাংবাদিকতা শহীদ সালাহউদ্দিন কাদের চৌধুরীর কবর জিয়ারত করলেন বিএনপি নেতা বিপ্লব মাওলানা শাহ সুফি মুহাম্মদ জামাল উদ্দিন মমিন (রঃ) এবং কবরবাসী স্বরণে ১ম বার্ষিক দোয়া মাহফিল ইউনেস্কো ক্লাব এর উদ্যোগে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস পালন বায়েজিদ বোস্তামী ও মালেক শাহ (র.) ওরশ সম্পন্ন চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশন ফোরকানিয়া মাদরাসা শিক্ষক সমিতির কার্যকরী কমিটির সভা অনুষ্ঠিত  আল্লামা আবুল খাইর ফাউন্ডেশন ২৬৫ জন রোগীর ছানি অপারেশন করালেন আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ না হলে রাজপথ ছাড়বো না: হান্নান মাসউদ

মায়ের কাছে রান্না শিখে আজ সেরা রাঁধুনী সাদিয়া

পূর্ব বাংলা ডেস্ক
  • প্রকাশিত সময়ঃ শনিবার, ১০ জুলাই, ২০২১
  • ৩৭৫ বার পড়া হয়েছে

‘রান্নার কোনো কোর্স করিনি। মায়ের কাছে প্রথম শেখা। এরপর নিজ আগ্রহেই ঘরের সবাইকে রান্না করে খাওয়ানোর মাধ্যমে আজ সেরা রাধুনী হয়ে ওঠা।’- জাগো নিউজকে এমনটিই জানাচ্ছিলেন ‘সেরা রাধুনী ১৪২৭’ এর বিজয়ী সাদিয়া তাহের।

চট্টগ্রামের মেয়ে সাদিয়া তাহের। বাংলাদেশের কুকিং রিয়েলিটি শো ‘সেরা রাঁধুনী ১৪২৭’ এর ৬ষ্ঠ আসরে অংশগ্রহণ করে ২৮ প্রতিযোগীর মধ্যে জয়ী হয়েছেন। দীর্ঘ প্রতিযোগিতার পর জাঁকজমক চূড়ান্ত পর্ব অনুষ্ঠিত হয় ৯ জুলাই।

উক্ত অনুষ্ঠানেই এ বছরের সেরা রাঁধুনী হিসেবে ঘোষণা করা হয় সাদিয়ার নাম। পুরস্কার হিসেবে তিনি পেয়েছেন স্মারক ও ১৫ লাখ টাকা। সেরা রাঁধুনী হওয়ার জন্য দীর্ঘ পথ অতিক্রম করতে হয়েছে তাকে।

সাদিয়া জানান, ‘অডিশনের দিন আমি একটি ডেজর্ট আইটেম তৈরি করেছিলাম। খুবই নার্ভাস ছিলাম। কখনও ভাবিনি, এতো ভালো ভালো রাঁধুনীর মধ্যে টিকতে পারবো। তবে অডিশনে টিকে যাওয়া পর আত্মবিশ্বাস বেড়ে যায়।’

সারাদেশ থেকে ২৮ জন প্রতিযোগী নিয়ে শুরু হয় কুকিং রিয়েলিটি শো ‘সেরা রাঁধুনী ১৪২৭’। এরপর গ্র্যান্ড সিলেকশনের পর মোট ১৫ জন সেরা রাঁধুনীদের নিয়ে হাড্ডাহাড্ডি লড়াই শুরু হয়।

এ বিষয়ে সাদিয়া জানান, ‘আমাদের ১৫ জনকে নিয়ে শুরু হয় সেরা রাধুনী ১৪২৭ এর যাত্রা। টানা ৪-৫ দিন রান্নার বিষয় নিয়ে আমাদেরকে গ্রুমিং করানো হয়। অনেক কিছু শিখেছি গ্রুমিংয়ের মাধ্যমে।’

‘এরপর প্রতি পর্বে একেক করে প্রতিযোগীরা বাদ পড়তে থাকেন। বিভিন্ন চ্যালেঞ্জের মুখোমুখী হতে হয়েছে আমাদেরকে। যেমন-চোখ বেঁধে খাবারের স্বাদ গ্রহণ করে সঠিক উত্তর দেওয়া, তেল না দিয়ে রান্না করা, বা বাক্স রহস্য ইত্যাদি।’

সব বাঁধা অতিক্রম করে এরপর টিকে যান সেরা তিন জন। সাদিয়ার মতে, ‘সবাই ভালো রাঁধুনী। ছোট ছোট কিছু ভুলের জন্য হয়তো তারা সেরা রাঁধুনীর তকমা পাননি।’

প্রতি পর্বেই বিভিন্ন রান্না আর চ্যালেঞ্জ উতরে বিচারকদের মন ভরিয়ে দিয়েছেন সাদিয়া। তিনি বলেন, ‘আমি কখনও ভাবিনি যে সেরা রাঁধুনী হতে পারবো। দেশবরেণ্য সব রন্ধশিল্পীরা এ অনুষ্ঠানের বিচারক ছিলেন। তাদের কাছ থেকে অনেক কিছু জেনেছি ও শিখেছি।’

সাদিয়ার রান্না শেখার হাতেখড়ি হয় তার মায়ের কাছে। এরপর ইউটিউব দেখে বা বিভিন্ন রান্নাবিষয়ক খবরাখবর জেনে নিজ অভিজ্ঞতাকে কাজে লাগিয়ে সেরা রাঁধুনী হয়েছেন তিনি।

সাদিয়া বলেন, ‘রান্নার বিষয়ে ছোট থেকে তীব্র আকর্ষণ ছিলো। পরিবারের সবাইকে রান্না করে খাওয়াতাম। সবাই প্রশংসা করতেন। এরপর হঠাৎই একদিন সেরা রাঁধুনী ১৪২৭ এ রেজিষ্ট্রেশন করলাম। এরপরই ভাগ্য যেন মোড় নিলো।’সবটুকু জানতে ক্লিক করুন

শেয়ার করুন-

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category
© All rights reserved © 2021 purbobangla