1. banglapostbd@gmail.com : admin :
  2. admin@purbobangla.net : purbobangla :
রাজশাহী সামাজিক বন বিভাগে অনিয়মের মূল হোতা কে এই আমজাদ ? - পূর্ব বাংলা
সোমবার, ২৪ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ০৪:৩২ পূর্বাহ্ন
ব্রেকিং নিউজ
ক্ষমতার সামনে দাঁড়িয়ে সত্য বলার সাহস থাকাই হলো সাংবাদিকতা ক্ষমতার সামনে দাঁড়িয়ে সত্য বলার সাহস থাকাই হলো সাংবাদিকতা শহীদ সালাহউদ্দিন কাদের চৌধুরীর কবর জিয়ারত করলেন বিএনপি নেতা বিপ্লব মাওলানা শাহ সুফি মুহাম্মদ জামাল উদ্দিন মমিন (রঃ) এবং কবরবাসী স্বরণে ১ম বার্ষিক দোয়া মাহফিল ইউনেস্কো ক্লাব এর উদ্যোগে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস পালন বায়েজিদ বোস্তামী ও মালেক শাহ (র.) ওরশ সম্পন্ন চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশন ফোরকানিয়া মাদরাসা শিক্ষক সমিতির কার্যকরী কমিটির সভা অনুষ্ঠিত  আল্লামা আবুল খাইর ফাউন্ডেশন ২৬৫ জন রোগীর ছানি অপারেশন করালেন আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ না হলে রাজপথ ছাড়বো না: হান্নান মাসউদ

রাজশাহী সামাজিক বন বিভাগে অনিয়মের মূল হোতা কে এই আমজাদ ?

পূর্ব বাংলা ডেস্ক
  • প্রকাশিত সময়ঃ সোমবার, ২১ জুন, ২০২১
  • ৪২০ বার পড়া হয়েছে

রাজশাহী সংবাদদাতা

রাজশাহী সামাজিক বন বিভাগের আমজাদ হোসেন এর বিরুদ্ধে উৎকোচ গ্রহন-সহ নানা অনিয়মের অভিযোগ উঠেছে।

কে এই আমজাদ? তথ্য অনুসন্ধানে জানা যায়, ২০১৭ সালে মার্চে ফরেস্টার পদে যোগদান করেন আমজাদ হোসেন। যোগদানের পর থেকে পবা, গোদাগাড়ী, তানোর, মোহনপুর, বাগমারা উপজেলায় দায়িত্ব পালন করছেন তিনি। এ সকল এলাকার সুবিধাভোগীদের অভিযোগ, অনৈতিক সুবিধা গ্রহন ও কমিশন নিয়ে থাকেন আমজাদ। প্রতিটি কাজের জন্য আলাদাভাবে ঠিকাদারদের কাছ থেকে মোটা অংকের উৎকোচ নিয়ে থাকেন। দীর্ঘ ৪ বছর যাবত তিনি এই দপ্তরের একই চেয়ারে থাকার সুবাদে গড়ে তুলেছেন একটি উৎকোচ গ্রহন চক্র। নাম প্রকাশ না করার শর্তে মোহনপুরের এক ঠিকাদার বলেন, ফরেস্টার আমজাদ হোসেন-সহ বেশ কিছু কর্মকর্তা কর্মচারী এই অনিয়ম আর দূর্নীতির সাথে প্রত্যাক্ষভাবে জড়িত। অন্যান্য কর্মকর্তারা নিজে কোন টাকা হাতে না নিলেও ফরেস্টার আমজাদ হোসেন নিজ হাতে টাকা নেন। তা ছাড়া আমজাদ হোসেনকে সুবিধা না দিয়ে কোন কাজ হয় না এই অফিসে। একই অভিযোগ বাগমারা, পবা, গোদাগাড়ী, তানোর উপজেলার সুবিধাভোগীদেরও। সেই সাথে ঠিকদারদের কাছ থেকে মোটা অঙ্কের কমিশন নেওয়ারও অভিযোগ করেছেন তারা । এ বিষয়ে কথা বলতে ফরেস্টার আমজাদ হোসেন এর সাক্ষাৎকার নিতে চাইলে তিনি সাক্ষাৎকার দিতে অপারগতা প্রকাশ করেন। কথা বলতে বিভাগীয় কর্মকর্তা নিয়ামুরকে ফোন দিলে তিনি বলেন, আমি অসুস্থ, ছুটিতে আছি, পরে কথা বলবো। একদল অনুসন্ধানী গণমাধ্যম কর্মী বিষয়টি নিয়ে কাজ করছেন, অচিরেই তথ্য প্রমান-সহ রাজশাহী সামাজিক বন বিভাগের ভয়ঙ্কর সব দূর্ণীতির চিত্র বেরিয়ে আসবে বলে তাদের বিশ্বাস।

শেয়ার করুন-

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category
© All rights reserved © 2021 purbobangla